মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪, ৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

ঠাকুরগাঁওয়ে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন কারাদন্ড

প্রতীকী ছবি

ঠাকুরগাঁওয়ে ২০১০ সালের একটি ধর্ষন মামলায় অভিযুক্ত আসাদুজ্জামান ওরফে রিজভীর যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদন্ডাদেশ ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে ৬ মাসের কারাদন্ডাদেশ প্রদান করা হয়। গতকাল মঙ্গলবার ঠাকুরগাঁও নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) মো: গোলাম ফারুক এ রায় প্রদান করেন। রিজভী রানিশংকৈল উপজেলার করনাইট গ্রামের মৃত নুরুল ইসলামের ছেলে।
মামলার বিবরনে জানা যায় জেলার রানীশংকৈল উপজেলার করনাইট গ্রামের ওই নারী ঠাকুরগাঁও পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটে পড়াশোনা করার সময় পৌর শহরের গোবিন্দনগর এলাকার ঐশী ম্যাসে থাকতেন। ঘটনার দিন গত ২০১০ সালের ২৭ মে অভিযুক্ত রিজভী ওই নারীকে শোফা কেনার কথা বলে  শহরের টাংগন ব্রিজে ডাকেন। ওই নারী সেখানে গেলে বীরগঞ্জে শোফা কিনবে বলে তাকে মোটরসাইকেযেগে দিনাজপুর জেলার বীরগঞ্জে নিয়ে যায়। পরে আবারও কৌশলে ওই নারীকে মোটরসাইকেলযোগে ঠাকুরগাঁও জেলার পীরগঞ্জে ও পরে রানীশংকৈলের খন্দকার হাই আবাসিক হোটেলে নিয়ে জোরপুর্বক ধর্ষন করে পুনরায় ঠাকুরগাঁওয়ের ম্যাসে এনে দেয়। বিষয়টি ওই নারী মোবাইলে তার পিতাকে জানালে পরদিন রিজভীর পক্ষ থেকে বিচার মিমাংসার কথা বলা হলেও তা না হলে ২৯ মে ১০ তারিখে ভুক্তভোগী ওই নারী রানীশংকৈল থানায় এ মামলাটি দায়ের করেন।
অবশেষে দীর্ঘদিন বিচারকার্য শেষে আদালত রিজভীকে দোষী সাব্যস্ত করে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদন্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে ৬ মাসের কারাদন্ডাদেশ প্রদান করে।

ওয়ানডে তিন ম্যাচের সিরিজে শেষখেলায় শ্রীলংকাকে ৪ উইকেটে হারাল বাংলাদেশ

ঠাকুরগাঁওয়ে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন কারাদন্ড

প্রকাশের সময় : ০৫:৪২:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ মে ২০২২
ঠাকুরগাঁওয়ে ২০১০ সালের একটি ধর্ষন মামলায় অভিযুক্ত আসাদুজ্জামান ওরফে রিজভীর যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদন্ডাদেশ ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে ৬ মাসের কারাদন্ডাদেশ প্রদান করা হয়। গতকাল মঙ্গলবার ঠাকুরগাঁও নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) মো: গোলাম ফারুক এ রায় প্রদান করেন। রিজভী রানিশংকৈল উপজেলার করনাইট গ্রামের মৃত নুরুল ইসলামের ছেলে।
মামলার বিবরনে জানা যায় জেলার রানীশংকৈল উপজেলার করনাইট গ্রামের ওই নারী ঠাকুরগাঁও পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটে পড়াশোনা করার সময় পৌর শহরের গোবিন্দনগর এলাকার ঐশী ম্যাসে থাকতেন। ঘটনার দিন গত ২০১০ সালের ২৭ মে অভিযুক্ত রিজভী ওই নারীকে শোফা কেনার কথা বলে  শহরের টাংগন ব্রিজে ডাকেন। ওই নারী সেখানে গেলে বীরগঞ্জে শোফা কিনবে বলে তাকে মোটরসাইকেযেগে দিনাজপুর জেলার বীরগঞ্জে নিয়ে যায়। পরে আবারও কৌশলে ওই নারীকে মোটরসাইকেলযোগে ঠাকুরগাঁও জেলার পীরগঞ্জে ও পরে রানীশংকৈলের খন্দকার হাই আবাসিক হোটেলে নিয়ে জোরপুর্বক ধর্ষন করে পুনরায় ঠাকুরগাঁওয়ের ম্যাসে এনে দেয়। বিষয়টি ওই নারী মোবাইলে তার পিতাকে জানালে পরদিন রিজভীর পক্ষ থেকে বিচার মিমাংসার কথা বলা হলেও তা না হলে ২৯ মে ১০ তারিখে ভুক্তভোগী ওই নারী রানীশংকৈল থানায় এ মামলাটি দায়ের করেন।
অবশেষে দীর্ঘদিন বিচারকার্য শেষে আদালত রিজভীকে দোষী সাব্যস্ত করে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদন্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে ৬ মাসের কারাদন্ডাদেশ প্রদান করে।