স্টাফ রিপোর্টার।। যশোর জেলা প্রশাসক তমিজুল ইসলাম খান বলেছেন, তথ্য অধিকার আইন প্রয়োগে সরকারি প্রতিষ্ঠানের প্রতি মানুষের আস্থা ও নির্ভরশীলতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে,বেসরকারি সংস্থা কর্তৃক স্বপ্রণোদিত তথ্য প্রকাশের বিষয়টি এখনো ব্যাপকতা পায়নি। মানুষের তথ্য অধিকার সুনিশ্চিত করতে সরকারি বেসরকারি সকল প্রতিষ্ঠানকে স্বপ্রণোদিত হয়ে তথ্য প্রকাশে অধিকতর তৎপর হওয়া জরুরি বলে উল্লেখ করেন তিনি।
মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস উপলক্ষে যশোরে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন তিনি। ‘তথ্য আমার অধিকার, জানা আছে কি সবার’ এ প্রতিপাদ্যে দিবসটি উদযাপিত হয়। তথ্য কমিশন, জেলা প্রশাসন,সচেতন নাগরিক কমিটি (সনাক), জাগ্রত নাগরিক কমিটি (জানাক), দি এশিয়া ফাউন্ডেশন ও এমআরডিআই যৌথভাবে এই অনুষ্ঠানের আয়োজনে এ অনুষ্ঠান হয়। দুই পর্বের আয়োজনে কালেক্টরেট চত্বরে ফেস্টুন-বেলুন উড়িয়ে দিবসের উদ্বোধন করা হয়। পরে কালেক্টরেট সভাকক্ষে এই আলোচনা এবং কুইজ ও বিতর্ক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক হুসাইন শওকতের সভাপতিত্বে আলোচনা পর্বে স্বাগত বক্তৃতা করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) রফিকুল হাসান। বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন অধ্যাপক ডক্টর মোস্তাফিজুর রহমান, গ্রামের কাগজ সম্পাদক মবিনুল ইসলাম মবিন ও সনাক যশোরের সভাপতি অধ্যাপক সুকুমার দাস। আলোচনা শেষে তথ্য অধিকার দিবস উপলক্ষে সনাক যশোর আয়োজিত কুইজ ও এমআরডিআই আয়োজিত বিতর্ক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
আয়োজনে বক্তারা আরও বলেন, গত ১২ বছরে এই চাহিদা অনেকটা বাড়লেও আরও অনেক অগ্রগতি প্রয়োজন। এই আইন নিয়ে আমাদের সবার প্রত্যাশা অনেক বেশি। সমস্ত অংশীজন মিলেই এর সফল বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে। রাষ্ট্রীয়ভাবে এ আইনের বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে, যাতে নাগরিকের মধ্যে তথ্য পাওয়ার চাহিদা বৃদ্ধি পায়। তথ্য জানার অধিকার দিবস পালনের উদ্দেশ্য জনগণকে সচেতন করা। যতক্ষণ পর্যন্ত মানুষকে সচেতন করে তোলা না যাবে ততক্ষণ এ আইন কোনো কাজে লাগবে না।
মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস উপলক্ষে যশোরে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন তিনি। ‘তথ্য আমার অধিকার, জানা আছে কি সবার’ এ প্রতিপাদ্যে দিবসটি উদযাপিত হয়। তথ্য কমিশন, জেলা প্রশাসন,সচেতন নাগরিক কমিটি (সনাক), জাগ্রত নাগরিক কমিটি (জানাক), দি এশিয়া ফাউন্ডেশন ও এমআরডিআই যৌথভাবে এই অনুষ্ঠানের আয়োজনে এ অনুষ্ঠান হয়। দুই পর্বের আয়োজনে কালেক্টরেট চত্বরে ফেস্টুন-বেলুন উড়িয়ে দিবসের উদ্বোধন করা হয়। পরে কালেক্টরেট সভাকক্ষে এই আলোচনা এবং কুইজ ও বিতর্ক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক হুসাইন শওকতের সভাপতিত্বে আলোচনা পর্বে স্বাগত বক্তৃতা করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) রফিকুল হাসান। বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন অধ্যাপক ডক্টর মোস্তাফিজুর রহমান, গ্রামের কাগজ সম্পাদক মবিনুল ইসলাম মবিন ও সনাক যশোরের সভাপতি অধ্যাপক সুকুমার দাস। আলোচনা শেষে তথ্য অধিকার দিবস উপলক্ষে সনাক যশোর আয়োজিত কুইজ ও এমআরডিআই আয়োজিত বিতর্ক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
আয়োজনে বক্তারা আরও বলেন, গত ১২ বছরে এই চাহিদা অনেকটা বাড়লেও আরও অনেক অগ্রগতি প্রয়োজন। এই আইন নিয়ে আমাদের সবার প্রত্যাশা অনেক বেশি। সমস্ত অংশীজন মিলেই এর সফল বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে। রাষ্ট্রীয়ভাবে এ আইনের বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে, যাতে নাগরিকের মধ্যে তথ্য পাওয়ার চাহিদা বৃদ্ধি পায়। তথ্য জানার অধিকার দিবস পালনের উদ্দেশ্য জনগণকে সচেতন করা। যতক্ষণ পর্যন্ত মানুষকে সচেতন করে তোলা না যাবে ততক্ষণ এ আইন কোনো কাজে লাগবে না।