শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

২২ বছরের কারাদণ্ড পাওয়া দ. কোরিয়ার সাবেক রাষ্ট্রপতিকে বিশেষ ক্ষমা

ডেস্ক রিপোর্ট।। 

দুর্নীতি কেলেঙ্কারিতে ২২ বছরের কারাদণ্ড পাওয়া দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক রাষ্ট্রপতি পার্ক গিউন-হেকে বিশেষ ক্ষমা ঘোষণা করেছেন দেশটির বর্তমান রাষ্ট্রপতি মুন জে-ইন।

শুক্রবার (২৪ ডিসেম্বর) ব্রিটিশ সংবাদ মাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

পার্ক গিউন-হেকে ছিলেন দেশটির প্রথম গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত নেত্রী যাকে পদত্যাগে বাধ্য করা হয়েছিল।

৬৯ বছর বয়সী এই নেত্রী ২০১৮ সালে ক্ষমতার অপব্যবহার এবং দুর্নীতির অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হন। এর আগের বছর তাকে অভিশংসিত করা হয়।

সাবেক এই রাষ্ট্রপতিকে কাঁধ ও কোমরের ব্যথার কারণে এ বছর তিনবার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম ইয়োনহাপ জানিয়েছে, নতুন বছরে বর্তমান রাষ্ট্রপতির বিশেষ ক্ষমার তালিকায় ছিলেন পার্ক গিউন-হেকে। দুর্বল স্বাস্থ্যের জন্য তাকে এই তালিকায় রাখা হয়। তবে বর্তমান রাষ্ট্রপতি মুন জে-ইন এর আগে ক্ষমা প্রত্যাখ্যান করেছিলেন।

দক্ষিণ কোরিয়ার প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হান মিয়াং-সুককেও অব্যাহতি দিয়েছে সরকার। তিনি দুর্নীতি কেলেঙ্কারিতে ২০১৫ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত দুই বছরের জন্য কারাদণ্ড ভোগ করছিলেন।

২২ বছরের কারাদণ্ড পাওয়া দ. কোরিয়ার সাবেক রাষ্ট্রপতিকে বিশেষ ক্ষমা

প্রকাশের সময় : ১২:১৮:০৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২১

ডেস্ক রিপোর্ট।। 

দুর্নীতি কেলেঙ্কারিতে ২২ বছরের কারাদণ্ড পাওয়া দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক রাষ্ট্রপতি পার্ক গিউন-হেকে বিশেষ ক্ষমা ঘোষণা করেছেন দেশটির বর্তমান রাষ্ট্রপতি মুন জে-ইন।

শুক্রবার (২৪ ডিসেম্বর) ব্রিটিশ সংবাদ মাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

পার্ক গিউন-হেকে ছিলেন দেশটির প্রথম গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত নেত্রী যাকে পদত্যাগে বাধ্য করা হয়েছিল।

৬৯ বছর বয়সী এই নেত্রী ২০১৮ সালে ক্ষমতার অপব্যবহার এবং দুর্নীতির অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হন। এর আগের বছর তাকে অভিশংসিত করা হয়।

সাবেক এই রাষ্ট্রপতিকে কাঁধ ও কোমরের ব্যথার কারণে এ বছর তিনবার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম ইয়োনহাপ জানিয়েছে, নতুন বছরে বর্তমান রাষ্ট্রপতির বিশেষ ক্ষমার তালিকায় ছিলেন পার্ক গিউন-হেকে। দুর্বল স্বাস্থ্যের জন্য তাকে এই তালিকায় রাখা হয়। তবে বর্তমান রাষ্ট্রপতি মুন জে-ইন এর আগে ক্ষমা প্রত্যাখ্যান করেছিলেন।

দক্ষিণ কোরিয়ার প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হান মিয়াং-সুককেও অব্যাহতি দিয়েছে সরকার। তিনি দুর্নীতি কেলেঙ্কারিতে ২০১৫ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত দুই বছরের জন্য কারাদণ্ড ভোগ করছিলেন।