শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঈদের ৪র্থ দিনেও পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতে লোকে লোকারণ্য

গত দুই বছরে চারটি ঈদের আনন্দ মাটি হয়ে গেছে মহামারীর কারণে। এ বছর সেই অবস্থা নেই। তাই ঈদ আনন্দ যেন বাঁধ ভেঙেছিল।

পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতে গিয়ে নীল জলরাশির বুকে খুঁজেছেন সুখের ঠিকানা। কেউ গেছেন ফয়’স লেক কিংবা চিড়িয়াখানায়।
 চট্টগ্রামে এবার সবচেয়ে বেশি লোক সমাগম ঘটেছে পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতে। এখানে ছিল লোকে লোকারণ্য। পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতে কোনো প্রকার প্রবেশ মূল্যের প্রয়োজন হয় না।
 সকল শ্রেণী পেশার মানুষের জন্য উন্মুক্ত সমুদ্র সৈকত তাই ছুটির দিনগুলোতে ছিল দর্শনার্থীদের পদভারে মুখরিত। বিশেষ করে সূর্যাস্তের দৃশ্য দেখতে এসেছিলেন দূরদূরান্তের মানুষ।
প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ হয়েছেন পর্যটকরা। সৈকত পাড়ের দোকানগুলোতে বিক্রি জমজমাট। কেউ কিনছেন চুড়ি ফিতা, কেউ কিনে দিচ্ছেন। কেউ চোখ মুখ লাল করে চটপটি খাচ্ছেন, আবার কেউ তা দেখেই সুখ খুঁজছেন। বেশির ভাগ মানুষই সমুদ্রের সঙ্গে মিতালি পাতার দৃশ্য ফ্রেমে বন্দী করেছেন ক্যামেরা আর মুঠোফোনে।
যাদের সেই সুযোগ ছিল না তাদের জন্য ছিল বিকল্প ব্যবস্থা। ভ্রাম্যমাণ আলোকচিত্রীরা দারুণ ব্যস্ত ছিলেন পর্যটকদের ফরমায়েশ অনুযায়ী ছবি তোলা ও ১০ মিনিটের মধ্যে সরবরাহের কাজে।
এছাড়া পতেঙ্গা নেভাল বেইচ এলাকা, হালিশহর আনন্দ বাজার সৈকত, কাট্টলী বিচ এলাকা এবং দঃহালিশহর(আকমল আলী সমূদ্র সৈকত) এলাকাটিও লোকে-লোকারণ্য ছিল।

ঈদের ৪র্থ দিনেও পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতে লোকে লোকারণ্য

প্রকাশের সময় : ০৯:৩০:৩৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ৭ মে ২০২২

গত দুই বছরে চারটি ঈদের আনন্দ মাটি হয়ে গেছে মহামারীর কারণে। এ বছর সেই অবস্থা নেই। তাই ঈদ আনন্দ যেন বাঁধ ভেঙেছিল।

পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতে গিয়ে নীল জলরাশির বুকে খুঁজেছেন সুখের ঠিকানা। কেউ গেছেন ফয়’স লেক কিংবা চিড়িয়াখানায়।
 চট্টগ্রামে এবার সবচেয়ে বেশি লোক সমাগম ঘটেছে পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতে। এখানে ছিল লোকে লোকারণ্য। পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতে কোনো প্রকার প্রবেশ মূল্যের প্রয়োজন হয় না।
 সকল শ্রেণী পেশার মানুষের জন্য উন্মুক্ত সমুদ্র সৈকত তাই ছুটির দিনগুলোতে ছিল দর্শনার্থীদের পদভারে মুখরিত। বিশেষ করে সূর্যাস্তের দৃশ্য দেখতে এসেছিলেন দূরদূরান্তের মানুষ।
প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ হয়েছেন পর্যটকরা। সৈকত পাড়ের দোকানগুলোতে বিক্রি জমজমাট। কেউ কিনছেন চুড়ি ফিতা, কেউ কিনে দিচ্ছেন। কেউ চোখ মুখ লাল করে চটপটি খাচ্ছেন, আবার কেউ তা দেখেই সুখ খুঁজছেন। বেশির ভাগ মানুষই সমুদ্রের সঙ্গে মিতালি পাতার দৃশ্য ফ্রেমে বন্দী করেছেন ক্যামেরা আর মুঠোফোনে।
যাদের সেই সুযোগ ছিল না তাদের জন্য ছিল বিকল্প ব্যবস্থা। ভ্রাম্যমাণ আলোকচিত্রীরা দারুণ ব্যস্ত ছিলেন পর্যটকদের ফরমায়েশ অনুযায়ী ছবি তোলা ও ১০ মিনিটের মধ্যে সরবরাহের কাজে।
এছাড়া পতেঙ্গা নেভাল বেইচ এলাকা, হালিশহর আনন্দ বাজার সৈকত, কাট্টলী বিচ এলাকা এবং দঃহালিশহর(আকমল আলী সমূদ্র সৈকত) এলাকাটিও লোকে-লোকারণ্য ছিল।