শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

টেকনাফে মৌসুমের শুরুতেই বাজারে কাঁচা আমের কেজি ৪৫০ 

কক্সবাজারের টেকনাফ পৌরসভার হাট-বাজারে মৌসুমের শুরুতেই আগাম কাঁচা আমের দেখা মিলেছে।
১৫ ফেব্রুয়ারি টেকনাফে আগাম কাঁচা আমের দেখা মিলেলেও তবে বিক্রি হচ্ছে খুব চড়া দামে কেজি মাত্র ৪৫০টাকা! তারপরও চাহিদা বেশী। অবিশ্বাস্য হলেও এই কনকনে শীতের মধ্যেও টেকনাফ বাজারে বিক্রি হচ্ছে এখন কাঁচা আম। ফলে ব্যবসায়ীরা এই কাঁচা আম গুলো দেশের বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে যাচ্ছে।
টেকনাফ উপজেলা কৃষি অফিসের উপ-সহকারী অফিসার শফিউল আলম জানান, টেকনাফ উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় প্রায় ১০০/১৫০ হেক্টর জমিতে আমের চাষাবাদ হয়েছে।
স্থানীয় চাষিরা জানিয়েছেন এই আম গাছ গুলোতে বছরে ২ বার ফলন হয়। এই আম গুলো খেতে খুবেই রসালু ও সুস্বাদু। তাই ক্রেতাদের চাহিদাও বেশী।
তিনি আরো বলেন, সাগর, নদী প্রাকৃতিক দৃর্শ্যে ঘেরা এই সমস্ত এলাকায় জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবসহ নানা কারনে আগাম কাঁচা আমের ফলনসহ বিভিন্ন প্রকার মৌসুমী ফলের উৎপাদন ভাল হচ্ছে।
টেকনাফ বাজারে বিভিন্ন প্রকারের আগাম মৌসুমী ফল বিক্রেতা ফরিদ ও সাকের জানান, বর্তমানে প্রতি কেজি কাঁচা আম বিক্রি হচ্ছে ৪৫০ টাকা দামে। এই আম গুলো মিনি গাড়ী করে দেশের বিভিন্ন জেলায় রপ্তানি করা হচ্ছে।
জানা যায়, টেকনাফ বাহারছড়া ইউনিয়নের, নোয়াখালী পাড়া, বড় ডেইল, টেকনাফ সদর ইউনিয়নের মিঠাপানি ছড়া, রাজারছড়া, পল্লান পাড়া, সাবরাং ইউনিয়নের মুন্ডার ডেইল, আলীর ডেইল, নয়া পাড়া, আচারবনিয়া পাড়া এলাকায় স্থানীয়দের লাগানো বেশীর ভাগ আম গাছে আগাম আম ধরেছে বলে জানা গেছে। এতে এই গাছ গুলোতে বছরে ২ বার আমের ফলন হয়।
প্রতিবছর অত্র এলাকার আগাম আম চাষিরা এই আম গুলো বিক্রি করার জন্য বাজারে নিয়ে আসে। ৬ থেকে ৮টি আমে এক কেজি হয়। প্রতি কেজি আম ৪৫০ টাকা হলে প্রতিটির দাম পড়ে ৬২টাকা।
বার্তা/এন

টেকনাফে মৌসুমের শুরুতেই বাজারে কাঁচা আমের কেজি ৪৫০ 

প্রকাশের সময় : ০৩:০২:৩৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২২
কক্সবাজারের টেকনাফ পৌরসভার হাট-বাজারে মৌসুমের শুরুতেই আগাম কাঁচা আমের দেখা মিলেছে।
১৫ ফেব্রুয়ারি টেকনাফে আগাম কাঁচা আমের দেখা মিলেলেও তবে বিক্রি হচ্ছে খুব চড়া দামে কেজি মাত্র ৪৫০টাকা! তারপরও চাহিদা বেশী। অবিশ্বাস্য হলেও এই কনকনে শীতের মধ্যেও টেকনাফ বাজারে বিক্রি হচ্ছে এখন কাঁচা আম। ফলে ব্যবসায়ীরা এই কাঁচা আম গুলো দেশের বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে যাচ্ছে।
টেকনাফ উপজেলা কৃষি অফিসের উপ-সহকারী অফিসার শফিউল আলম জানান, টেকনাফ উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় প্রায় ১০০/১৫০ হেক্টর জমিতে আমের চাষাবাদ হয়েছে।
স্থানীয় চাষিরা জানিয়েছেন এই আম গাছ গুলোতে বছরে ২ বার ফলন হয়। এই আম গুলো খেতে খুবেই রসালু ও সুস্বাদু। তাই ক্রেতাদের চাহিদাও বেশী।
তিনি আরো বলেন, সাগর, নদী প্রাকৃতিক দৃর্শ্যে ঘেরা এই সমস্ত এলাকায় জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবসহ নানা কারনে আগাম কাঁচা আমের ফলনসহ বিভিন্ন প্রকার মৌসুমী ফলের উৎপাদন ভাল হচ্ছে।
টেকনাফ বাজারে বিভিন্ন প্রকারের আগাম মৌসুমী ফল বিক্রেতা ফরিদ ও সাকের জানান, বর্তমানে প্রতি কেজি কাঁচা আম বিক্রি হচ্ছে ৪৫০ টাকা দামে। এই আম গুলো মিনি গাড়ী করে দেশের বিভিন্ন জেলায় রপ্তানি করা হচ্ছে।
জানা যায়, টেকনাফ বাহারছড়া ইউনিয়নের, নোয়াখালী পাড়া, বড় ডেইল, টেকনাফ সদর ইউনিয়নের মিঠাপানি ছড়া, রাজারছড়া, পল্লান পাড়া, সাবরাং ইউনিয়নের মুন্ডার ডেইল, আলীর ডেইল, নয়া পাড়া, আচারবনিয়া পাড়া এলাকায় স্থানীয়দের লাগানো বেশীর ভাগ আম গাছে আগাম আম ধরেছে বলে জানা গেছে। এতে এই গাছ গুলোতে বছরে ২ বার আমের ফলন হয়।
প্রতিবছর অত্র এলাকার আগাম আম চাষিরা এই আম গুলো বিক্রি করার জন্য বাজারে নিয়ে আসে। ৬ থেকে ৮টি আমে এক কেজি হয়। প্রতি কেজি আম ৪৫০ টাকা হলে প্রতিটির দাম পড়ে ৬২টাকা।
বার্তা/এন