শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইবির জিয়া হলে ফোন চুরি

বহিরাগত কর্তৃক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শহীদ জিয়াউর রহমান হলে দু’টি ফোন চুরির ঘটনা ঘটেছে। হলে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা না থাকায় চোর সুযোগ নিয়েছে বলে অভিযোগ শিক্ষার্থীদের।

মঙ্গলবার (১৯ জুলাই) সকালে হলের ৩১২ ও ৪১৪ নম্বর কক্ষে এ চুরির ঘটনা ঘটেছে বলে জানান ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীরা। ভুক্তভোগীরা হলেন ফলিত পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তি বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী আব্দুল আহাদ এবং হিসাববিজ্ঞান ও তথ্যপদ্ধতি বিভাগের একই শিক্ষাবর্ষের মোস্তফা আহমেদ শ্রাবণ।

ভুক্তভোগী সূত্রে,  সকালে মধ্যবয়সী এক ব্যক্তি ৩১২ নম্বর কক্ষে ভাগনে থাকেন বলে জানান। পরে ৩১২ ও ৪১৪ নম্বর কক্ষ থেকে দুইটি ফোন চুরি হয়ে যায়। এসময় তারা প্রভোস্ট বরাবর লিখিত অভিযোগ প্রদান করে।

এ বিষয়ে হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. মনজুরুল হক বলেন, আমরা নিশ্চিত নই কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে। সিকিউরিটি যখন চেঞ্জ হয় তখন ১০ মিনিটের গ্যাপ থাকে। শিক্ষার্থীদের দাবি চোর এই সুযোগটা কাজে লাগিয়েছে। আমরা শিক্ষার্থীদের অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

ইবির জিয়া হলে ফোন চুরি

প্রকাশের সময় : ০৫:২৮:৪৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ জুলাই ২০২২

বহিরাগত কর্তৃক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শহীদ জিয়াউর রহমান হলে দু’টি ফোন চুরির ঘটনা ঘটেছে। হলে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা না থাকায় চোর সুযোগ নিয়েছে বলে অভিযোগ শিক্ষার্থীদের।

মঙ্গলবার (১৯ জুলাই) সকালে হলের ৩১২ ও ৪১৪ নম্বর কক্ষে এ চুরির ঘটনা ঘটেছে বলে জানান ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীরা। ভুক্তভোগীরা হলেন ফলিত পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তি বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী আব্দুল আহাদ এবং হিসাববিজ্ঞান ও তথ্যপদ্ধতি বিভাগের একই শিক্ষাবর্ষের মোস্তফা আহমেদ শ্রাবণ।

ভুক্তভোগী সূত্রে,  সকালে মধ্যবয়সী এক ব্যক্তি ৩১২ নম্বর কক্ষে ভাগনে থাকেন বলে জানান। পরে ৩১২ ও ৪১৪ নম্বর কক্ষ থেকে দুইটি ফোন চুরি হয়ে যায়। এসময় তারা প্রভোস্ট বরাবর লিখিত অভিযোগ প্রদান করে।

এ বিষয়ে হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. মনজুরুল হক বলেন, আমরা নিশ্চিত নই কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে। সিকিউরিটি যখন চেঞ্জ হয় তখন ১০ মিনিটের গ্যাপ থাকে। শিক্ষার্থীদের দাবি চোর এই সুযোগটা কাজে লাগিয়েছে। আমরা শিক্ষার্থীদের অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।