শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

পদ্মার এক বাগাইড় মাছ ২৩ হাজারে বিক্রি 

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়ার পদ্মা নদীতে জেলের জালে ধরা পড়েছে ২০ কেজি ওজনের একটি বাগাইড় মাছ। সোমবার (২২ আগস্ট) ভোররাতে দৌলতদিয়ার ৭ নং ফেরিঘাট এলাকা থেকে অন্তরমোড়ের জেলে জমির ও মমিন হালদারের জালে মাছটি ধরা পড়েছে।
জেলে জমির ও মমিন হালদার জানান, প্রতিদিনের মতো রবিবার রাতে পদ্মা নদীতে তাদের সহযোগীদের নিয়ে মাছ ধরতে যান। রাতে কোন মাছ না ধরায় নদীতে জাল ফেলে বসে থাকেন তারা। ভোররাতে জাল টেনে তুলতেই দেখতে পায় বড় একটি বাগাইড় মাছ ধরা পড়েছে। পরে মাছটি সকাল ৮ টার দিকে বিক্রির জন্য দৌলতদিয়া ৫ নম্বর ফেরী ঘাটের রওশন মোল্লার আড়তে নিয়ে আসলে দৌলতদিয়া ৫নং ফেরি ঘাটের মৎস্য ব্যবসায়ী শাহজাহান শেখ মাছটি উন্মুক্ত নিলামে কিনে নেন।
দৌলতদিয়ার মৎস্য ব্যবসায়ী শাহজাহান শেখ বলেন, সকালে রওশন মোল্লার আড়ত থেকে ২০ কেজি ওজনের বাগাইড় মাছটি উন্মক্ত নিলামে ১ হাজার ১০০ টাকা প্রতি কেজি দরে মোট ২২ হাজার টাকায় কিনে নেই। পরে মাছটি আমার আড়ত ঘরে এনে ঢাকার এক ব্যবসায়ীর নিকট প্রতি কেজি ১১৫০ টাকা দরে মোট ২৩ হাজার টাকায় বিক্রি করে দেই। মাছটি বিক্রি করে প্রতি কেজিতে আমার ৫০ টাকা করে লাভ হয়েছে।

২৮ ঘন্টা বাঘের ডেরায়, রাত কেটেছে উচুঁ কেওড়া গাছের ডালে

পদ্মার এক বাগাইড় মাছ ২৩ হাজারে বিক্রি 

প্রকাশের সময় : ০৫:১৭:০৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ অগাস্ট ২০২২
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়ার পদ্মা নদীতে জেলের জালে ধরা পড়েছে ২০ কেজি ওজনের একটি বাগাইড় মাছ। সোমবার (২২ আগস্ট) ভোররাতে দৌলতদিয়ার ৭ নং ফেরিঘাট এলাকা থেকে অন্তরমোড়ের জেলে জমির ও মমিন হালদারের জালে মাছটি ধরা পড়েছে।
জেলে জমির ও মমিন হালদার জানান, প্রতিদিনের মতো রবিবার রাতে পদ্মা নদীতে তাদের সহযোগীদের নিয়ে মাছ ধরতে যান। রাতে কোন মাছ না ধরায় নদীতে জাল ফেলে বসে থাকেন তারা। ভোররাতে জাল টেনে তুলতেই দেখতে পায় বড় একটি বাগাইড় মাছ ধরা পড়েছে। পরে মাছটি সকাল ৮ টার দিকে বিক্রির জন্য দৌলতদিয়া ৫ নম্বর ফেরী ঘাটের রওশন মোল্লার আড়তে নিয়ে আসলে দৌলতদিয়া ৫নং ফেরি ঘাটের মৎস্য ব্যবসায়ী শাহজাহান শেখ মাছটি উন্মুক্ত নিলামে কিনে নেন।
দৌলতদিয়ার মৎস্য ব্যবসায়ী শাহজাহান শেখ বলেন, সকালে রওশন মোল্লার আড়ত থেকে ২০ কেজি ওজনের বাগাইড় মাছটি উন্মক্ত নিলামে ১ হাজার ১০০ টাকা প্রতি কেজি দরে মোট ২২ হাজার টাকায় কিনে নেই। পরে মাছটি আমার আড়ত ঘরে এনে ঢাকার এক ব্যবসায়ীর নিকট প্রতি কেজি ১১৫০ টাকা দরে মোট ২৩ হাজার টাকায় বিক্রি করে দেই। মাছটি বিক্রি করে প্রতি কেজিতে আমার ৫০ টাকা করে লাভ হয়েছে।