বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চন্দনাইশে গভীর শ্রদ্ধায় জাতীয় শোক দিবস পালন

চট্রগ্রামের চন্দনাইশে যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের (৪৭) তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে উপজেলা প্রশাসন,উপজেলা আ’লীগ অঙ্গ সহযোগী সংগঠনসহ বিভিন্ন সামাজিক,সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়।১৫ আগষ্ট দিবসটি উপলক্ষে সকালে উপজেলা পরিষদ সম্মুখে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন,সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব নজরুল ইসলাম চৌধুরী,উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আবদুল জব্বার চৌধুরী,চন্দনাইশ থানা অফিসার ইনচার্জ মো.আনোয়ার হোসেন, পৌর মেয়র আলহাজ্ব মাহবুবুল আলম খোকা,মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডা,উপজেলা প্রশাসন,চন্দনাইশ থানা পুলিশ,উপজেলা আ’লীগ,পৌরসভা আ’লীগ,যুবলীগ, ছাত্রলীগ। ডিজিএম পল্লী বিদ্যুৎ,ফায়ার,সাব রেজিস্ট্রার,আনসার ভিডিপি,মহিলা সংস্থার,উপজেলা শিল্পকলা,উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে,চন্দনাইশ উপজেলা পরিষদ, চন্দনাইশ উপজেলা প্রেসক্লাব,শ্রমিকলীগ, কৃষকলীগ,স্বেচ্ছাসেবকলীগ,বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
উপজেলা প্রশাসন:-চট্রগ্রাম ১৪ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব নজরুল ইসলাম চৌধুরী বলেছেন,জাতির ইতিহাসে সবচেয়ে কলংকিত দিন ১৫ আগষ্ট সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী,স্বাধীন বাংলাদেশর স্হপতি,জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট স্ব- পরিবারে নির্মম ভাবে হত্যা করা হয়। কালিমালিপ্ত রক্তঝরা এ দিনে জাতি হারিয়েছে তার গর্ব ইতিহাসের মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রে সেদিন বঙ্গবন্ধুসহ পরিবারের সকল সদস্যদের হত্যা করা হয়।তারা ভেবেছিল বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করলেই সব শেষ হয়ে যাবে। কিন্তু তারা বুঝতে পারেনি বঙ্গবন্ধু মানেই বাংলাদেশ। ১৫ আগষ্ট যে১৭ জনকে শহীদ করা হয়েছে তাদের লোককে শক্তিতে পরিণত করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।কিছু বিশ্বাস ঘাতক রাজনৈতিকবিদদের চক্রান্ত,সেনাবাহিনীর একদল বিপথগামী উচ্চ বিলাসী সদস্যদের নির্মম বুলেটের আঘাতে বঙ্গবন্ধু সঙ্গে সেদিন শাহাদাত বরণ করেন তার সহধর্মিণী,১০ বছরের শিশুপুত্র রাসেলসহ ৩ ছেলে,দুই পুত্র বধু। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বিদেশে থাকায় রক্ষা পায়। সভ্যতার ইতিহাসে ঘৃণ্য নৃশংসতম, হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে ঘাতকরা বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে বাঙ্গালীর হাজার বছরের প্রত্যাশার অর্জন স্বাধীনতা এবং সব মহতী আকাঙ্ক্ষাকেও হত্যা করতে চেয়েছিল,বাঙ্গালী ও বিশ্ববাসীর মানসপটে বঙ্গবন্ধু আজো স্বমহিমায় উজ্জ্বলতার দেশপ্রেম ও দেশাত্মবোধের কারণে মানুষের হৃদয়ে তিনি চির ভাস্বর হয়ে আছেন। ১৫ আগষ্ট (সোমবার) সকালে কাসেম মাহবুব উচ্চ বিদ্যালয় মিলনায়তনে উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাছরীন আক্তারের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম ১৪ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব নজরুল ইসলাম চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আবদুল জব্বার চৌধুরী,পৌর মেয়র আলহাজ্ব মাহবুবুল আলম (খোকা) উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা সোলাইমান ফারুকী,থানা অফিসার ইনচার্জ মো.