শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সখীপুরে প্রশাসনের  হস্তক্ষেপে বাল্যবিয়ে বন্ধ

ছবি-সংগৃহীত

টাঙ্গাইলের সখীপুরে উপজেলা প্রশাসনের হস্তক্ষেপে বাল্যবিবাহ থেকে রক্ষা পেল নবম শ্রেণিতে পড়ুয়া এক ছাত্রী। সোমবার বিকেলে উপজেলার নলুয়া এলাকায় বিয়ের আয়োজন বন্ধ করে দেন উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জাকিয়া সুলতানা।
ওই সময় আদালতে বর খন্দকার রায়হান (২৬) ও কনের নানি রওশন আরা (৫০) তাঁদের প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড দেন। সাজা পাওয়া বর খন্দকার রায়হান দেলদুয়ার উপজেলার পাথরাইল গ্রামের খন্দকার সোলায়মানের ছেলে।
 ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়, সোমবার দুপুরে উপজেলার নলুয়া গ্রামের বাড়িতে বাল্যবিয়ের আয়োজন চলছিল। খবর পেয়ে বিকেলে ভ্রাম্যমাণ আদালত কনের বাড়িতে পৌঁছে বিয়ে বন্ধ করে দেন। এসময় বরকে ১০ হাজার টাকা ও কনের নানিকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।
 উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জাকিয়া সুলতানা বলেন, কনের পরিবারকে বাল্যবিবাহের কুফল সম্পর্কে বুঝিয়ে আসা হয়েছে। এদিকে ১৮ বছর পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত মেয়ের বিয়ে দেবে না মর্মে মুচলেকা নেওয়া হয়েছে।

সখীপুরে প্রশাসনের  হস্তক্ষেপে বাল্যবিয়ে বন্ধ

প্রকাশের সময় : ০৪:০৮:৫৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ মে ২০২২
টাঙ্গাইলের সখীপুরে উপজেলা প্রশাসনের হস্তক্ষেপে বাল্যবিবাহ থেকে রক্ষা পেল নবম শ্রেণিতে পড়ুয়া এক ছাত্রী। সোমবার বিকেলে উপজেলার নলুয়া এলাকায় বিয়ের আয়োজন বন্ধ করে দেন উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জাকিয়া সুলতানা।
ওই সময় আদালতে বর খন্দকার রায়হান (২৬) ও কনের নানি রওশন আরা (৫০) তাঁদের প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড দেন। সাজা পাওয়া বর খন্দকার রায়হান দেলদুয়ার উপজেলার পাথরাইল গ্রামের খন্দকার সোলায়মানের ছেলে।
 ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়, সোমবার দুপুরে উপজেলার নলুয়া গ্রামের বাড়িতে বাল্যবিয়ের আয়োজন চলছিল। খবর পেয়ে বিকেলে ভ্রাম্যমাণ আদালত কনের বাড়িতে পৌঁছে বিয়ে বন্ধ করে দেন। এসময় বরকে ১০ হাজার টাকা ও কনের নানিকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।
 উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জাকিয়া সুলতানা বলেন, কনের পরিবারকে বাল্যবিবাহের কুফল সম্পর্কে বুঝিয়ে আসা হয়েছে। এদিকে ১৮ বছর পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত মেয়ের বিয়ে দেবে না মর্মে মুচলেকা নেওয়া হয়েছে।