শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

খুলনায় ধর্ষণ মামলায় ৫ আসামির মৃত্যুদণ্ড

ছবি-সংগৃহীত

খুলনার খালিশপুরে ১৫ বছরের শিশুকে অপহরণ ও দলবদ্ধ ধর্ষণের মামলায় পাঁচ আসামির মৃত্যুদণ্ডের আদেশ  দিয়েছেন আদালত।

আজ বুধবার (৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক আব্দুস ইসলাম খান এ রায় দেন।

সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- সোহেল, আব্দুল্লাহ, মোহন, আকবর ও মেহেদী হাসান ইবু। এর মধ্যে সোহেল, আব্দুল্লাহ ও মোহন পলাতক রয়েছে।

নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ এর রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট ফরিদ আহমেদ জানান, ২০১১ সালের মার্চ মাসের ২৩ তারিখ আসামিরা  খুলনার খালিশপুর থেকে ভুক্তভোগী শিশুকে অপহরণ করে। পরে চরেরহাট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পরিত্যক্ত স্থানে নিয়ে ধর্ষণ করেন। পরবর্তীতে শিশুটিকে তার বাড়ির পাশে ফেলে রেখে যায়। তারা শিশুটির পরিবারকে মামলা না করার জন্যও হুমকি-ধমকি দেন।

এ ঘটনায় ২৪ মার্চ খালিশপুর থানায় দুইজনের নাম উল্লেখ করে ও তিনজনকে অজ্ঞাত নামা আসামি করে  মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগী শিশুর মা। একই বছরের জুন মাসে তদন্ত কর্মকর্তা কাজী রেজাউল করিম পাঁচজনকে আসামি করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। আদালতে বিভিন্ন কার্যদিবসে ১৭ জনের মধ্যে ১২ জন সাক্ষী প্রদান করেন।

রাজনীতিতে নাম লেখাতে যাচ্ছেন সানিয়া মির্জা

খুলনায় ধর্ষণ মামলায় ৫ আসামির মৃত্যুদণ্ড

প্রকাশের সময় : ০৫:১৫:৫৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২২

খুলনার খালিশপুরে ১৫ বছরের শিশুকে অপহরণ ও দলবদ্ধ ধর্ষণের মামলায় পাঁচ আসামির মৃত্যুদণ্ডের আদেশ  দিয়েছেন আদালত।

আজ বুধবার (৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক আব্দুস ইসলাম খান এ রায় দেন।

সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- সোহেল, আব্দুল্লাহ, মোহন, আকবর ও মেহেদী হাসান ইবু। এর মধ্যে সোহেল, আব্দুল্লাহ ও মোহন পলাতক রয়েছে।

নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ এর রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট ফরিদ আহমেদ জানান, ২০১১ সালের মার্চ মাসের ২৩ তারিখ আসামিরা  খুলনার খালিশপুর থেকে ভুক্তভোগী শিশুকে অপহরণ করে। পরে চরেরহাট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পরিত্যক্ত স্থানে নিয়ে ধর্ষণ করেন। পরবর্তীতে শিশুটিকে তার বাড়ির পাশে ফেলে রেখে যায়। তারা শিশুটির পরিবারকে মামলা না করার জন্যও হুমকি-ধমকি দেন।

এ ঘটনায় ২৪ মার্চ খালিশপুর থানায় দুইজনের নাম উল্লেখ করে ও তিনজনকে অজ্ঞাত নামা আসামি করে  মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগী শিশুর মা। একই বছরের জুন মাসে তদন্ত কর্মকর্তা কাজী রেজাউল করিম পাