শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ক্ষেতলালে ভূয়া চিকিৎসক গ্রেপ্তার

জয়পুরহাটের ক্ষেতলালে উপজেলা সদরের আল-শেফা ডায়াগনেস্টিক সেন্টার থেকে গত বুধবার বিকেল সাড়ে ৫টায় ডা. মাসুদ করিম (৪৮ ) নামের এক ভুয়া ডাক্তারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সে নীলফামারীর ডোমার উপজেলার বাবুর হাট গ্রামের আব্দুল হান্নানের ছেলে।
ঘটনা সূত্রে জানা গেছে, গত ২ এপ্রিল হতে মাসুদ করিম (৪৫) নামের এক ডাক্তার আল-শেফা ডায়াগনেস্টিক সেন্টারে আবাসিক মেডিকেল অফিসার হিসেবে চিকিৎসা দিয়ে আসছিলেন। জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, তার কোন বিশেষজ্ঞ অভিজ্ঞতা বা এমবিবিএস পাশের কোন শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ নেই। তিনি প্যারামেডিকেল কলেজ হতে ডিএমএফ ডিগ্রী অর্জনের সনদ নিয়ে তার ব্যক্তিগত ব্যবস্থাপত্রে এমবিবিএস, মেডিসিন, সার্জারি, মা ও শিশু, গাইনী, হাঁপানি, নাক-কান, গলা, বাথ-ব্যথা, চর্ম-যৌন এবং হার্ট সহ একাধিক রোগের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক পরিচয় চিকিৎসা দিয়ে আসছিল।
আরো জানা গেছে, সে একই প্রতারনায় পাবনায় গ্রেপ্তার হয়েছিলেন এবং দীর্ঘদিন জেল খেটেছেন। অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় বুধবার রাত সাড়ে ৮ টায় আল-শেফা ডায়াগনেস্টিক সেন্টারের সামনে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নিবার্হী ম্যাজিসট্রেট ইশতিয়াক আহমেদ
ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে তাকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, ক্ষেতলাল উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আতাউর রহমান, আরএমও ডা. আনোয়ার গালিব,ক্ষেতলাল থানা অফিসার ইনচার্জ রওশন ইয়াজদানী, সমাজ সেবা কর্মকর্তা নাজমুল খাঁ এবং প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সংবাদ কর্মী প্রমুখ।

ক্ষেতলালে ভূয়া চিকিৎসক গ্রেপ্তার

প্রকাশের সময় : ০৫:৫৫:১০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ এপ্রিল ২০২২
জয়পুরহাটের ক্ষেতলালে উপজেলা সদরের আল-শেফা ডায়াগনেস্টিক সেন্টার থেকে গত বুধবার বিকেল সাড়ে ৫টায় ডা. মাসুদ করিম (৪৮ ) নামের এক ভুয়া ডাক্তারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সে নীলফামারীর ডোমার উপজেলার বাবুর হাট গ্রামের আব্দুল হান্নানের ছেলে।
ঘটনা সূত্রে জানা গেছে, গত ২ এপ্রিল হতে মাসুদ করিম (৪৫) নামের এক ডাক্তার আল-শেফা ডায়াগনেস্টিক সেন্টারে আবাসিক মেডিকেল অফিসার হিসেবে চিকিৎসা দিয়ে আসছিলেন। জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, তার কোন বিশেষজ্ঞ অভিজ্ঞতা বা এমবিবিএস পাশের কোন শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ নেই। তিনি প্যারামেডিকেল কলেজ হতে ডিএমএফ ডিগ্রী অর্জনের সনদ নিয়ে তার ব্যক্তিগত ব্যবস্থাপত্রে এমবিবিএস, মেডিসিন, সার্জারি, মা ও শিশু, গাইনী, হাঁপানি, নাক-কান, গলা, বাথ-ব্যথা, চর্ম-যৌন এবং হার্ট সহ একাধিক রোগের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক পরিচয় চিকিৎসা দিয়ে আসছিল।
আরো জানা গেছে, সে একই প্রতারনায় পাবনায় গ্রেপ্তার হয়েছিলেন এবং দীর্ঘদিন জেল খেটেছেন। অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় বুধবার রাত সাড়ে ৮ টায় আল-শেফা ডায়াগনেস্টিক সেন্টারের সামনে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নিবার্হী ম্যাজিসট্রেট ইশতিয়াক আহমেদ
ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে তাকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, ক্ষেতলাল উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আতাউর রহমান, আরএমও ডা. আনোয়ার গালিব,ক্ষেতলাল থানা অফিসার ইনচার্জ রওশন ইয়াজদানী, সমাজ সেবা কর্মকর্তা নাজমুল খাঁ এবং প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সংবাদ কর্মী প্রমুখ।