শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কক্সবাজারে হোটেলে উঠতে যে ৭ নির্দেশনা দিল প্রশাসন

ডেস্ক রিপোর্ট ।।

ম্প্রতি কক্সবাজারের চাঞ্চল্যকর ঘটনা স্বামী ও সন্তানকে আটকে রেখে ঢাকা থেকে ঘুরতে যাওয়া নারীকে ‘ধর্ষণ’। এর ঘটনার পর নড়েচড়ে বসেছে প্রশাসন। এ পরিস্থিতিতে পর্যটকদের নিরাপত্তা বৃদ্ধি ও সার্বিক বিষয়ে সাতটি নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। শুক্রবার (২৪ ডিসেম্বর) বিকালে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের শহীদ এ টি এম জাফর আলম সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় নিন্মোক্ত সিদ্ধান্তসমূহ গৃহীত হয়:

১. সব আবাসিক হোটেলে রুম বুক দেওয়ার সময় জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদর্শন ও দাখিল আবশ্যক।

২. আবাসিক হোটেলসমূহে অনুসরণীয় একটি অভিন্ন আদর্শ কর্মপদ্ধতি (এসওপি) প্রনয়ণ করা হবে।

৩. প্রতিটি হোটেলে কক্ষ সংখ্যা, মূল্য তালিকা ও খালি কক্ষের সংখ্যা সম্বলিত ইলেকট্রনিক ডিসপ্লে বোর্ড স্থাপন করতে হবে।

৪. পর্যটকদের সুবিধার্থে ডলফিন মোড়ে সুবিধাজনক স্থানে একটি তথ্যকেন্দ্র ও হেল্পডেস্ক থাকবে।

৫. প্রতিটি আবাসিক হোটেলে নিজস্ব নিরাপত্তা ব্যবস্থা চালু এবং জোরদার করতে হবে।

৬. হোটেল-মোটেল জোনে অবৈধ পার্কিং এবং সমাজবিরোধীদের কর্মকান্ড বন্ধে অভিযান জোরদার করা হবে।

৭. হোটেল মোটেল গেস্ট হাউজের কর্মকর্তা কর্মচারীদের জন্য প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাপনা করবে। তাতে সহায়তা করবে জেলা প্রশাসন।

জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় পুলিশ সুপার মো. হাসানুজ্জামান, ট্যুরিস্ট পুলিশের পুলিশ সুপার মো. জিললুর রহমান, কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট ফরিদুল ইসলাম চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক ও কক্সবাজার পৌরসভার মেয়র মুজিবুর রহমান, প্রেসক্লাবের সভাপতি আবু তাহেরসহ পর্যটনশিল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

ইসরায়েল ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র আক্রমণ’ও চালায়,তার জবাব হবে কঠোর-ইরানের প্রেসিডেন্ট

কক্সবাজারে হোটেলে উঠতে যে ৭ নির্দেশনা দিল প্রশাসন

প্রকাশের সময় : ০২:৩৪:৪৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২১

ডেস্ক রিপোর্ট ।।

ম্প্রতি কক্সবাজারের চাঞ্চল্যকর ঘটনা স্বামী ও সন্তানকে আটকে রেখে ঢাকা থেকে ঘুরতে যাওয়া নারীকে ‘ধর্ষণ’। এর ঘটনার পর নড়েচড়ে বসেছে প্রশাসন। এ পরিস্থিতিতে পর্যটকদের নিরাপত্তা বৃদ্ধি ও সার্বিক বিষয়ে সাতটি নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। শুক্রবার (২৪ ডিসেম্বর) বিকালে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের শহীদ এ টি এম জাফর আলম সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় নিন্মোক্ত সিদ্ধান্তসমূহ গৃহীত হয়:

১. সব আবাসিক হোটেলে রুম বুক দেওয়ার সময় জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদর্শন ও দাখিল আবশ্যক।

২. আবাসিক হোটেলসমূহে অনুসরণীয় একটি অভিন্ন আদর্শ কর্মপদ্ধতি (এসওপি) প্রনয়ণ করা হবে।

৩. প্রতিটি হোটেলে কক্ষ সংখ্যা, মূল্য তালিকা ও খালি কক্ষের সংখ্যা সম্বলিত ইলেকট্রনিক ডিসপ্লে বোর্ড স্থাপন করতে হবে।

৪. পর্যটকদের সুবিধার্থে ডলফিন মোড়ে সুবিধাজনক স্থানে একটি তথ্যকেন্দ্র ও হেল্পডেস্ক থাকবে।

৫. প্রতিটি আবাসিক হোটেলে নিজস্ব নিরাপত্তা ব্যবস্থা চালু এবং জোরদার করতে হবে।

৬. হোটেল-মোটেল জোনে অবৈধ পার্কিং এবং সমাজবিরোধীদের কর্মকান্ড বন্ধে অভিযান জোরদার করা হবে।

৭. হোটেল মোটেল গেস্ট হাউজের কর্মকর্তা কর্মচারীদের জন্য প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাপনা করবে। তাতে সহায়তা করবে জেলা প্রশাসন।

জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় পুলিশ সুপার মো. হাসানুজ্জামান, ট্যুরিস্ট পুলিশের পুলিশ সুপার মো. জিললুর রহমান, কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট ফরিদুল ইসলাম চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক ও কক্সবাজার পৌরসভার মেয়র মুজিবুর রহমান, প্রেসক্লাবের সভাপতি আবু তাহেরসহ পর্যটনশিল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নেতারা উপস্থিত ছিলেন।