বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪, ৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হার্টের দুটি বাল্বই নষ্ট, মুরাদকে বাঁচাতে সাহায্য করুণ

যশোরের ঝিকরগাছা পৌরসভার কৃষ্ণনগর ৩ নং ওয়ার্ডের খলিফাপাড়ার মৃত জামাল উদ্দিন এর বড় ছেলে মুরাদ (৩৮) এর হার্ট এর দুটি বাল্বই নষ্ট হয়ে গেছে।
ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী যতদ্রুত সম্ভব তাঁর ওপেন হার্ট সার্জারী করতে হবে। এর জন্য প্রয়োজন ৪ লাখ টাকা কিন্তু অভাবের সংসারে মুরাদের পক্ষে এতো লাখ টাকা জোগাড় করা সম্ভব নয়। তাাঁকে এখন বাাঁচাতে হলে উন্নত চিকিৎসার প্রয়োজন কিন্তু টাকার অভাবে তিনি চিকিৎসকের কাছে যেতে পারছে না। ইতিপূর্বে পিতা জামাল উদ্দিন ৫ বছর প্যারালাইজড হয়ে বিছানায় পড়ে থেকে মারা গেছে। পিতার এবং তাঁর ৩ বছর ধরে তার চিকিৎসা করাতে গিয়ে সহায় সম্বল যা কিছু ছিলো সবই শেষ।
বাড়িতে মুরাদের বৃদ্ধা মা, স্ত্রী, তিন বছর বয়সী একটি কন্যা, তার ডিভোর্সী বোন এবং বোনের একটি কিশোরী মেয়ে আছে। অর্থাৎ বাড়িতে ৩ জন নারী, ২জন শিশু আর অসুস্থ মুরাদ আছে। তাদের সংসারে একমাত্র আয়ের উৎস ছিলো মুরাদ।
এব্যাপারে মুরাদের স্ত্রী জানান… আজ তিন বছর মুরাদ কোনো কাজ করতে পারে না। ডাক্তার দেখাতে দেখাতে সবকিছুই প্রায় শেষ। বাচ্চাকে একটা চকোলেট কিনে দেবো সেই টাকাটাও বাড়িতে নেই। মুরাদের মা তার সন্তানকে বাঁচানোর জন্য সমাজের বিত্তবান মানুষের আকুতি জানিয়ে.. সহযোগিতা কামনা করেছেন। দয়া করে যে যা পারেন ২০/৫০/১০০ টাকা তার বিকাশে পাঠান।
আপনার একটু সহযোগিতাই পারে তিন বছর বয়সী সন্তানের কাছে তার পিতাকে ফিরিয়ে দিতে।
সাহায্য পাঠানোর বিকাশ নং- ০১৭১৬১৪১২১২ (মুরাদ/ পার্সোনাল)।
জনপ্রিয়

হার্টের দুটি বাল্বই নষ্ট, মুরাদকে বাঁচাতে সাহায্য করুণ

প্রকাশের সময় : ১২:১০:৩১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ জুন ২০২২
যশোরের ঝিকরগাছা পৌরসভার কৃষ্ণনগর ৩ নং ওয়ার্ডের খলিফাপাড়ার মৃত জামাল উদ্দিন এর বড় ছেলে মুরাদ (৩৮) এর হার্ট এর দুটি বাল্বই নষ্ট হয়ে গেছে।
ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী যতদ্রুত সম্ভব তাঁর ওপেন হার্ট সার্জারী করতে হবে। এর জন্য প্রয়োজন ৪ লাখ টাকা কিন্তু অভাবের সংসারে মুরাদের পক্ষে এতো লাখ টাকা জোগাড় করা সম্ভব নয়। তাাঁকে এখন বাাঁচাতে হলে উন্নত চিকিৎসার প্রয়োজন কিন্তু টাকার অভাবে তিনি চিকিৎসকের কাছে যেতে পারছে না। ইতিপূর্বে পিতা জামাল উদ্দিন ৫ বছর প্যারালাইজড হয়ে বিছানায় পড়ে থেকে মারা গেছে। পিতার এবং তাঁর ৩ বছর ধরে তার চিকিৎসা করাতে গিয়ে সহায় সম্বল যা কিছু ছিলো সবই শেষ।
বাড়িতে মুরাদের বৃদ্ধা মা, স্ত্রী, তিন বছর বয়সী একটি কন্যা, তার ডিভোর্সী বোন এবং বোনের একটি কিশোরী মেয়ে আছে। অর্থাৎ বাড়িতে ৩ জন নারী, ২জন শিশু আর অসুস্থ মুরাদ আছে। তাদের সংসারে একমাত্র আয়ের উৎস ছিলো মুরাদ।
এব্যাপারে মুরাদের স্ত্রী জানান… আজ তিন বছর মুরাদ কোনো কাজ করতে পারে না। ডাক্তার দেখাতে দেখাতে সবকিছুই প্রায় শেষ। বাচ্চাকে একটা চকোলেট কিনে দেবো সেই টাকাটাও বাড়িতে নেই। মুরাদের মা তার সন্তানকে বাঁচানোর জন্য সমাজের বিত্তবান মানুষের আকুতি জানিয়ে.. সহযোগিতা কামনা করেছেন। দয়া করে যে যা পারেন ২০/৫০/১০০ টাকা তার বিকাশে পাঠান।
আপনার একটু সহযোগিতাই পারে তিন বছর বয়সী সন্তানের কাছে তার পিতাকে ফিরিয়ে দিতে।
সাহায্য পাঠানোর বিকাশ নং- ০১৭১৬১৪১২১২ (মুরাদ/ পার্সোনাল)।