রবিবার, ২৮ মে ২০২৩, ১৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

জাতিসংঘে ৭১’র গণহত্যাসহ মুম্বাই হামলার বিচার দাবি ভারতের

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বর্বর গণহত্যার বিচার চেয়েছে ভারত। স্থনাঈয় সময় মঙ্গলবার (২৫ জানুয়ারি)   জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বছরের প্রথম উন্মুক্ত বিতর্কে এ দাবি করেন সংস্থাটিতে ভারতের স্থায়ী প্রতিনিধি টিএস ত্রিমূর্তি। ২০০৮ সালে মুম্বাই হামলায় ১৬৬ জন নিহত হয়। সেই ঘটনার সঙ্গে জড়িত রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকদেরও বিচারের দাবী জানান তিনি। মার্কিন সংবাদমাধ্যম বাংলা প্রেস এ খবর জানিয়েছে।
বহুদিন ধরেই ১৯৭১ এ বাংলাদেশে গণহত্যার দায়ে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিচার চেয়ে আসছে ভারত। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বারবার চেষ্টা করেও পাকিস্তানের সামরিক কর্মকর্তাদের আজও আন্তর্জাতিক আদালতে বিচারের আওতায় আনা সম্ভব হয়নি।
টিএস ত্রিমূর্তি বলেন, ভারত কোনো দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সশস্ত্র সংঘাতগুলো অবশ্যই আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘ সনদের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে রাজনৈতিক-কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মধ্যেমে সমাধান করতে হবে।
তিনি বলেন, আফগানিস্তান, লিবিয়া, সিরিয়া, ইয়েমেনের মানুষজন যুদ্ধের ধ্বংসলীলা প্রত্যক্ষ করছে। আরও অনেক দেশ আছে যারা এখনো অতীতের গণহত্যার মতো সামরিক কর্মকাণ্ডের ফল ভুগছে, যেমন ১৯৭১ সালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের সঙ্গে হয়েছিল।
২০০৮ সালে মুম্বাই হামলার ফলাফলের কথা উল্লেখ করে জতিসংঘে ভারতীয় প্রতিনিধি আরও বলেন, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উচিত সব ধরনের সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে অটল থাকা এবং সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডকে বৈধতা দেওয়ার যেকোনো প্রচেষ্টা প্রত্যাখ্যান করা।

মহাশক্তিশালী সুপার টাইফুন ‘বেটি’ধেয়ে আসছে প্রবল শক্তিতে

জাতিসংঘে ৭১’র গণহত্যাসহ মুম্বাই হামলার বিচার দাবি ভারতের

প্রকাশের সময় : ০২:০৫:৩৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২২

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বর্বর গণহত্যার বিচার চেয়েছে ভারত। স্থনাঈয় সময় মঙ্গলবার (২৫ জানুয়ারি)   জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বছরের প্রথম উন্মুক্ত বিতর্কে এ দাবি করেন সংস্থাটিতে ভারতের স্থায়ী প্রতিনিধি টিএস ত্রিমূর্তি। ২০০৮ সালে মুম্বাই হামলায় ১৬৬ জন নিহত হয়। সেই ঘটনার সঙ্গে জড়িত রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকদেরও বিচারের দাবী জানান তিনি। মার্কিন সংবাদমাধ্যম বাংলা প্রেস এ খবর জানিয়েছে।
বহুদিন ধরেই ১৯৭১ এ বাংলাদেশে গণহত্যার দায়ে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিচার চেয়ে আসছে ভারত। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বারবার চেষ্টা করেও পাকিস্তানের সামরিক কর্মকর্তাদের আজও আন্তর্জাতিক আদালতে বিচারের আওতায় আনা সম্ভব হয়নি।
টিএস ত্রিমূর্তি বলেন, ভারত কোনো দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সশস্ত্র সংঘাতগুলো অবশ্যই আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘ সনদের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে রাজনৈতিক-কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মধ্যেমে সমাধান করতে হবে।
তিনি বলেন, আফগানিস্তান, লিবিয়া, সিরিয়া, ইয়েমেনের মানুষজন যুদ্ধের ধ্বংসলীলা প্রত্যক্ষ করছে। আরও অনেক দেশ আছে যারা এখনো অতীতের গণহত্যার মতো সামরিক কর্মকাণ্ডের ফল ভুগছে, যেমন ১৯৭১ সালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের সঙ্গে হয়েছিল।
২০০৮ সালে মুম্বাই হামলার ফলাফলের কথা উল্লেখ করে জতিসংঘে ভারতীয় প্রতিনিধি আরও বলেন, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উচিত সব ধরনের সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে অটল থাকা এবং সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডকে বৈধতা দেওয়ার যেকোনো প্রচেষ্টা প্রত্যাখ্যান করা।