শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বলেশ্বর নদীর শরণখোলা পয়েন্ট হতে পারে নতুন ট্যুরিষ্ট স্পট

ঈদের ছুটিতে শরণখোলার বলেশ্বর নদীর তীর পরিণত হয়েছিলো ট্যুরিষ্ট স্পটে। দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া উপেক্ষা করে নদী পাড়ে নারী পুরুষের ঢল নামে।
গত দু’দিনে নদীর পাড় ঘুরে দেখা যায় মানুষের বাঁধ ভাঙ্গা উচ্ছাস। শরণখোলার বলেশ্বর নদীর রাজৈর, রায়েন্দা, জিলবুনিয়া, রাজেশ্বর ও তাফালবাড়ী পয়েন্টে সকাল বিকাল হাজার হাজার নারী,পুরুষের ও শিশুদের আনাগোনায় মুখরিত হয়ে ওঠে। বঙ্গোপসাগর থেকে বয়ে আসা বাতাসে সৃষ্ট বিশাল বলেশ্বরের বড় বড় ঢেউ দেখে মানুষজন বলেশ্বর তীরকে মিনি কক্সবাজার বলে আখ্যায়িত করছে। ঢাকা থেকে বাড়ীতে ঈদ করতে আসা গৃহবধু হোসনেয়ারা বেগম, রোজি আক্তার, শামিম আহসান, রিয়াজ মাহমুদসহ অনেকে বলেশ্বর তীরে দাড়িয়ে বলেন, করোনার দুই বছরে কোথাও বেড়াতে যেতে পারিনি। এখানে এসে খুবই ভালো লাগছে। বলেশ্বরের বড় বড় ঢেউ ও বাতাস দেখে মনে হচ্ছে আমরা কক্সবাজারে বেড়াতে এসেছি। তারা আরো বলেন, পরিকল্পনা করে পদক্ষেপ নিলে সাগর থেকে উঠে আসা সুন্দরবনের অতি কাছে বলেশ্বর নদীর শরণখোলা পয়েন্ট হতে পারে দেশের নতুন ট্যুরিষ্ট স্পট।
রায়েন্দা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আজমল হোসেন মুক্তা বলেন, বলেশ্বর নদীর তীরে কয়েক কিলোমিটার বেরীবাঁধ কংক্রিটের বøক দিয়ে ঢেকে দেওয়ায় তা মানুষের দর্শনীয় স্থানে পরিণত হয়েছে। ঈদ উৎসব ছাড়াও প্রতিদিন শত শত মানুষ বলেশ্বর নদীর পাড়ে ঘুরতে যায়। পরিকল্পনা করে এগোলে এটা হতে পারে নতুন ট্যুরিষ্ট স্পট।
শরণখোলা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ নুর-ই আলম সিদ্দিকী বলেন,বলেশ্বর নদীর শরণখোলা পয়েন্টকে আকর্ষণীয় ট্যুরিষ্ট স্পট করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বলেশ্বর নদীর শরণখোলা পয়েন্ট হতে পারে নতুন ট্যুরিষ্ট স্পট

প্রকাশের সময় : ০৫:১৫:৪১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ মে ২০২২

ঈদের ছুটিতে শরণখোলার বলেশ্বর নদীর তীর পরিণত হয়েছিলো ট্যুরিষ্ট স্পটে। দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া উপেক্ষা করে নদী পাড়ে নারী পুরুষের ঢল নামে।
গত দু’দিনে নদীর পাড় ঘুরে দেখা যায় মানুষের বাঁধ ভাঙ্গা উচ্ছাস। শরণখোলার বলেশ্বর নদীর রাজৈর, রায়েন্দা, জিলবুনিয়া, রাজেশ্বর ও তাফালবাড়ী পয়েন্টে সকাল বিকাল হাজার হাজার নারী,পুরুষের ও শিশুদের আনাগোনায় মুখরিত হয়ে ওঠে। বঙ্গোপসাগর থেকে বয়ে আসা বাতাসে সৃষ্ট বিশাল বলেশ্বরের বড় বড় ঢেউ দেখে মানুষজন বলেশ্বর তীরকে মিনি কক্সবাজার বলে আখ্যায়িত করছে। ঢাকা থেকে বাড়ীতে ঈদ করতে আসা গৃহবধু হোসনেয়ারা বেগম, রোজি আক্তার, শামিম আহসান, রিয়াজ মাহমুদসহ অনেকে বলেশ্বর তীরে দাড়িয়ে বলেন, করোনার দুই বছরে কোথাও বেড়াতে যেতে পারিনি। এখানে এসে খুবই ভালো লাগছে। বলেশ্বরের বড় বড় ঢেউ ও বাতাস দেখে মনে হচ্ছে আমরা কক্সবাজারে বেড়াতে এসেছি। তারা আরো বলেন, পরিকল্পনা করে পদক্ষেপ নিলে সাগর থেকে উঠে আসা সুন্দরবনের অতি কাছে বলেশ্বর নদীর শরণখোলা পয়েন্ট হতে পারে দেশের নতুন ট্যুরিষ্ট স্পট।
রায়েন্দা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আজমল হোসেন মুক্তা বলেন, বলেশ্বর নদীর তীরে কয়েক কিলোমিটার বেরীবাঁধ কংক্রিটের বøক দিয়ে ঢেকে দেওয়ায় তা মানুষের দর্শনীয় স্থানে পরিণত হয়েছে। ঈদ উৎসব ছাড়াও প্রতিদিন শত শত মানুষ বলেশ্বর নদীর পাড়ে ঘুরতে যায়। পরিকল্পনা করে এগোলে এটা হতে পারে নতুন ট্যুরিষ্ট স্পট।
শরণখোলা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ নুর-ই আলম সিদ্দিকী বলেন,বলেশ্বর নদীর শরণখোলা পয়েন্টকে আকর্ষণীয় ট্যুরিষ্ট স্পট করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।