
ঘন কুয়াশায় ঢেকে গেছে লালমনিরহাট পাচঁ উপজেলা। গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টির মতো পড়ছে কুয়াশা। ঘন কুয়াশার প্রভাবে অনুভূত হচ্ছে তীব্র শীত। এতে খেটে খাওয়া মানুষ গুলো পড়েছে বিপাকে। খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছে সাধারন মানুষ।
বুধবার (১২ জানুয়ারী) সকাল ১২ টায় সূর্যের লুকোচুরি করলেও বেড়েছে কনকনে ঠান্ডা। এদিকে জীবন-জীবিকার তাগিদে হাড়কাঁপানো শীতকে উপেক্ষা করে খুব সকালে কাজের সন্ধানে রাস্তায় বের হচ্ছেন নিম্নআয়ের খেটে খাওয়া মানুষ।
এদিকে,গত দুইদিন ধরে সন্ধ্যা থেকে সকাল পর্যন্ত ঘন কুয়াশায় ঢাকা থাকছে লালমনিরহাট। এ অবস্থা অব্যাহত থাকছে বেলা ১২টার বেশি সময় ধরে। এ সময় সড়ক ও মহাসড়কে যান চলাচল করছে হেডলাইট জ্বালিয়ে। এসময় যানবাহন গুলো কম গতিতে চলাচল করতে দেখা গেছে।
হাতীবান্ধা উপজেলার ভ্যান চালক খলিলুর রহমান (৪০) বলেন, পেটের দায়ে এই কুয়াসায় ভ্যান নিয়ে বেড়িয়ে। এই ঠান্ডায় যাত্রী পাওয়া মুসকিল। আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র জানান, মঙ্গলবার সকালে লালমনিরহাটে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। বাতাসে জলীয়বাষ্প বেশি থাকায় ঘন কুয়াশা পড়ছে।

লালমনিরহাট জেলা সিভিল সার্জন ডা. নির্মলেন্দু রায় জানান, হাঁপানি, অ্যাজমা, নিউমোনিয়া ও ডাইরিয়ায় আক্রন্ত হয়ে গত ২৪ ঘন্টায় পাচঁ উপজেলায় ১০৩ জন ভর্তি হয়েছে আর চিকিৎসা নিয়ে চলে গেছে ৭৭ জন। ঘন কুয়াসায় শীতের তীব্রতা বাড়ায় শিশু ও বৃদ্ধরা বেশী আক্রন্ত হচ্ছে।
লালমনিরহাটের জেলা প্রশাসক আবু জাফর জানান, জেলায় শীতার্ত ও অসহায় প্রায় ২২ হাজার মানুষের মাঝে গরম কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। পাচঁ উপজেলায় নিবার্হী অফিসারদের মাধ্যেমে কম্বল বিতরণ অব্যহত রয়েছে।
সম্পাদক ও প্রকাশক: মহসিন মিলন
সম্পাদকীয় পরিষদ
সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি: নুরুজ্জামান লিটন, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: রোকনুজ্জামান রিপন, নির্বাহী সম্পাদক: আব্দুল লতিফ, যুগ্ন নির্বাহী সম্পাদক: আলহাজ্ব মতিয়ার রহমান, সহকারী সম্পাদক: সাজ্জাদুল ইসলাম সৌরভ, মামুন বাবু, বার্তা সম্পাদক: নজরুল ইসলাম
সম্পাদকীয় কার্যালয়
বার্তা ও বানিজ্যক কার্যালয়: গাজীপুর আবাসিক এলাকা, বেনাপোল, যশোর। ইমেইল: mohsin.milon@gmail.com, bartakontho@gmail.com ফোন: ৭৫২৮৯, ৭৫৬৯৫ মোবা: ০১৭১১৮২০৩৯৪
All Rights Reserved © Barta Kontho