শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

বাংলাদেশ-ভারত রুটে শিগগিরই ট্রেন চলাচল শুরু

মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ থাকা বাংলাদেশ-ভারত যাত্রীবাহী ট্রেন যোগাযোগ আবারও চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। সে হিসেবে খুব শিগগিরই এ রুটে ট্রেন চলাচল শুরু হতে যাচ্ছে।

সোমবার (১১ এপ্রিল) বাংলাদেশ এবং ভারতের বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক শেষে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানান, গত সপ্তাহে রেল বিভাগসহ অন্য অংশীজনদের সঙ্গে বৈঠকে বাংলাদেশ-ভারত ট্রেন যোগাযোগ চালুর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠকে নিরাপত্তা, স্বাস্থ্যসুরক্ষা ও সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা হয়।

তবে বাংলাদেশ-ভারত রুটে জনসাধারণের জন্য ট্রেন চলাচল শুরুর আগে চিৎপুর, হরিদাশপুরসহ ট্রানজিট পয়েন্টগুলোর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ছাড়পত্রের প্রয়োজন। যদিও এ রুটে ট্রেন চলাচলের জন্য দীর্ঘ সময় ধরে দাবি করে আসছেন দুই দেশের যাত্রীরা।
দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানান, স্বাধীনতা দিবসে (২৬ মার্চ) দুই দেশের মধ্যে ফের ট্রেন চলাচল শুরুর প্রস্তাব করেছিল বাংলাদেশ। প্রস্তুতির অভাবে তা সম্ভব হয়নি। তবে মন্ত্রণালয় অনুমোদন দিলে এটা এখন এক সপ্তাহের মধ্যেই চালু করা সম্ভব।
এ জন্য ব্যুরো অব ইমিগ্রেশন, ভারতীয় রেলওয়ে, স্বাস্থ্য বিভাগ ও নিরাপত্তা সংস্থাগুলোকে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিতে বলা হয়েছে।
ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে মৈত্রী এক্সপ্রেস ঢাকা-কলকাতা রুটে এবং বন্ধন এক্সপ্রেস খুলনা-কলকাতা রুটে চলাচল করে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে ২০২০ সালের ১৫ মার্চ ট্রেন দুটি বন্ধ করা হয়।
গত বছরের ২৬ মার্চ আরেকটি যাত্রীবাহী ট্রেন মিতালী এক্সপ্রেসের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দুই দেশের ট্রেন যোগাযোগ আবার চালু হলে এটিও চালু হতে পারে। -এএনআই

রাজনীতিতে নাম লেখাতে যাচ্ছেন সানিয়া মির্জা

বাংলাদেশ-ভারত রুটে শিগগিরই ট্রেন চলাচল শুরু

প্রকাশের সময় : ১২:১৮:২৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ এপ্রিল ২০২২
মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ থাকা বাংলাদেশ-ভারত যাত্রীবাহী ট্রেন যোগাযোগ আবারও চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। সে হিসেবে খুব শিগগিরই এ রুটে ট্রেন চলাচল শুরু হতে যাচ্ছে।

সোমবার (১১ এপ্রিল) বাংলাদেশ এবং ভারতের বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক শেষে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানান, গত সপ্তাহে রেল বিভাগসহ অন্য অংশীজনদের সঙ্গে বৈঠকে বাংলাদেশ-ভারত ট্রেন যোগাযোগ চালুর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠকে নিরাপত্তা, স্বাস্থ্যসুরক্ষা ও সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা হয়।

তবে বাংলাদেশ-ভারত রুটে জনসাধারণের জন্য ট্রেন চলাচল শুরুর আগে চিৎপুর, হরিদাশপুরসহ ট্রানজিট পয়েন্টগুলোর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ছাড়পত্রের প্রয়োজন। যদিও এ রুটে ট্রেন চলাচলের জন্য দীর্ঘ সময় ধরে দাবি করে আসছেন দুই দেশের যাত্রীরা।
দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানান, স্বাধীনতা দিবসে (২৬ মার্চ) দুই দেশের মধ্যে ফের ট্রেন চলাচল শুরুর প্রস্তাব করেছিল বাংলাদেশ। প্রস্তুতির অভাবে তা সম্ভব হয়নি। তবে মন্ত্রণালয় অনুমোদন দিলে এটা এখন এক সপ্তাহের মধ্যেই চালু করা সম্ভব।
এ জন্য ব্যুরো অব ইমিগ্রেশন, ভারতীয় রেলওয়ে, স্বাস্থ্য বিভাগ ও নিরাপত্তা সংস্থাগুলোকে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিতে বলা হয়েছে।
ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে মৈত্রী এক্সপ্রেস ঢাকা-কলকাতা রুটে এবং বন্ধন এক্সপ্রেস খুলনা-কলকাতা রুটে চলাচল করে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে ২০২০ সালের ১৫ মার্চ ট্রেন দুটি বন্ধ করা হয়।
গত বছরের ২৬ মার্চ আরেকটি যাত্রীবাহী ট্রেন মিতালী এক্সপ্রেসের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দুই দেশের ট্রেন যোগাযোগ আবার চালু হলে এটিও চালু হতে পারে। -এএনআই