বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

দেশে চালু হচ্ছে সর্বজনীন পেনশন: অর্থমন্ত্রী

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশের সময় : ০৩:১১:১৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২২
  • ৩৮

সংগৃহীত ছবি

বাংলাদেশি নাগরিকের জন্য সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা চালু করতে যাচ্ছে সরকার। ১৮ থেকে ৫০ বছর বয়সী বাংলাদেশি নাগরিকের জন্য সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা সরকার চালু করতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

মন্ত্রী বলেন, আগামী ৬ মাস থেকে এক বছরের মধ্যে এ ব্যবস্থা চালু করা সম্ভব হবে। প্রবাসী বাংলাদেশীদের জন্যও একই সুযোগ রাখা হচ্ছে।

বুধবার সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকের পর অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান।

মন্ত্রী বলেন, পেনশন ব্যবস্থার আওতায় গঠিত তহবিলে যারা যে পরিমাণ চাঁদা দেবেন, ওই তহবিলে একই পরিমাণ চাঁদা সরকারও দেবে। এটি ব্যবস্থাপনার জন্য আলাদা একটি কর্তৃপক্ষ গঠন করা হবে। পেনশন তহবিল বিভিন্ন জায়গায় বিনিয়োগ করবে ওই কর্তৃপক্ষ। বিনিয়োগ থেকে যে মুনাফা আসবে, তাও পেনশনধারীদের মধ্যে বিতরণ করা হবে।

নতুন এ ব্যবস্থাটি চালুর আগে আইন ও বিধি প্রণয়ন এবং আলাদা একটি কর্তৃপক্ষ গঠন করা হবে।

অর্থমন্ত্রী বলেন, আগামী ছয় মাস থেকে এক বছরের মধ্যেই সেটা করা সম্ভব। তার আগে আইন প্রণয়ন ও বিধি প্রণয়ন এবং আলাদা একটি কর্তৃপক্ষ গঠন করা হবে।

অর্থমন্ত্রী জানান,বিশ্বের বিভিন্ন দেশ এ ধরনের কার্যক্রম যেভাবে চালায়, সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করতে বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করা হবে।

প্রতি মাসে কত টাকা জমা দিতে হবে এবং কত টাকা করে পেনশন পাওয়া যাবে…এ বিষয়ে জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, বিষয়গুলো এখনো একটি প্রক্রিয়ার মধ্যে আছে। কর্তৃপক্ষ এগুলো ঠিক করবে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ এ ধরনের কার্যক্রম যেভাবে চালায়, সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করতে বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করা হবে।

শেখ হাসিনা ২০০৮ সালের নির্বাচনের আগে জাতীয়ভাবে সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা চালু করার ব্যাপারে নির্বাচনী ইশতেহারে যে অঙ্গীকার করেছিলেন, সেটারই বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে বলে জানান অর্থমন্ত্রী।

দেশে চালু হচ্ছে সর্বজনীন পেনশন: অর্থমন্ত্রী

প্রকাশের সময় : ০৩:১১:১৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২২

বাংলাদেশি নাগরিকের জন্য সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা চালু করতে যাচ্ছে সরকার। ১৮ থেকে ৫০ বছর বয়সী বাংলাদেশি নাগরিকের জন্য সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা সরকার চালু করতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

মন্ত্রী বলেন, আগামী ৬ মাস থেকে এক বছরের মধ্যে এ ব্যবস্থা চালু করা সম্ভব হবে। প্রবাসী বাংলাদেশীদের জন্যও একই সুযোগ রাখা হচ্ছে।

বুধবার সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকের পর অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান।

মন্ত্রী বলেন, পেনশন ব্যবস্থার আওতায় গঠিত তহবিলে যারা যে পরিমাণ চাঁদা দেবেন, ওই তহবিলে একই পরিমাণ চাঁদা সরকারও দেবে। এটি ব্যবস্থাপনার জন্য আলাদা একটি কর্তৃপক্ষ গঠন করা হবে। পেনশন তহবিল বিভিন্ন জায়গায় বিনিয়োগ করবে ওই কর্তৃপক্ষ। বিনিয়োগ থেকে যে মুনাফা আসবে, তাও পেনশনধারীদের মধ্যে বিতরণ করা হবে।

নতুন এ ব্যবস্থাটি চালুর আগে আইন ও বিধি প্রণয়ন এবং আলাদা একটি কর্তৃপক্ষ গঠন করা হবে।

অর্থমন্ত্রী বলেন, আগামী ছয় মাস থেকে এক বছরের মধ্যেই সেটা করা সম্ভব। তার আগে আইন প্রণয়ন ও বিধি প্রণয়ন এবং আলাদা একটি কর্তৃপক্ষ গঠন করা হবে।

অর্থমন্ত্রী জানান,বিশ্বের বিভিন্ন দেশ এ ধরনের কার্যক্রম যেভাবে চালায়, সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করতে বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করা হবে।

প্রতি মাসে কত টাকা জমা দিতে হবে এবং কত টাকা করে পেনশন পাওয়া যাবে…এ বিষয়ে জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, বিষয়গুলো এখনো একটি প্রক্রিয়ার মধ্যে আছে। কর্তৃপক্ষ এগুলো ঠিক করবে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ এ ধরনের কার্যক্রম যেভাবে চালায়, সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করতে বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করা হবে।

শেখ হাসিনা ২০০৮ সালের নির্বাচনের আগে জাতীয়ভাবে সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা চালু করার ব্যাপারে নির্বাচনী ইশতেহারে যে অঙ্গীকার করেছিলেন, সেটারই বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে বলে জানান অর্থমন্ত্রী।