সোমবার, ২৭ মার্চ ২০২৩, ১৩ চৈত্র ১৪২৯ বঙ্গাব্দ

কুমিল্লার ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা -প্রধানমন্ত্রী

ফাইল ছবি

ঢাকা ব্যুরো।। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, কুমিল্লায় ঘটে যাওয়া ঘটনার তদন্ত চলছে। এই ঘটনার পেছনে যারাই জড়িত থাকুক, তাদের খুঁজে বের করা হবে।

বৃহস্পতিবার (১৪ অক্টোবর) ঢাকেশ্বরী মন্দিরে মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটি আয়োজিত শারদীয় দুর্গাপূজার মহানবমীর অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এ কথা বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কুমিল্লার ঘটনার তদন্ত চলছে, আমরা অনেক তথ্য পাচ্ছি। এটা প্রযুক্তির যুগ তাদেরকে খুঁজে বের করা হবে এবং সে যেই হোক না কেনো, যে ধর্মেরই হোক না কেনো তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা অবশ্যই নেয়া হবে। আমরা তা করেছি এবং করবো।’

প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, ‘বাংলাদেশে যখন উন্নয়নের পথে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে সেই সময় এই উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে ব্যাহত করতেই এই সমস্যা তৈরি করা হয়েছে।’

তিনি আরো বলেন, ‘যারা জনগণের আস্থা তৈরি করতে পারে না, বিশ্বাস অর্জন করতে পারে না, রাজনীতি নেই, কোনো আদর্শ নেই তারাই এই ধরনের কাজ করে। এটা তাদের একটা দুর্বলতা। আমরা যদি এ বিষয়ে সবাই সচেতন থাকি তাহলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া যাবে।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ একটি অসাম্প্রদায়িক চেতনার দেশ। এখানে সব ধর্ম-বর্ণ এক সঙ্গে বসবাস করবে এবং যার যার ধর্ম সে সে পালন করবে।’

এ সময় স্মৃতিচারণ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি আগে বিভিন্ন মন্দিরে যেতাম, ঘুরতাম, খেতাম। কিন্তু এখন প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর আর পারি না। আমি বের হলেই রাস্তায় জ্যাম লেগে যায়। ঢাকেশ্বরী মন্দির ও রামকৃষ্ণ মিশনে যেতাম। এখন একটা বড় জেলে বন্দি আছি।

জনপ্রিয়

কুমিল্লার ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা -প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশের সময় : ০৭:১৯:২৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ অক্টোবর ২০২১

ঢাকা ব্যুরো।। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, কুমিল্লায় ঘটে যাওয়া ঘটনার তদন্ত চলছে। এই ঘটনার পেছনে যারাই জড়িত থাকুক, তাদের খুঁজে বের করা হবে।

বৃহস্পতিবার (১৪ অক্টোবর) ঢাকেশ্বরী মন্দিরে মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটি আয়োজিত শারদীয় দুর্গাপূজার মহানবমীর অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এ কথা বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কুমিল্লার ঘটনার তদন্ত চলছে, আমরা অনেক তথ্য পাচ্ছি। এটা প্রযুক্তির যুগ তাদেরকে খুঁজে বের করা হবে এবং সে যেই হোক না কেনো, যে ধর্মেরই হোক না কেনো তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা অবশ্যই নেয়া হবে। আমরা তা করেছি এবং করবো।’

প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, ‘বাংলাদেশে যখন উন্নয়নের পথে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে সেই সময় এই উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে ব্যাহত করতেই এই সমস্যা তৈরি করা হয়েছে।’

তিনি আরো বলেন, ‘যারা জনগণের আস্থা তৈরি করতে পারে না, বিশ্বাস অর্জন করতে পারে না, রাজনীতি নেই, কোনো আদর্শ নেই তারাই এই ধরনের কাজ করে। এটা তাদের একটা দুর্বলতা। আমরা যদি এ বিষয়ে সবাই সচেতন থাকি তাহলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া যাবে।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ একটি অসাম্প্রদায়িক চেতনার দেশ। এখানে সব ধর্ম-বর্ণ এক সঙ্গে বসবাস করবে এবং যার যার ধর্ম সে সে পালন করবে।’

এ সময় স্মৃতিচারণ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি আগে বিভিন্ন মন্দিরে যেতাম, ঘুরতাম, খেতাম। কিন্তু এখন প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর আর পারি না। আমি বের হলেই রাস্তায় জ্যাম লেগে যায়। ঢাকেশ্বরী মন্দির ও রামকৃষ্ণ মিশনে যেতাম। এখন একটা বড় জেলে বন্দি আছি।