আনোয়ার হোসেন,উপজেলা আ’লীগের সভাপতি আলহাজ্ব জাহিদুল ইসলাম জাহাঙ্গীর,উপজেলা আ’লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি আবুল কাশেম ভূঁইয়া,সাধারণ সম্পাদক আবু আহমেদ চৌধুরী জুনু,স্বাগত বক্তব্য রাখেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) গালিব চৌধুরী,উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প.প.কর্মকর্তা রুমা ভট্টাচার্য,সাব রেজিস্ট্রার অফিসার শর্মি পালিত,অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন ইউআরপি ইন্সটেক্টর জাফর সানজিদা আক্তার পপি’র তথ্য কর্মকর্তা শাপলা সুলতানা আরও উপস্থিত ছিলেন,চেয়ারম্যান যথাক্রমে,আমিন আহমেদ চৌধুরী রোকন,এড.খোরশেদ বিন ইসহাক,খোরশেদ আলম টিটু,বীর মুক্তিযোদ্ধা জাফর আলী হিরু,চট্রগ্রাম দক্ষিণ জেলা মহিলা আ’লীগের দপ্তর সম্পাদক সঞ্চিতা বড়ুয়া,উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের আহ্বায়ক তৌহিদুল আলম, চন্দনাইশ উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী,চন্দনাইশ পৌর যুবলীগের সভাপতি এম সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী,সাধারণ সম্পাদক লোকমান হাকিম,নাছির উদ্দিন চৌধুরী,উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মারজাদুল ইসলাম চৌধুরী আরমান,পৌরসভা ছাত্রলীগের সভাপতি আমির হোসেন চৌধুরী,সাধারণ সম্পাদক রাইসুল আছাদ জয়,ছাত্রলীগ নেতা সিরাজুল কাফি চৌধুরী,সম্রাট চৌধুরীসহ সরকারি বেসরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীসহ সাংবাদিক বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। আলোচনা শেষে ৬ শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়,এবং ১৫ আগষ্ট সকল শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন ইসলামী ফাউন্ডেশনের সুপারভাইজার মাও.কাজী মো.মোজাম্মেল হক।

ক্ষেতলালে কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে স্কুল কমিটির ভোট গ্রহণ সম্পন্ন 

চন্দনাইশে গভীর শ্রদ্ধায় জাতীয় শোক দিবস পালন

প্রকাশের সময় : ০৬:৪৭:৪১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ অগাস্ট ২০২২
চট্রগ্রামের চন্দনাইশে যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের (৪৭) তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে উপজেলা প্রশাসন,উপজেলা আ’লীগ অঙ্গ সহযোগী সংগঠনসহ বিভিন্ন সামাজিক,সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়।১৫ আগষ্ট দিবসটি উপলক্ষে সকালে উপজেলা পরিষদ সম্মুখে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন,সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব নজরুল ইসলাম চৌধুরী,উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আবদুল জব্বার চৌধুরী,চন্দনাইশ থানা অফিসার ইনচার্জ মো.আনোয়ার হোসেন, পৌর মেয়র আলহাজ্ব মাহবুবুল আলম খোকা,মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডা,উপজেলা প্রশাসন,চন্দনাইশ থানা পুলিশ,উপজেলা আ’লীগ,পৌরসভা আ’লীগ,যুবলীগ, ছাত্রলীগ। ডিজিএম পল্লী বিদ্যুৎ,ফায়ার,সাব রেজিস্ট্রার,আনসার ভিডিপি,মহিলা সংস্থার,উপজেলা শিল্পকলা,উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে,চন্দনাইশ উপজেলা পরিষদ, চন্দনাইশ উপজেলা প্রেসক্লাব,শ্রমিকলীগ, কৃষকলীগ,স্বেচ্ছাসেবকলীগ,বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
