মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪, ৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিদ্যুৎ খাতে আত্মঘাতী পদক্ষেপের কারণেই জনগনণর ভোগান্তি: বাংলাদেশ ন্যাপ  

বিদ্যুৎ সেক্টরের চুরি, দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনা দূর করতে পারলে দেশে বিদ্যুৎ সংকট দূর হবে বলে মন্তব্য করে বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি ও মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া বলেন, বিদ্যুৎ খাতে চুরি, দুর্নীতি, লুটপাট, অব্যবস্থাপনা ও আত্মঘাতী পদক্ষেপের কারণে জনগণের ভোগান্তি।

বুধবার (২০ জুলাই) গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে তারা এসব কথা বলেন।

তারা বলেন, সরকারের অদূরদর্শী ও ভুল সিদ্ধান্তের কারণেই এখন দেশবাসীকে লোডশেডিংয়ের দুর্ভোগে পড়তে হয়েছে। সরকারের ফাঁকাবুলি বিদ্যুৎ সংকটকে ঘনীভূত করেছে। লোডশেডিং বিদ্যুৎ সংকটের সমাধান করে জাতীয় অর্থনীতি ও জনজীবনে দুর্ভোগ আরও বাড়িয়ে তুলবে।

নেতৃদ্বয় আরো বলেন, বিদ্যুৎ খাতে চুরি, দুর্নীতি, লুটপাট, অব্যবস্থাপনা বন্ধ না করে দেশব্যাপী লোডশেডিংয়ের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে জনগণকে। সরকারের দুর্নীতির মাশুল জনগণকে দিতে হচ্ছে, যা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। সরকারের অদূরদর্শী ও ভুল সিদ্ধান্তের কারণেই এখন দেশবাসীকে লোডশেডিংয়ের দুর্ভোগে পড়তে হয়েছে।

তারা বলেন, এই সরকারই শতভাগ বিদ্যুতায়নের আলোকসজ্জা করেছে কয়েক মাস আগে। যার মধ্য দিয়ে সরকার জনগনের সাথে চরম মিথ্যার করেছে যা আজ দিবালোকের মত স্পষ্ট। যার ফলে এখন অফিসের সময় সীমিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পেট্রোল পাম্প সপ্তাহে একদিন বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছে।

নেতৃদ্বয় বলেন, মসজিদ সহ ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের এসির দিকে নজর না দিয়ে সরকারের উচিত সচিবালয়সহ বিভিন্ন সরকারী প্রতিষ্ঠান ও মন্ত্রী, এমপিদের বাসভবনের এসির দিকে নজর দেয়া। সরকারের দুর্নীতিবাজ মন্ত্রীদের আরাম দিতে সাধারণ জনগণকে ভোগান্তি পোহাতে পারে না।

জনপ্রিয়

বিদ্যুৎ খাতে আত্মঘাতী পদক্ষেপের কারণেই জনগনণর ভোগান্তি: বাংলাদেশ ন্যাপ  

প্রকাশের সময় : ০৩:০৫:৪৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ জুলাই ২০২২
বিদ্যুৎ সেক্টরের চুরি, দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনা দূর করতে পারলে দেশে বিদ্যুৎ সংকট দূর হবে বলে মন্তব্য করে বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি ও মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া বলেন, বিদ্যুৎ খাতে চুরি, দুর্নীতি, লুটপাট, অব্যবস্থাপনা ও আত্মঘাতী পদক্ষেপের কারণে জনগণের ভোগান্তি।

বুধবার (২০ জুলাই) গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে তারা এসব কথা বলেন।

তারা বলেন, সরকারের অদূরদর্শী ও ভুল সিদ্ধান্তের কারণেই এখন দেশবাসীকে লোডশেডিংয়ের দুর্ভোগে পড়তে হয়েছে। সরকারের ফাঁকাবুলি বিদ্যুৎ সংকটকে ঘনীভূত করেছে। লোডশেডিং বিদ্যুৎ সংকটের সমাধান করে জাতীয় অর্থনীতি ও জনজীবনে দুর্ভোগ আরও বাড়িয়ে তুলবে।

নেতৃদ্বয় আরো বলেন, বিদ্যুৎ খাতে চুরি, দুর্নীতি, লুটপাট, অব্যবস্থাপনা বন্ধ না করে দেশব্যাপী লোডশেডিংয়ের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে জনগণকে। সরকারের দুর্নীতির মাশুল জনগণকে দিতে হচ্ছে, যা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। সরকারের অদূরদর্শী ও ভুল সিদ্ধান্তের কারণেই এখন দেশবাসীকে লোডশেডিংয়ের দুর্ভোগে পড়তে হয়েছে।

তারা বলেন, এই সরকারই শতভাগ বিদ্যুতায়নের আলোকসজ্জা করেছে কয়েক মাস আগে। যার মধ্য দিয়ে সরকার জনগনের সাথে চরম মিথ্যার করেছে যা আজ দিবালোকের মত স্পষ্ট। যার ফলে এখন অফিসের সময় সীমিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পেট্রোল পাম্প সপ্তাহে একদিন বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছে।

নেতৃদ্বয় বলেন, মসজিদ সহ ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের এসির দিকে নজর না দিয়ে সরকারের উচিত সচিবালয়সহ বিভিন্ন সরকারী প্রতিষ্ঠান ও মন্ত্রী, এমপিদের বাসভবনের এসির দিকে নজর দেয়া। সরকারের দুর্নীতিবাজ মন্ত্রীদের আরাম দিতে সাধারণ জনগণকে ভোগান্তি পোহাতে পারে না।