শুক্রবার, ২৪ মার্চ ২০২৩, ১০ চৈত্র ১৪২৯ বঙ্গাব্দ

চন্দনাইশে ছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগে মাদ্রাসা শিক্ষক গ্রেফতার

চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার বরমা ইউনিয়নের বাতাজুরি এলাকায় ৭ বছরের শিশু মাদ্রাসার ছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষক মাওলানা কলিম উল্লাহ (২০) নামের এক মাদ্রাসা শিক্ষককে গ্রেফতার করেছে থানা পুলিশ। এ ঘটনায় শনিবার ২ রা এপ্রিল রাতে শিশুটির পিতা আবদুল আলিম বাদী হয়ে চন্দনাইশ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। গ্রেফতার হওয়া শিক্ষক মাওলানা কলিম উল্লাহ বাঁশখালি থানা সরল ইউনিয়নে বর বাজার বাড়ি এলাকার মো.জসিম হোসেন এর পুত্র। সে ৫নং বরমা ইউনিয়নে বরমা সিরাজুন্নবি মাদ্রাসার শিক্ষক।
এব্যপারে শিশুর পিতা আবদুল আলিম জানান, ‘আমার ছেলে বরমা সিরাজুন্নবি মাদ্রাসায় হেফজ বিভাগে পড়াশোনা করছেন। গত রাতে মাদ্রাসার শিক্ষক তার কক্ষে ডেকে নিয়ে গিয়ে জোরপূর্বক সেখানে আমার ছেলেকে বলাৎকার করে। পরে তার চিৎকার শুনে আশেপাশে ছাত্র শিক্ষকরা ছুটে আসলে তাকে হাতেনাতে ধরে পেলে। পরে তাকে বাসার রুমের বাইরে তালা মেরে চন্দনাইশ থানা পুলিশে খবর দেয়। থানা পুলিশ খবর পেয়ে এসে তাকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। এব্যপারে মাদ্রাসা শিক্ষক কলিম উল্লাহ জানিয়েছেন,আমি শয়তানের কবলে পড়ে এ ধরনের কাজ করেছি। চন্দনাইশ থানার অফিসার ইনচার্জ আনোয়ার হোসেন জানিয়েছেন, শিশু বলাৎকারের ঘটনায় মাদ্রাসা শিক্ষককে গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতারকৃত শিক্ষকের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে উক্ত মাওলানা কলিম উল্লাহ ঘটনার বিষয়টি শিকার করেছেন।
জনপ্রিয়

চন্দনাইশে ছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগে মাদ্রাসা শিক্ষক গ্রেফতার

প্রকাশের সময় : ১২:৩৫:২৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ এপ্রিল ২০২২
চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার বরমা ইউনিয়নের বাতাজুরি এলাকায় ৭ বছরের শিশু মাদ্রাসার ছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষক মাওলানা কলিম উল্লাহ (২০) নামের এক মাদ্রাসা শিক্ষককে গ্রেফতার করেছে থানা পুলিশ। এ ঘটনায় শনিবার ২ রা এপ্রিল রাতে শিশুটির পিতা আবদুল আলিম বাদী হয়ে চন্দনাইশ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। গ্রেফতার হওয়া শিক্ষক মাওলানা কলিম উল্লাহ বাঁশখালি থানা সরল ইউনিয়নে বর বাজার বাড়ি এলাকার মো.জসিম হোসেন এর পুত্র। সে ৫নং বরমা ইউনিয়নে বরমা সিরাজুন্নবি মাদ্রাসার শিক্ষক।
এব্যপারে শিশুর পিতা আবদুল আলিম জানান, ‘আমার ছেলে বরমা সিরাজুন্নবি মাদ্রাসায় হেফজ বিভাগে পড়াশোনা করছেন। গত রাতে মাদ্রাসার শিক্ষক তার কক্ষে ডেকে নিয়ে গিয়ে জোরপূর্বক সেখানে আমার ছেলেকে বলাৎকার করে। পরে তার চিৎকার শুনে আশেপাশে ছাত্র শিক্ষকরা ছুটে আসলে তাকে হাতেনাতে ধরে পেলে। পরে তাকে বাসার রুমের বাইরে তালা মেরে চন্দনাইশ থানা পুলিশে খবর দেয়। থানা পুলিশ খবর পেয়ে এসে তাকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। এব্যপারে মাদ্রাসা শিক্ষক কলিম উল্লাহ জানিয়েছেন,আমি শয়তানের কবলে পড়ে এ ধরনের কাজ করেছি। চন্দনাইশ থানার অফিসার ইনচার্জ আনোয়ার হোসেন জানিয়েছেন, শিশু বলাৎকারের ঘটনায় মাদ্রাসা শিক্ষককে গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতারকৃত শিক্ষকের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে উক্ত মাওলানা কলিম উল্লাহ ঘটনার বিষয়টি শিকার করেছেন।