উপজেলা প্রশাসন:-চট্রগ্রাম ১৪ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব নজরুল ইসলাম চৌধুরী বলেছেন,জাতির ইতিহাসে সবচেয়ে কলংকিত দিন ১৫ আগষ্ট সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী,স্বাধীন বাংলাদেশর স্হপতি,জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট স্ব- পরিবারে নির্মম ভাবে হত্যা করা হয়। কালিমালিপ্ত রক্তঝরা এ দিনে জাতি হারিয়েছে তার গর্ব ইতিহাসের মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রে সেদিন বঙ্গবন্ধুসহ পরিবারের সকল সদস্যদের হত্যা করা হয়।তারা ভেবেছিল বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করলেই সব শেষ হয়ে যাবে। কিন্তু তারা বুঝতে পারেনি বঙ্গবন্ধু মানেই বাংলাদেশ। ১৫ আগষ্ট যে১৭ জনকে শহীদ করা হয়েছে তাদের লোককে শক্তিতে পরিণত করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।কিছু বিশ্বাস ঘাতক রাজনৈতিকবিদদের চক্রান্ত,সেনাবাহিনীর একদল বিপথগামী উচ্চ বিলাসী সদস্যদের নির্মম বুলেটের আঘাতে বঙ্গবন্ধু সঙ্গে সেদিন শাহাদাত বরণ করেন তার সহধর্মিণী,১০ বছরের শিশুপুত্র রাসেলসহ ৩ ছেলে,দুই পুত্র বধু। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বিদেশে থাকায় রক্ষা পায়। সভ্যতার ইতিহাসে ঘৃণ্য নৃশংসতম, হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে ঘাতকরা বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে বাঙ্গালীর হাজার বছরের প্রত্যাশার অর্জন স্বাধীনতা এবং সব মহতী আকাঙ্ক্ষাকেও হত্যা করতে চেয়েছিল,বাঙ্গালী ও বিশ্ববাসীর মানসপটে বঙ্গবন্ধু আজো স্বমহিমায় উজ্জ্বলতার দেশপ্রেম ও দেশাত্মবোধের কারণে মানুষের হৃদয়ে তিনি চির ভাস্বর হয়ে আছেন। ১৫ আগষ্ট (সোমবার) সকালে কাসেম মাহবুব উচ্চ বিদ্যালয় মিলনায়তনে উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাছরীন আক্তারের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম ১৪ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব নজরুল ইসলাম চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আবদুল জব্বার চৌধুরী,পৌর মেয়র আলহাজ্ব মাহবুবুল আলম (খোকা) উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা সোলাইমান ফারুকী,থানা অফিসার ইনচার্জ মো.আনোয়ার হোসেন,উপজেলা আ’লীগের সভাপতি আলহাজ্ব জাহিদুল ইসলাম জাহাঙ্গীর,উপজেলা আ’লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি আবুল কাশেম ভূঁইয়া,সাধারণ সম্পাদক আবু আহমেদ চৌধুরী জুনু,স্বাগত বক্তব্য রাখেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) গালিব চৌধুরী,উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প.প.কর্মকর্তা রুমা ভট্টাচার্য,সাব রেজিস্ট্রার অফিসার শর্মি পালিত,অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন ইউআরপি ইন্সটেক্টর জাফর সানজিদা আক্তার পপি’র তথ্য কর্মকর্তা শাপলা সুলতানা আরও উপস্থিত ছিলেন,চেয়ারম্যান যথাক্রমে,আমিন আহমেদ চৌধুরী রোকন,এড.খোরশেদ বিন ইসহাক,খোরশেদ আলম টিটু,বীর মুক্তিযোদ্ধা জাফর আলী হিরু,চট্রগ্রাম দক্ষিণ জেলা মহিলা আ’লীগের দপ্তর সম্পাদক সঞ্চিতা বড়ুয়া,উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের আহ্বায়ক তৌহিদুল আলম, চন্দনাইশ উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী,চন্দনাইশ পৌর যুবলীগের সভাপতি এম সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী,সাধারণ সম্পাদক লোকমান হাকিম,নাছির উদ্দিন চৌধুরী,উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মারজাদুল ইসলাম চৌধুরী আরমান,পৌরসভা ছাত্রলীগের সভাপতি আমির হোসেন চৌধুরী,সাধারণ সম্পাদক রাইসুল আছাদ জয়,ছাত্রলীগ নেতা সিরাজুল কাফি চৌধুরী,সম্রাট চৌধুরীসহ সরকারি বেসরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীসহ সাংবাদিক বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। আলোচনা শেষে ৬ শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়,এবং ১৫ আগষ্ট সকল শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন ইসলামী ফাউন্ডেশনের সুপারভাইজার মাও.কাজী মো.মোজাম্মেল হক।