বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

বামন হয়েও আইএএস অফিসার আরতি ডোগরা, পেছনে বড়বড় কর্মকর্তারা

কোলকাতা ব্যুরো: এ বিশ্বে কোনও কিছুই অসম্ভব নয়। কথাটা কথার কথা নয়। অনেকবারই অনেকে এটা অনেক রকম ভাবে প্রমাণ করেছেন। প্রমাণ করেছেন আইএএস অফিসার আরতি ডোগরা।

যদি যথেষ্ট সাহস ও পরিশ্রম নিয়ে চলা যায় তবে জীবনে অসম্ভব কীর্তি স্থাপন করা যায়, প্রমাণ করলেন আরতি ডোগরা। আইএএস অফিসারের নানা চমকপ্রদ ঘটনা আগেও আমাদের চমৎকৃত করেছে। তবে আরতির বিষয়টা একটু আলাদা। তিনি এক ‘বামন’ মহিলা, উচ্চতা ৩.৫ ফুট। উত্তরাখণ্ডের দেহরাদুনে জন্ম। আরতি জীবনের প্রথম থেকেই নানা প্রতিকূলতার মুখোমুখি। চিকিৎসকেরা বলে দিয়েছিলেন, আরতির পক্ষে স্কুলে যাওয়া এবং স্বাভাবিক ছাত্রীজীবন যাপন করা সম্ভব হবে না। সেই পূর্বাভাসকেও মিথ্যা প্রমাণ করে দিয়েছেন আরতি। করেছেন তাঁর জেদ, পরিশ্রম, লক্ষ্যের প্রতি নিষ্ঠার সাহায্যে। ইউপিএসসি-র মতো মর্যাদাপূর্ণ পরীক্ষায় তিনি প্রথমবার বসেছিলেন এবং প্রথম বারই উত্তীর্ণ হন। উত্তীর্ণ হওয়ার পরে রাজস্থানে তাঁর পোস্টিং হয়েছিল।

অজমেড়ের কালেক্টর হিসেবে তাঁর এক স্মরণীয় কাজ আজও মানুষ মনে রেখেছেন। তিনি শারীরিক প্রতিবন্ধকতা নিয়ে চলা মানুষদের জন্য ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা সহজ করে দিয়েছিলেন। ব্যবস্থা করেছিলেন ভেহিকলস বা হুইলচেয়ারের।

বামন হয়েও আইএএস অফিসার আরতি ডোগরা, পেছনে বড়বড় কর্মকর্তারা

প্রকাশের সময় : ০৯:৪৪:০৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ জুলাই ২০২২

কোলকাতা ব্যুরো: এ বিশ্বে কোনও কিছুই অসম্ভব নয়। কথাটা কথার কথা নয়। অনেকবারই অনেকে এটা অনেক রকম ভাবে প্রমাণ করেছেন। প্রমাণ করেছেন আইএএস অফিসার আরতি ডোগরা।

যদি যথেষ্ট সাহস ও পরিশ্রম নিয়ে চলা যায় তবে জীবনে অসম্ভব কীর্তি স্থাপন করা যায়, প্রমাণ করলেন আরতি ডোগরা। আইএএস অফিসারের নানা চমকপ্রদ ঘটনা আগেও আমাদের চমৎকৃত করেছে। তবে আরতির বিষয়টা একটু আলাদা। তিনি এক ‘বামন’ মহিলা, উচ্চতা ৩.৫ ফুট। উত্তরাখণ্ডের দেহরাদুনে জন্ম। আরতি জীবনের প্রথম থেকেই নানা প্রতিকূলতার মুখোমুখি। চিকিৎসকেরা বলে দিয়েছিলেন, আরতির পক্ষে স্কুলে যাওয়া এবং স্বাভাবিক ছাত্রীজীবন যাপন করা সম্ভব হবে না। সেই পূর্বাভাসকেও মিথ্যা প্রমাণ করে দিয়েছেন আরতি। করেছেন তাঁর জেদ, পরিশ্রম, লক্ষ্যের প্রতি নিষ্ঠার সাহায্যে। ইউপিএসসি-র মতো মর্যাদাপূর্ণ পরীক্ষায় তিনি প্রথমবার বসেছিলেন এবং প্রথম বারই উত্তীর্ণ হন। উত্তীর্ণ হওয়ার পরে রাজস্থানে তাঁর পোস্টিং হয়েছিল।

অজমেড়ের কালেক্টর হিসেবে তাঁর এক স্মরণীয় কাজ আজও মানুষ মনে রেখেছেন। তিনি শারীরিক প্রতিবন্ধকতা নিয়ে চলা মানুষদের জন্য ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা সহজ করে দিয়েছিলেন। ব্যবস্থা করেছিলেন ভেহিকলস বা হুইলচেয়ারের।