শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

অসাধু ব্যবসায়ী চক্র ভোজ্য তেলের মজুদ রাখায় ৫ লাখ টাকা জরিমানা

অসাধু ব্যবসায়ী চক্র তেল অবৈধভাবে মজুদ রাখায় জরিমানা করলেন যৌথভাবে র‌্যাব ও ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।র‌্যাব-৭, চট্টগ্রাম এবং ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের যৌথ অভিযানে চট্টগ্রামের সল্টগোলা ক্রসিং এবং মাইলের মাথা এলাকায় অবৈধভাবে মজুদকৃত ৬ হাজার লিটার ভোজ্যতেল জব্দ এবং ৫ লাখ টাকা জরিমানা।
সাম্প্রতিক সময়ে দেশের কিছু অসাধু ব্যবসায়ী চক্র ভোজ্য তেল অবৈধভাবে মজুদ করে রেখে তৈল সংকট এবং দাম বৃদ্ধির গুজবসহ অসদুপায় অবলম্ভন করে দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করেছে এবং তৈলের দাম অনেক গুনে বাড়িয়ে দিয়েছে। এরই প্রেক্ষিতে র‌্যাব-৭, চট্টগ্রাম বরাবর কয়েকেদিন ধরে অভিযোগ আসছিল যে, চট্টগ্রাম মহানগরীর বিভিন্ন বাজার গুলোতে কতিপয় অসাধু মজুতদার ব্যবসায়ী দেশে চলামন তৈল নিয়ে অস্থিতিশীল পরিবেশ ও বিভিন্ন মহলের গুজবের সুযোগ নিয়ে পূর্বে ক্রয়কৃত তৈল অবৈধভাবে মজুদ করে রেখে সাধারন মানুষের কাছে বিশ্ব বাজারে তৈলের দাম বৃদ্ধি ও তেল আমদানি বন্ধসহ বিভিন্ন মিথ্যা কথা ও গুজব ছড়িয়ে বেশী দামে তৈল বিক্রয় করছে।
উক্ত অভিযোগের প্রেক্ষিতে র‌্যাব-৭, চট্টগ্রাম গোপন সংবাদের মাধ্যমে জানতে পারে যে, চট্টগ্রাম মহানগরীর বন্দর থানাধীন সল্টগোলা ক্রসিং এলাকার “মেসার্স আসআদ বানিজ্যালয়” এবং শহরের মাইলের মাথা এলাকার “মেসার্স বিসমিল্লাহ ট্রেডার্স” নামক দুইটি দোকানে কতিপয় অসাধু ব্যবসায়ী জনসাধারণকে ঠকানোর উদ্দেশ্যে পূর্বে ক্রয়কৃত তৈল অবৈধভাবে মজুদ করে রেখে বেশী দামে বিক্রয় করছে। উক্ত সংবাদের ভিত্তিতে অদ্য ১৫ মে ২০২২ ইং তারিখ সকাল ৯.৫০ ঘটিকা হতে দুপুর ২ ঘটিকা পর্যন্ত উল্লেখিত স্থানে র‌্যাব-৭, চট্টগ্রাম এবং ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কর্তৃক একটি বিশেষ যৌথ অভিযান পরিচালান করে ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান “মেসার্স আসআদ বানিজ্যালয়” এর একটি গুদামে অভৈধভাবে মজুদকৃত ৬,১২০ লিটার ভোজ্য তেল উদ্ধারসহ প্রতিষ্ঠান’কে ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা এবং অপর একটি প্রতিষ্ঠান “মেসার্স বিসমিল্লাহ ট্রেডার্স” এ মালিককে র‌্যাব ও ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাগণ তার দোকানের তৈল ক্রয়-বিক্রয় সম্পর্কে জানতে চাইলে উক্ত প্রতিষ্ঠানের মালিক ৬,১২০ লিটার ভোজ্য তেলের ক্রয় ভাউচার দেখালেও পরবর্তীদে তৈলের বিক্রয় এবং মজুদ সক্রান্ত ব্যাপারে কোনা প্রকার সদুত্তর দিতে না পারায় তাকেও ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকাসহ দুইটি প্রতিষ্ঠানকে সর্বমোট ৫ লাখ টাকা জরিমানা জরা হয়।

অসাধু ব্যবসায়ী চক্র ভোজ্য তেলের মজুদ রাখায় ৫ লাখ টাকা জরিমানা

প্রকাশের সময় : ০৯:২৪:৫০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ মে ২০২২
অসাধু ব্যবসায়ী চক্র তেল অবৈধভাবে মজুদ রাখায় জরিমানা করলেন যৌথভাবে র‌্যাব ও ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।র‌্যাব-৭, চট্টগ্রাম এবং ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের যৌথ অভিযানে চট্টগ্রামের সল্টগোলা ক্রসিং এবং মাইলের মাথা এলাকায় অবৈধভাবে মজুদকৃত ৬ হাজার লিটার ভোজ্যতেল জব্দ এবং ৫ লাখ টাকা জরিমানা।
সাম্প্রতিক সময়ে দেশের কিছু অসাধু ব্যবসায়ী চক্র ভোজ্য তেল অবৈধভাবে মজুদ করে রেখে তৈল সংকট এবং দাম বৃদ্ধির গুজবসহ অসদুপায় অবলম্ভন করে দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করেছে এবং তৈলের দাম অনেক গুনে বাড়িয়ে দিয়েছে। এরই প্রেক্ষিতে র‌্যাব-৭, চট্টগ্রাম বরাবর কয়েকেদিন ধরে অভিযোগ আসছিল যে, চট্টগ্রাম মহানগরীর বিভিন্ন বাজার গুলোতে কতিপয় অসাধু মজুতদার ব্যবসায়ী দেশে চলামন তৈল নিয়ে অস্থিতিশীল পরিবেশ ও বিভিন্ন মহলের গুজবের সুযোগ নিয়ে পূর্বে ক্রয়কৃত তৈল অবৈধভাবে মজুদ করে রেখে সাধারন মানুষের কাছে বিশ্ব বাজারে তৈলের দাম বৃদ্ধি ও তেল আমদানি বন্ধসহ বিভিন্ন মিথ্যা কথা ও গুজব ছড়িয়ে বেশী দামে তৈল বিক্রয় করছে।
উক্ত অভিযোগের প্রেক্ষিতে র‌্যাব-৭, চট্টগ্রাম গোপন সংবাদের মাধ্যমে জানতে পারে যে, চট্টগ্রাম মহানগরীর বন্দর থানাধীন সল্টগোলা ক্রসিং এলাকার “মেসার্স আসআদ বানিজ্যালয়” এবং শহরের মাইলের মাথা এলাকার “মেসার্স বিসমিল্লাহ ট্রেডার্স” নামক দুইটি দোকানে কতিপয় অসাধু ব্যবসায়ী জনসাধারণকে ঠকানোর উদ্দেশ্যে পূর্বে ক্রয়কৃত তৈল অবৈধভাবে মজুদ করে রেখে বেশী দামে বিক্রয় করছে। উক্ত সংবাদের ভিত্তিতে অদ্য ১৫ মে ২০২২ ইং তারিখ সকাল ৯.৫০ ঘটিকা হতে দুপুর ২ ঘটিকা পর্যন্ত উল্লেখিত স্থানে র‌্যাব-৭, চট্টগ্রাম এবং ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কর্তৃক একটি বিশেষ যৌথ অভিযান পরিচালান করে ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান “মেসার্স আসআদ বানিজ্যালয়” এর একটি গুদামে অভৈধভাবে মজুদকৃত ৬,১২০ লিটার ভোজ্য তেল উদ্ধারসহ প্রতিষ্ঠান’কে ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা এবং অপর একটি প্রতিষ্ঠান “মেসার্স বিসমিল্লাহ ট্রেডার্স” এ মালিককে র‌্যাব ও ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাগণ তার দোকানের তৈল ক্রয়-বিক্রয় সম্পর্কে জানতে চাইলে উক্ত প্রতিষ্ঠানের মালিক ৬,১২০ লিটার ভোজ্য তেলের ক্রয় ভাউচার দেখালেও পরবর্তীদে তৈলের বিক্রয় এবং মজুদ সক্রান্ত ব্যাপারে কোনা প্রকার সদুত্তর দিতে না পারায় তাকেও ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকাসহ দুইটি প্রতিষ্ঠানকে সর্বমোট ৫ লাখ টাকা জরিমানা জরা হয়।