প্রিন্ট এর তারিখঃ ডিসেম্বর ২৩, ২০২৫, ১২:৪৬ এ.এম || প্রকাশের তারিখঃ এপ্রিল ২৬, ২০২২, ৫:২২ পি.এম
ভাতিজার লাঠির আঘাতে চাচি হাসপাতালে

লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় জমি নিয়ে বিরোধের জের ধরে চাচি মাহামুদা বেগমকে(৪০) মারধর করে আহত করার অভিযোগ উঠেছে ভাতিজা ফিল্টার আলীর (২৭) বিরুদ্ধে। আহত মাহামুদা বেগম হাতীবান্ধা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
এর আগে গত রবিবার (২৪ এপ্রিল) দুপুর ওই উপজেলার নওদাবাস ইউনিয়নের দোলাপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় চাচা রাশেদুল ইসলাম বাদী হয়ে ওই দিন রাতেই স্থানীয় থানায় বড়ভাই খতিবর আলি (৫০) ও ভাতিজা ফিল্টারকে আসামি একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
অভিযোগ সুত্রে জানা যায়, গত রোববার দুপুর দুইটার দিকে চাচা রাশেদুল নিজ বাড়ির পিছনে পুরাতন বাঁশের বেড়া মেরামত করছিলেন। এ সময় জমিজমা সংক্রান্ত পুর্ব বিরোধের জেরে ভাই খতিবর ও ভাতিজা ফিল্টার বেড়া মেরামতের কাজে বাধা প্রদান করেন। এর একপর্যায়ে তারা বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন। এ সময় বড়ভাই খতিববের হুকুমে তার ছেলে ফিল্টার চাচা রাশেদুল ইসলামকে বেধড়ক মারধর করেন। স্বামীকে বাঁচাতে চাচি মাহমুদা বেগম এগিয়ে এলে তাকেও বাঁশের লাঠি দিয়ে এলোপাথাড়ি ভাবে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে ভাতিজা ফিল্টার। পরে স্থানীয়রা চিৎকার শুনে এগিয়ে এসে তাদের উদ্ধার করে হাতীবান্ধা উপজেলা স্বাস্থ্য ককমপ্লেক্সে ভতি করান।
ভুক্তভোগী চাচি মাহামুদা বেগম বলেন, বিভিন্ন সময় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে বড়ভাই খতিবর ও তার ছেলে ফিল্টার আমাকে আর আমার স্বামীকে মারধর করে, এর আগেও তারা আমাদের অনেকবার মারধর করেছে। আমি এর সুষ্ঠ বিচার চাই।
অভিযুক্ত খতিবর আলি বলেন, জমি জায়গার বিষয় নিয়ে তাদের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয়েছে। আমি ও আমার ছেলে কাউকে মারধর করিনাই।
হাতীবান্ধা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এরশাদুল আলম অভিযোগের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সম্পাদক ও প্রকাশক: মহসিন মিলন
সম্পাদকীয় পরিষদ
সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি: নুরুজ্জামান লিটন, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: রোকনুজ্জামান রিপন, নির্বাহী সম্পাদক: আব্দুল লতিফ, যুগ্ন নির্বাহী সম্পাদক: আলহাজ্ব মতিয়ার রহমান, সহকারী সম্পাদক: সাজ্জাদুল ইসলাম সৌরভ, মামুন বাবু, বার্তা সম্পাদক: নজরুল ইসলাম
সম্পাদকীয় কার্যালয়
বার্তা ও বানিজ্যক কার্যালয়: গাজীপুর আবাসিক এলাকা, বেনাপোল, যশোর। ইমেইল: mohsin.milon@gmail.com, bartakontho@gmail.com ফোন: ৭৫২৮৯, ৭৫৬৯৫ মোবা: ০১৭১১৮২০৩৯৪
All Rights Reserved © Barta Kontho