শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

১১৯ বছরের সুফিয়া সরকার থেকে কোনো দিন কিছু পাইনি!

চট্টগ্রামের পার্বত্য খাগড়াছড়ি জেলার মাটিরাঙ্গা উপজেলার তবলছড়ি ইউনিয়নের অন্তর্গত কুমিল্লা টিলা গ্রামে বসবাস রত অসহায় এক পরিবার প্রধান বয়স ১১৯ বছরের নাম সুফিয়া বেগম। স্বামী মৃত- মহরম আলী স্বামী অনেক আগেই মারা গেছেন। সম্পত্তি বলতে একমাত্র রেখে গেছেন ছনের একটি কুঁড়েঘর । সেই কুঁড়েঘরেই দীর্ঘদিন ধরে বসত করছেন এই বৃদ্ধা মহিলাটি। পাশে আছেন তার একটি মাত্র মেয়ে, রোদ বৃষ্টি ঝড়ে মা-মেয়ে দুজনেই খোলা আকাশের দিকে তাকিয়ে সৃষ্টিকর্তার নিকট ফরিয়াদ করা ছাড়া কোন উপায় থাকেনা তাদের। কখন আল্লাহ তাদের সুন্দর একটি থাকার ব্যবস্থা করে দিবেন ? কখন তাদের অসহায়ত্বের দুঃখ দূর করবেন প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। কি সেই অজ পাড়া গাঁয়ের অসহায় বৃদ্ধা মহিলার করুণ কান্না কি শুনতে পাবেন তিনি। বিভিন্ন কথা বলতেই বলে ফেললেন সুফিয়ার মেয়ে, তিনি এই প্রতিনিধিকে আরো বলেন আমি যখন যা পাই তাই করি। দিনমজুরি করে আমরা আমাদের সংসার চালাই। সরকারি কোনো সুযোগ-সুবিধার মুখ আমরা দেখিনা । গরিবের জন্য ঘর আসলেও সেই ঘর পাচ্ছে পয়সাওয়ালা নেতাদের লোক আত্মীয়স্বজন তারা। আমাদের টাকা পয়সা ও নাই, তাই আমরা ঘর পাইনা । তার নিকট এই প্রতিনিধির এক প্রশ্নের জবাবে তিনি আরো বলেন ১১৯ বছর বয়স হয়েছে কিন্তু টিভিতে দেখি দেশে সকল বয়স্ক ব্যক্তি পুরুষ,মহিলা বয়স্ক ভাতা পাচ্ছেন। কিন্তূ সে ভাতা থেকে ও বঞ্চিত সুফিয়া বেগম। কেন পাচ্ছে না জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি অনেকবার স্থানীয় মেম্বার জনপ্রতিনিধির নিকট গিয়েছি তারা আমাদের কথা শুনেন না যদিও বা শুনেন পরে আসিয়েন বলে বিদায় করে দেয়।
সুশীল সমাজ মনে করেন গনমাধ্যম যদি অসহায় সুফিয়া বেগমের এই অসাহায়ত্বের কথা তুলে ধরেন জেলাপ্রশাসক, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, সংসদ সদস্য ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সুনজরে আসবে বিষয়টি। স্থানীয় এলাকাবাসী ও সচেতন মহল যতাযত কতৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন এই বিষয়ে।

১১৯ বছরের সুফিয়া সরকার থেকে কোনো দিন কিছু পাইনি!

প্রকাশের সময় : ০৫:০১:৩৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ মে ২০২২
চট্টগ্রামের পার্বত্য খাগড়াছড়ি জেলার মাটিরাঙ্গা উপজেলার তবলছড়ি ইউনিয়নের অন্তর্গত কুমিল্লা টিলা গ্রামে বসবাস রত অসহায় এক পরিবার প্রধান বয়স ১১৯ বছরের নাম সুফিয়া বেগম। স্বামী মৃত- মহরম আলী স্বামী অনেক আগেই মারা গেছেন। সম্পত্তি বলতে একমাত্র রেখে গেছেন ছনের একটি কুঁড়েঘর । সেই কুঁড়েঘরেই দীর্ঘদিন ধরে বসত করছেন এই বৃদ্ধা মহিলাটি। পাশে আছেন তার একটি মাত্র মেয়ে, রোদ বৃষ্টি ঝড়ে মা-মেয়ে দুজনেই খোলা আকাশের দিকে তাকিয়ে সৃষ্টিকর্তার নিকট ফরিয়াদ করা ছাড়া কোন উপায় থাকেনা তাদের। কখন আল্লাহ তাদের সুন্দর একটি থাকার ব্যবস্থা করে দিবেন ? কখন তাদের অসহায়ত্বের দুঃখ দূর করবেন প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। কি সেই অজ পাড়া গাঁয়ের অসহায় বৃদ্ধা মহিলার করুণ কান্না কি শুনতে পাবেন তিনি। বিভিন্ন কথা বলতেই বলে ফেললেন সুফিয়ার মেয়ে, তিনি এই প্রতিনিধিকে আরো বলেন আমি যখন যা পাই তাই করি। দিনমজুরি করে আমরা আমাদের সংসার চালাই। সরকারি কোনো সুযোগ-সুবিধার মুখ আমরা দেখিনা । গরিবের জন্য ঘর আসলেও সেই ঘর পাচ্ছে পয়সাওয়ালা নেতাদের লোক আত্মীয়স্বজন তারা। আমাদের টাকা পয়সা ও নাই, তাই আমরা ঘর পাইনা । তার নিকট এই প্রতিনিধির এক প্রশ্নের জবাবে তিনি আরো বলেন ১১৯ বছর বয়স হয়েছে কিন্তু টিভিতে দেখি দেশে সকল বয়স্ক ব্যক্তি পুরুষ,মহিলা বয়স্ক ভাতা পাচ্ছেন। কিন্তূ সে ভাতা থেকে ও বঞ্চিত সুফিয়া বেগম। কেন পাচ্ছে না জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি অনেকবার স্থানীয় মেম্বার জনপ্রতিনিধির নিকট গিয়েছি তারা আমাদের কথা শুনেন না যদিও বা শুনেন পরে আসিয়েন বলে বিদায় করে দেয়।
সুশীল সমাজ মনে করেন গনমাধ্যম যদি অসহায় সুফিয়া বেগমের এই অসাহায়ত্বের কথা তুলে ধরেন জেলাপ্রশাসক, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, সংসদ সদস্য ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সুনজরে আসবে বিষয়টি। স্থানীয় এলাকাবাসী ও সচেতন মহল যতাযত কতৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন এই বিষয়ে।