বাগেরহাটে প্রবহমান হোজির নদী দখল করে মাছ চাষের জন্য ক্ষমতাসীনদের দেওয়া বাঁধ অপসারণ শুরু হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে সেতুর নিচে আড়াআড়ি বাঁধ দিয়ে আট কিলোমিটারের মধ্যে অন্তত ছয় কিলোমিটার নদী দখলে নিয়ে মাছ চাষ করতেন স্থানীয় ২০ থেকে ২২ নেতা-কর্মী। বিভিন্ন গনমাধ্যমে এই সংক্রান্ত সংবাদ প্রকাশের পর সোমবার (৪ জুলাই) দুপুরে বাগেরহাট সদর উপজলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ মুছাব্বেরুল ইসলামের নেতৃত্বে হোজির ব্রীজের নিচের বাঁধ অপসা
স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিন ধরে এই নদীটিতে বাঁধ দিয়ে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা মাছ চাষ করতেন। নদীর বাঁধ কাটায় আমাদর খুব ভাল হয়েছে। এখন নদী থেকে মাছ ধরতে পারব, নদীতে গোসল করতে পারব, নদীতে নৌকা চালাতে পারব।
জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা যায়, দেশের ৬৪টি জেলায় অভ্যন্তরীণ ছোট নদী, খাল ও জলাশয় খনন প্রকল্পের আওতায় ডেমা ইউনিয়নের হোজির নদীটি খনন করা হয়। ৮ দশমিক ৫০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের নদীটির খননের জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। কিন্তু দখলমুক্ত না হওয়ায় সরকারি টাকার কোনো সুফল পাচ্ছিলেন না স্থানীয়রা।
বাগেরহাট সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ মুছাব্বেরুল ইসলাম বলেন, বিভিন্ন গনমাধ্যমে
উল্লেখ্য, ২০০৯ সাল থেকে বাগরহাট সদর উপজেলার ডেমা ইউনিয়নে অবস্থিত সাড়ে ৮ কিলোমিটার দৈরঘ্যের হোজির নদীর ৬ কিলোমিটারে বাঁধ দিয়ে সমন্বিতভাবে মাছ চাষ করতেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের ২০ থেকে ২৫ জন নে