শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

এই বয়সেই ৫০ সন্তানের বাবা

ছবি-সংগৃহীত

মাত্র ৩০ বছর বয়সে ৫০ সন্তানের বাবা হয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার বাসিন্দা কাইল জর্ডি। বিশ্বের নানা প্রান্তে তার সন্তানরা ছড়িয়ে রয়েছে। কিন্তু এখানেই থামতে চান না এই যুবক। কাইলের দাবি, শিগগিরই আরও ১৫ সন্তানের বাবা হতে চলেছেন তিনি। খবর এনডিটিভি।

সংবাদমাধ্যমের খবরে জানা যায়, মূলত নিয়মিত শুক্রাণু দান করেন কাইল জর্ডি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তিনি জানিয়েছেন, শুক্রাণু দান করাই তার নেশা। বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক থাকলেও কাইলের দাবি, মাঝেমধ্যেই অনলাইনে বিভিন্ন দেশ থেকে সন্তানধারণে ইচ্ছুক নারীরা যোগাযোগ করেন তার সঙ্গে।

জানা যায়, দুই বছর ধরে ফিলিপিন্সের একটি নির্দিষ্ট ক্লিনিকে নিজের শুক্রাণু দান করছেন কাইল। আইভিএফ পদ্ধতিতে তার শুক্রাণু ব্যবহার করে ওই ক্লিনিকটি।

শরীরে শুক্রাণুর ঘনত্ব যাতে না কমে, তার জন্য রীতিমতো নিয়ম করে খাওয়া-দাওয়া করেন কাইল। প্রতিবার শুক্রাণু দান করার আগে ক্লিনিকের পক্ষ থেকে পরীক্ষা করা হয় শুক্রাণুর ঘনত্ব। কোনো যৌন রোগ আছে কি না, তা-ও পরীক্ষা করে দেখা হয়। পরীক্ষার ফলাফলে উতরে গলে তবেই নেয়া হয় শুক্রাণু।

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে আইনের মাধ্যমে শুক্রাণুদাতার পরিচয় গোপন রাখা হয়। তবে কাইল জানান, তিনি এসব আইনকানুনের পক্ষে নন। গোপনীয়তা খুব একটা পছন্দ করেন না তিনি। বরং যারা তার শুক্রাণু নিচ্ছেন, তাদের সঙ্গে আগে থেকে আলাপ করতে পছন্দ করেন। কাইলের দাবি, নিজের সব সন্তানকেই সমান ভালোবাসেন তিনি।

জুনের মধ্যেই ১০ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ

এই বয়সেই ৫০ সন্তানের বাবা

প্রকাশের সময় : ১১:৪৪:৪৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২২

মাত্র ৩০ বছর বয়সে ৫০ সন্তানের বাবা হয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার বাসিন্দা কাইল জর্ডি। বিশ্বের নানা প্রান্তে তার সন্তানরা ছড়িয়ে রয়েছে। কিন্তু এখানেই থামতে চান না এই যুবক। কাইলের দাবি, শিগগিরই আরও ১৫ সন্তানের বাবা হতে চলেছেন তিনি। খবর এনডিটিভি।

সংবাদমাধ্যমের খবরে জানা যায়, মূলত নিয়মিত শুক্রাণু দান করেন কাইল জর্ডি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তিনি জানিয়েছেন, শুক্রাণু দান করাই তার নেশা। বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক থাকলেও কাইলের দাবি, মাঝেমধ্যেই অনলাইনে বিভিন্ন দেশ থেকে সন্তানধারণে ইচ্ছুক নারীরা যোগাযোগ করেন তার সঙ্গে।

জানা যায়, দুই বছর ধরে ফিলিপিন্সের একটি নির্দিষ্ট ক্লিনিকে নিজের শুক্রাণু দান করছেন কাইল। আইভিএফ পদ্ধতিতে তার শুক্রাণু ব্যবহার করে ওই ক্লিনিকটি।

শরীরে শুক্রাণুর ঘনত্ব যাতে না কমে, তার জন্য রীতিমতো নিয়ম করে খাওয়া-দাওয়া করেন কাইল। প্রতিবার শুক্রাণু দান করার আগে ক্লিনিকের পক্ষ থেকে পরীক্ষা করা হয় শুক্রাণুর ঘনত্ব। কোনো যৌন রোগ আছে কি না, তা-ও পরীক্ষা করে দেখা হয়। পরীক্ষার ফলাফলে উতরে গলে তবেই নেয়া হয় শুক্রাণু।

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে আইনের মাধ্যমে শুক্রাণুদাতার পরিচয় গোপন রাখা হয়। তবে কাইল জানান, তিনি এসব আইনকানুনের পক্ষে নন। গোপনীয়তা খুব একটা পছন্দ করেন না তিনি। বরং যারা তার শুক্রাণু নিচ্ছেন, তাদের সঙ্গে আগে থেকে আলাপ করতে পছন্দ করেন। কাইলের দাবি, নিজের সব সন্তানকেই সমান ভালোবাসেন তিনি।