শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

ভাবিকে পিটিয়ে হাসপাতালে পাঠালেন দেবর

লালমনিহাটের হাতীবান্ধায় ছেলেকে বাঁচাতে গিয়ে দেবর শাহিনুর ইসলামের লাঠির আঘাতে গুরুত্বর আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় কাতরাছেন মা জিন্না বেগম (৪০)।
বৃহস্পতিবার(০৫ এপ্রিল)  বিকেল ৫ টার দিকে ওই উপজেলার পাটিকাপাড়া ইউনিয়নের উত্তর পারুলিয়া ৩ নং ওয়ার্ড এলাকায় এ ঘটনাটি ঘটে।
এ বিষয়ে (১০ এপ্রিল)  শাহিনুর ইসলাম ( ৩৫)কে প্রধান আসামী করে হাতীবান্ধা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন ভুক্তভোগী জিন্না বেগম।
গুরুতর আহত জিন্না বেগম, শাহিনুর ইসলামের বড় ভাই জাহিদুল ইসলামের স্ত্রী।
অভিযোগ সুত্রে জানা যায়, জিন্না আক্তারে ননদ আরজিনা বেগমের সাথে দেবর শাহিনুরের পাওনা টাকা নিয়ে কথা কথাকাটি শুরু হয়। এক পর্যায়ে জিন্না আক্তারের বড়ছেলে হৃদয় ফুপুর পক্ষ নিলে চাচা শাহিনুর লাঠি দিয়ে হৃদয়কে মারতে যায়। সে সময় ছেলে হৃদয়কে বাঁচাতে গেলে দেবর শাহিনুর তার ভাবীকে এলোপাতারি মারতে থাকে। মারধরের এক পর্যয়ে জিন্না আক্তার জ্ঞান হারিয়ে ফেললে ছেলে হৃদয়ের চিৎকার শুনে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হাতীবান্ধা স্বাস্থ্য উপজেলা কমপ্লেক্স এ ভর্তি  করেন।
গুরুতর আহত জিন্না আক্তার বলেন, আমার দেবর শাহিনুর কোন মানুষ না সে একটা জানোয়ার। কোন মানুষ মহিলাকে এভাবে মারতে পারে। আমার জায়গায় ছেলে হৃদয় হলে তাকে তো সে মেরেই ফেলতো।
বদরাগী দেবর শাহিনুরের আইনের  মাধ্যমে কঠোর শাস্তি দাবী করেন ভুক্তভুগি জিন্না আক্তার।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত শাহিনুর ইসলাম ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, আমি আমার ভাতিজাকে লাঠি দিয়ে মারতে গেছিলাম কিন্তু কিভাবে যে ভাবীর গায়ে আঘাত লাগলো বুঝতে পারিনি।
হাতীবান্ধা থানার অফিসার ইনচার্জ  এরশাদুল আলম বলেন, অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত চলমান আছে দোষী ব্যক্তিকে দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে।
সংবাদ প্রকাশ পর্যন্ত জিন্না আক্তার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।

ভাবিকে পিটিয়ে হাসপাতালে পাঠালেন দেবর

প্রকাশের সময় : ০৭:৩১:১১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ মে ২০২২
লালমনিহাটের হাতীবান্ধায় ছেলেকে বাঁচাতে গিয়ে দেবর শাহিনুর ইসলামের লাঠির আঘাতে গুরুত্বর আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় কাতরাছেন মা জিন্না বেগম (৪০)।
বৃহস্পতিবার(০৫ এপ্রিল)  বিকেল ৫ টার দিকে ওই উপজেলার পাটিকাপাড়া ইউনিয়নের উত্তর পারুলিয়া ৩ নং ওয়ার্ড এলাকায় এ ঘটনাটি ঘটে।
এ বিষয়ে (১০ এপ্রিল)  শাহিনুর ইসলাম ( ৩৫)কে প্রধান আসামী করে হাতীবান্ধা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন ভুক্তভোগী জিন্না বেগম।
গুরুতর আহত জিন্না বেগম, শাহিনুর ইসলামের বড় ভাই জাহিদুল ইসলামের স্ত্রী।
অভিযোগ সুত্রে জানা যায়, জিন্না আক্তারে ননদ আরজিনা বেগমের সাথে দেবর শাহিনুরের পাওনা টাকা নিয়ে কথা কথাকাটি শুরু হয়। এক পর্যায়ে জিন্না আক্তারের বড়ছেলে হৃদয় ফুপুর পক্ষ নিলে চাচা শাহিনুর লাঠি দিয়ে হৃদয়কে মারতে যায়। সে সময় ছেলে হৃদয়কে বাঁচাতে গেলে দেবর শাহিনুর তার ভাবীকে এলোপাতারি মারতে থাকে। মারধরের এক পর্যয়ে জিন্না আক্তার জ্ঞান হারিয়ে ফেললে ছেলে হৃদয়ের চিৎকার শুনে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হাতীবান্ধা স্বাস্থ্য উপজেলা কমপ্লেক্স এ ভর্তি  করেন।
গুরুতর আহত জিন্না আক্তার বলেন, আমার দেবর শাহিনুর কোন মানুষ না সে একটা জানোয়ার। কোন মানুষ মহিলাকে এভাবে মারতে পারে। আমার জায়গায় ছেলে হৃদয় হলে তাকে তো সে মেরেই ফেলতো।
বদরাগী দেবর শাহিনুরের আইনের  মাধ্যমে কঠোর শাস্তি দাবী করেন ভুক্তভুগি জিন্না আক্তার।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত শাহিনুর ইসলাম ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, আমি আমার ভাতিজাকে লাঠি দিয়ে মারতে গেছিলাম কিন্তু কিভাবে যে ভাবীর গায়ে আঘাত লাগলো বুঝতে পারিনি।
হাতীবান্ধা থানার অফিসার ইনচার্জ  এরশাদুল আলম বলেন, অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত চলমান আছে দোষী ব্যক্তিকে দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে।
সংবাদ প্রকাশ পর্যন্ত জিন্না আক্তার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।