শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

একাত্তরের জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে হবে: শিল্পমন্ত্রী

ছবি- ইউএনবি

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় যে হত্যাকাণ্ড চালানো হয়েছিল তার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন।

আজ শুক্রবার (২৫ মার্চ) জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে সম্প্রীতি বাংলাদেশ আয়োজিত ‘৭১ এর গণহত্যা ও পাকিস্তানের বর্বরতা’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, এর জন্য কোন রাখঢাক নাই। আজকে এটা স্বতঃসিদ্ধ, এখানে ম্যাসাকার হয়েছে, গণহত্যা হয়েছে, আমাদের ৩০ লাখ মানুষ শহীদ হয়েছেন, অসংখ্য মা-বোন নির্যাতিত হয়েছেন এগুলো প্রমাণের আর অপেক্ষা রাখে না। ২৫ মার্চকে গণহত্যা দিবস হিসেবে প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করব।

নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেন, পাকিস্তানিরা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার জন্য সুযোগ খুঁজেছে। কিন্তু বঙ্গবন্ধু সেই সুযোগ দেননি। দেশীয়, আন্তর্জাতিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে তিনি তার নিজের দূরদর্শিতার প্রমাণ দেখিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু তার ৭ই মার্চের ভাষণে একটি নিরস্ত্র জাতিকে সশস্ত্র জাতিতে পরিণত করে দিলেন। তার বুদ্ধিমত্তা দিয়ে বাঙালি জাতিকে আবারও শেষ নির্দেশনা দিলেন, আমি যদি নির্দেশনা দিতে নাও পারি তবে তোমরা ঘরে ঘরে প্রস্তুত হয়ে যাও। এটা থেকেও পাকিস্তানিরা কিছু বের করতে পারেনি। তারা ২৫ মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধুকে ধরে নিয়ে যায়।

তিনি বলেন, আমার বিশ্বাস যদি বঙ্গবন্ধু দেশে থাকতেন তাহলে তাকে মেরে ফেলা হতো। যেহেতু সবাই জানে বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কাছে আছে। তার জন্য বঙ্গবন্ধু সে সময় বেঁচে গেলেন।

আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন সাংসদ আরমা দত্ত, বীরপ্রতীক লে. কর্ণেল সাজ্জাদ আলী জহির (অব.), কর্ণেল তৌফিকুর রহমান (অব.), শহীদ সন্তান নট কিশোর আদিত্য, সম্প্রীতি বাংলাদেশের আহ্বায়ক পীযূষ বন্দোপাধ্যায়।

রাজনীতিতে নাম লেখাতে যাচ্ছেন সানিয়া মির্জা

একাত্তরের জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে হবে: শিল্পমন্ত্রী

প্রকাশের সময় : ০৫:৫১:২০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ মার্চ ২০২২

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় যে হত্যাকাণ্ড চালানো হয়েছিল তার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন।

আজ শুক্রবার (২৫ মার্চ) জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে সম্প্রীতি বাংলাদেশ আয়োজিত ‘৭১ এর গণহত্যা ও পাকিস্তানের বর্বরতা’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, এর জন্য কোন রাখঢাক নাই। আজকে এটা স্বতঃসিদ্ধ, এখানে ম্যাসাকার হয়েছে, গণহত্যা হয়েছে, আমাদের ৩০ লাখ মানুষ শহীদ হয়েছেন, অসংখ্য মা-বোন নির্যাতিত হয়েছেন এগুলো প্রমাণের আর অপেক্ষা রাখে না। ২৫ মার্চকে গণহত্যা দিবস হিসেবে প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করব।

নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেন, পাকিস্তানিরা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার জন্য সুযোগ খুঁজেছে। কিন্তু বঙ্গবন্ধু সেই সুযোগ দেননি। দেশীয়, আন্তর্জাতিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে তিনি তার নিজের দূরদর্শিতার প্রমাণ দেখিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু তার ৭ই মার্চের ভাষণে একটি নিরস্ত্র জাতিকে সশস্ত্র জাতিতে পরিণত করে দিলেন। তার বুদ্ধিমত্তা দিয়ে বাঙালি জাতিকে আবারও শেষ নির্দেশনা দিলেন, আমি যদি নির্দেশনা দিতে নাও পারি তবে তোমরা ঘরে ঘরে প্রস্তুত হয়ে যাও। এটা থেকেও পাকিস্তানিরা কিছু বের করতে পারেনি। তারা ২৫ মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধুকে ধরে নিয়ে যায়।

তিনি বলেন, আমার বিশ্বাস যদি বঙ্গবন্ধু দেশে থাকতেন তাহলে তাকে মেরে ফেলা হতো। যেহেতু সবাই জানে বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কাছে আছে। তার জন্য বঙ্গবন্ধু সে সময় বেঁচে গেলেন।

আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন সাংসদ আরমা দত্ত, বীরপ্রতীক লে. কর্ণেল সাজ্জাদ আলী জহির (অব.), কর্ণেল তৌফিকুর রহমান (অব.), শহীদ সন্তান নট কিশোর আদিত্য, সম্প্রীতি বাংলাদেশের আহ্বায়ক পীযূষ বন্দোপাধ্যায়।