মঙ্গলবার, ০৬ জুন ২০২৩, ২২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

সিরাজদিখানে ফসলি জমি ভরাট, জনসাধারনের ভোগান্তি চরমে –

শহিদ শেখ, মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি।।
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে ৩ ফসলি জমি ভরাট হুমকীর মুখে সরকারি কোটি টাকার রাস্তা। উপজেলার রশুনিয়া ইউনিয়নের থৈরীগাও প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পূর্ব পাশে কোন প্রকার নীতি নিয়মের তোক্কা না করেই চলছে  ৩ ফসলি জমি ভরাটের কর্মযজ্ঞ।  যাতায়াত পথে বিভিন্ন জায়গায় বালু পড়ার কারনে জনসাধারনের ভোগান্তির  কারন  হয়ে দাড়িয়েছে ।
সরজমিন গিয়ে দেখা যায়, উপজেলার রশুনিয়া ইউনিয়নের তাজপুর মৌজাস্থিত থৈরীগাও প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পূর্ব পাশে  কোন প্রকার নীতি নিয়মের তোয়াক্কা না করে  প্রায় ১ একর  ফসলি জমি ভরাট করছেন বালু ঠিকাদার শাজাহান ।  উপজেলার বিভিন্ন স্থান হতে ড্রাম ট্রাকের মাধ্যমে বালু দিয়ে  ফসলি  জমি ভরাটের কারনে বীরতারা হতে সিরাজদিখান যাতায়াতের প্রধান সড়কটি ও পরেছে হুমকির মুখে।  ড্রাম ট্রাক করে আনা বালু রাস্তার বিভিন্ন স্থানে পরে থাকার কারনে ইজিবাইক চালকসহ জনসাধারণ ভোগান্তির শিকার হচ্ছে ।
এবিষয় ঠিকাদার শাজাহান বলেন, বিষয়টি ভুমি কর্মকর্তা জানেন এবং ভুমিকর্ম থেকে অনুমতি আনা হয়েছে।
এ বিষয়ে রশুনিয়া  ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা মোঃ আলমগীর হোসেন  জানান,আমি তো  শ্রেনী পরিবর্তন এর অনুমিত দেয়ার এখতিয়ার রাখি না।আর আমি  কোন প্রকার শ্রেণী পরিবর্তনের অনুমতি দেয়নি।   আমি কিছু দিন আগে বিষয়টি জানতে পেরেছি এবং তাদের ঘটনাস্থলে  গিয়ে তাদের আমি নিষেধ করে আসছি।

সিরাজদিখানে ফসলি জমি ভরাট, জনসাধারনের ভোগান্তি চরমে –

প্রকাশের সময় : ১০:০৫:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ জানুয়ারী ২০২২
শহিদ শেখ, মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি।।
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে ৩ ফসলি জমি ভরাট হুমকীর মুখে সরকারি কোটি টাকার রাস্তা। উপজেলার রশুনিয়া ইউনিয়নের থৈরীগাও প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পূর্ব পাশে কোন প্রকার নীতি নিয়মের তোক্কা না করেই চলছে  ৩ ফসলি জমি ভরাটের কর্মযজ্ঞ।  যাতায়াত পথে বিভিন্ন জায়গায় বালু পড়ার কারনে জনসাধারনের ভোগান্তির  কারন  হয়ে দাড়িয়েছে ।
সরজমিন গিয়ে দেখা যায়, উপজেলার রশুনিয়া ইউনিয়নের তাজপুর মৌজাস্থিত থৈরীগাও প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পূর্ব পাশে  কোন প্রকার নীতি নিয়মের তোয়াক্কা না করে  প্রায় ১ একর  ফসলি জমি ভরাট করছেন বালু ঠিকাদার শাজাহান ।  উপজেলার বিভিন্ন স্থান হতে ড্রাম ট্রাকের মাধ্যমে বালু দিয়ে  ফসলি  জমি ভরাটের কারনে বীরতারা হতে সিরাজদিখান যাতায়াতের প্রধান সড়কটি ও পরেছে হুমকির মুখে।  ড্রাম ট্রাক করে আনা বালু রাস্তার বিভিন্ন স্থানে পরে থাকার কারনে ইজিবাইক চালকসহ জনসাধারণ ভোগান্তির শিকার হচ্ছে ।
এবিষয় ঠিকাদার শাজাহান বলেন, বিষয়টি ভুমি কর্মকর্তা জানেন এবং ভুমিকর্ম থেকে অনুমতি আনা হয়েছে।
এ বিষয়ে রশুনিয়া  ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা মোঃ আলমগীর হোসেন  জানান,আমি তো  শ্রেনী পরিবর্তন এর অনুমিত দেয়ার এখতিয়ার রাখি না।আর আমি  কোন প্রকার শ্রেণী পরিবর্তনের অনুমতি দেয়নি।   আমি কিছু দিন আগে বিষয়টি জানতে পেরেছি এবং তাদের ঘটনাস্থলে  গিয়ে তাদের আমি নিষেধ করে আসছি।