বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

ইবিতে ছাত্র মৈত্রীর মানববন্ধন

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) হলের ডাইনিংয়ে ও ক্যাম্পাসে অবস্থিত হোটেলসমূহে খাবারের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে এবং খাবারের মান নিশ্চিতের দাবিতে মানববন্ধন করেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শাখা ছাত্র মৈত্রী। সোমবার (২৩ মে) বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে প্রশাসনিক ভবনের সামনে এ মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়।

পরে তারা উপাচার্যের নিকট সাত দফা দাবি সংবলিত একটি স্মারকলিপি প্রদান করে।

তাদের সাত দফা দাবিসমূহ হলো-
১. হলের ডাইনিং সমূহে বর্ধিত মূল্য প্রত্যাহার করে পূর্ব মূল্য নির্ধারণ করতে হবে। ২. শিক্ষার্থীদের সাথে পরামর্শ ব্যতিরেকে ও প্রশাসনের অনুমতি ছাড়া হলের ডাইনিং সমূহে প্রায়ই হঠাৎ মূল্যবৃদ্ধি বন্ধ করতে হবে। ৩. ক্যাম্পাসে অবস্থিত হোটেল ও হলের ডাইনিং সমূহে পুষ্টিকর খাবার নিশ্চিত করতে হবে। ৪. খাবার পরিবেশনের স্থান ও রান্নাঘর পরিচ্ছন্ন রাখতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। ৫. হলের ডাইনিং সমূহে ভর্তুকি বৃদ্ধি করতে হবে। ৬. ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে অবস্থিত হোটেলসমূহে খাবারের মূল্য প্রশাসন কর্তৃক নির্ধারণ করে মূল্যতালিকা প্রদর্শন বাধ্যতামূলক করতে হবে। ৭. হলের ডাইনিং সমূহে ও ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরের হোটেলসমূহে  খাদ্যের মান ও দাম নিয়ন্ত্রণে বিশেষ মনিটরিং সেল গঠন পূর্বক নিয়মিত তদারকি করতে হবে।

মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনটির সভাপতি আব্দুর রউফ, সহ-সভাপতি আখতার হোসেন আজাদ, দপ্তর সম্পাদক আশিকুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক মুজাহিদ মোর্শেদ, অর্থ-সম্পাদক রিপন রায়সহ অন্য নেতাকর্মীরা।

মানববন্ধনে ছাত্র মৈত্রীর সভাপতি আব্দুর রউফ বলেন, “খাবারের মূল্য ও মানের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও হল প্রশাসন কি সিদ্ধান্ত নিয়েছে আমরা কিন্তু দেখি নাই। অনিয়ন্ত্রিত মূল্যরোধে প্রত্যেকটি দোকানে মূল্য নির্ধারণ করে মূল্য তালিকা ঝুলিয়ে দিতে হবে। পুষ্টিকর খাবার নিশ্চিতে রেশনিং পদ্ধতি চালুর বিষয়ে সরকারের সাথে আলোচনা করার জন্য প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছি।”

ইবিতে ছাত্র মৈত্রীর মানববন্ধন

প্রকাশের সময় : ০৬:০৬:০৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ মে ২০২২

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) হলের ডাইনিংয়ে ও ক্যাম্পাসে অবস্থিত হোটেলসমূহে খাবারের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে এবং খাবারের মান নিশ্চিতের দাবিতে মানববন্ধন করেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শাখা ছাত্র মৈত্রী। সোমবার (২৩ মে) বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে প্রশাসনিক ভবনের সামনে এ মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়।

পরে তারা উপাচার্যের নিকট সাত দফা দাবি সংবলিত একটি স্মারকলিপি প্রদান করে।

তাদের সাত দফা দাবিসমূহ হলো-
১. হলের ডাইনিং সমূহে বর্ধিত মূল্য প্রত্যাহার করে পূর্ব মূল্য নির্ধারণ করতে হবে। ২. শিক্ষার্থীদের সাথে পরামর্শ ব্যতিরেকে ও প্রশাসনের অনুমতি ছাড়া হলের ডাইনিং সমূহে প্রায়ই হঠাৎ মূল্যবৃদ্ধি বন্ধ করতে হবে। ৩. ক্যাম্পাসে অবস্থিত হোটেল ও হলের ডাইনিং সমূহে পুষ্টিকর খাবার নিশ্চিত করতে হবে। ৪. খাবার পরিবেশনের স্থান ও রান্নাঘর পরিচ্ছন্ন রাখতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। ৫. হলের ডাইনিং সমূহে ভর্তুকি বৃদ্ধি করতে হবে। ৬. ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে অবস্থিত হোটেলসমূহে খাবারের মূল্য প্রশাসন কর্তৃক নির্ধারণ করে মূল্যতালিকা প্রদর্শন বাধ্যতামূলক করতে হবে। ৭. হলের ডাইনিং সমূহে ও ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরের হোটেলসমূহে  খাদ্যের মান ও দাম নিয়ন্ত্রণে বিশেষ মনিটরিং সেল গঠন পূর্বক নিয়মিত তদারকি করতে হবে।

মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনটির সভাপতি আব্দুর রউফ, সহ-সভাপতি আখতার হোসেন আজাদ, দপ্তর সম্পাদক আশিকুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক মুজাহিদ মোর্শেদ, অর্থ-সম্পাদক রিপন রায়সহ অন্য নেতাকর্মীরা।

মানববন্ধনে ছাত্র মৈত্রীর সভাপতি আব্দুর রউফ বলেন, “খাবারের মূল্য ও মানের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও হল প্রশাসন কি সিদ্ধান্ত নিয়েছে আমরা কিন্তু দেখি নাই। অনিয়ন্ত্রিত মূল্যরোধে প্রত্যেকটি দোকানে মূল্য নির্ধারণ করে মূল্য তালিকা ঝুলিয়ে দিতে হবে। পুষ্টিকর খাবার নিশ্চিতে রেশনিং পদ্ধতি চালুর বিষয়ে সরকারের সাথে আলোচনা করার জন্য প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছি।”