শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

আবারও চাল আমদানির হুমকি দিলেন খাদ্যমন্ত্রী 

  • বাণিজ্য ডেস্ক
  • প্রকাশের সময় : ১২:৫০:৩৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৯ ফেব্রুয়ারী ২০২২
  • ১৩১

ছবি: সংগৃহীত

দেশের চালের বাজার কোনোভাবেই অস্থিতিশীল হতে দেওয়া হবে না মন্তব্য করে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, চালের মজুত ধরে রেখে বেশি মুনাফা করতে দেওয়া হবে না। প্রয়োজন হলে চাল আমদানি করা হবে। এ জন্য নথি তৈরি আছে।
রংপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ‘অবৈধ মজুতদারি রোধে করণীয় ও বাজার তদারকিসংক্রান্ত মতবিনিময়’ সভায় ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন মন্ত্রী। চালের মিলমালিক ও ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমনের ভরা মৌসুমে চালের দাম বাড়ছে। আজ থেকে চালের দাম যেন না বাড়ে, তা নিশ্চিত করতে আপনাদের ভূমিকা দেখতে চাই। শুধু মুনাফার উদ্দেশ্যে ব্যবসা না করে ভোক্তাদের স্বস্তি দিন।’
খাদ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের উদ্দেশে মন্ত্রী বলেন, লাইসেন্স নিয়ে কেউ ধান-চাল মজুত করে রাখছেন কি না, তা খতিয়ে দেখতে হবে। মিলমালিকেরা কী পরিমাণ ধান কিনছেন, মজুত করছেন এবং ভাঙাছেন তার হিসাব রাখতে হবে। মন্ত্রণালয়কে তা অবহিত করতে হবে। গাফিলতির প্রমাণ পেলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
একই অনুষ্ঠানে মিলমালিক আবদুল হান্নান বলেন, দেশে সরু চালের চাহিদা বেশি। এ চালের দাম কমানো যাবে না। কারণ, পার্শ্ববর্তী দেশেও সরু চালের দাম বেশি। তিনি বাজার স্থিতিশীল রাখার জন্য সরবরাহ বাড়াতে চাল আমদানির অনুরোধ জানান।
রংপুর বিভাগীয় কমিশনার মো. আবদুল ওয়াহাব ভূঞার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে খাদ্যসচিব মোসাম্মৎ নাজমানারা খানুম, খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. সাখাওয়াত হোসেন প্রমুখ বক্তব্য দেন।

আবারও চাল আমদানির হুমকি দিলেন খাদ্যমন্ত্রী 

প্রকাশের সময় : ১২:৫০:৩৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৯ ফেব্রুয়ারী ২০২২
দেশের চালের বাজার কোনোভাবেই অস্থিতিশীল হতে দেওয়া হবে না মন্তব্য করে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, চালের মজুত ধরে রেখে বেশি মুনাফা করতে দেওয়া হবে না। প্রয়োজন হলে চাল আমদানি করা হবে। এ জন্য নথি তৈরি আছে।
রংপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ‘অবৈধ মজুতদারি রোধে করণীয় ও বাজার তদারকিসংক্রান্ত মতবিনিময়’ সভায় ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন মন্ত্রী। চালের মিলমালিক ও ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমনের ভরা মৌসুমে চালের দাম বাড়ছে। আজ থেকে চালের দাম যেন না বাড়ে, তা নিশ্চিত করতে আপনাদের ভূমিকা দেখতে চাই। শুধু মুনাফার উদ্দেশ্যে ব্যবসা না করে ভোক্তাদের স্বস্তি দিন।’
খাদ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের উদ্দেশে মন্ত্রী বলেন, লাইসেন্স নিয়ে কেউ ধান-চাল মজুত করে রাখছেন কি না, তা খতিয়ে দেখতে হবে। মিলমালিকেরা কী পরিমাণ ধান কিনছেন, মজুত করছেন এবং ভাঙাছেন তার হিসাব রাখতে হবে। মন্ত্রণালয়কে তা অবহিত করতে হবে। গাফিলতির প্রমাণ পেলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
একই অনুষ্ঠানে মিলমালিক আবদুল হান্নান বলেন, দেশে সরু চালের চাহিদা বেশি। এ চালের দাম কমানো যাবে না। কারণ, পার্শ্ববর্তী দেশেও সরু চালের দাম বেশি। তিনি বাজার স্থিতিশীল রাখার জন্য সরবরাহ বাড়াতে চাল আমদানির অনুরোধ জানান।
রংপুর বিভাগীয় কমিশনার মো. আবদুল ওয়াহাব ভূঞার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে খাদ্যসচিব মোসাম্মৎ নাজমানারা খানুম, খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. সাখাওয়াত হোসেন প্রমুখ বক্তব্য দেন।