সোমবার, ২৯ মে ২০২৩, ১৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করতে চায় না সরকার: শিক্ষামন্ত্রী

ফাইল ছবি

ডেস্ক রিপোর্ট ।।

টিকা কার্যক্রমে জোর দিয়ে সরকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। তবে প্রাথমিকস্তরের শিক্ষার্থীদের এখনই টিকার আওতায় আনা সম্ভব হচ্ছে না।

শনিবার (৮ জানুয়ারি) রাজধানীর একটি কলেজের রজতজয়ন্তী উৎসব অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন মন্ত্রী।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘করোনা পরিস্থিতির কারণে গত দেড় বছর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখতে হয়েছে। নতুন করে আর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করতে চায় না সরকার। এ কারণে শিক্ষার্থীদের টিকা কার্যক্রমের উপর বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, ‘১২ বছর বয়স থেকে ভ্যাকসিনেশনের আওতায় শিক্ষার্থীদের আনা সম্ভব হলেও প্রাথমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের এর আওতায় আনা সম্ভব হচ্ছে না। এ কারণে তাদের নিয়ে বেশি উদ্বেগ রয়েছে।

শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, ‘নতুন করে করোনা পরিস্থিতি বেড়ে গেলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে শিক্ষা ব্যবস্থা। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আবারও বন্ধ করে দিলে কতদিনে আবার সচল করা সম্ভব হবে তা অনিশ্চিত। সে কারণে আমরা চাই ভ্যাকসিনেশনের আওতায় শিক্ষার্থীদেরকে এনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান চালিয়ে যেতে।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করতে চায় না সরকার: শিক্ষামন্ত্রী

প্রকাশের সময় : ০৩:৪৯:০০ অপরাহ্ন, শনিবার, ৮ জানুয়ারী ২০২২

ডেস্ক রিপোর্ট ।।

টিকা কার্যক্রমে জোর দিয়ে সরকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। তবে প্রাথমিকস্তরের শিক্ষার্থীদের এখনই টিকার আওতায় আনা সম্ভব হচ্ছে না।

শনিবার (৮ জানুয়ারি) রাজধানীর একটি কলেজের রজতজয়ন্তী উৎসব অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন মন্ত্রী।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘করোনা পরিস্থিতির কারণে গত দেড় বছর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখতে হয়েছে। নতুন করে আর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করতে চায় না সরকার। এ কারণে শিক্ষার্থীদের টিকা কার্যক্রমের উপর বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, ‘১২ বছর বয়স থেকে ভ্যাকসিনেশনের আওতায় শিক্ষার্থীদের আনা সম্ভব হলেও প্রাথমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের এর আওতায় আনা সম্ভব হচ্ছে না। এ কারণে তাদের নিয়ে বেশি উদ্বেগ রয়েছে।

শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, ‘নতুন করে করোনা পরিস্থিতি বেড়ে গেলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে শিক্ষা ব্যবস্থা। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আবারও বন্ধ করে দিলে কতদিনে আবার সচল করা সম্ভব হবে তা অনিশ্চিত। সে কারণে আমরা চাই ভ্যাকসিনেশনের আওতায় শিক্ষার্থীদেরকে এনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান চালিয়ে যেতে।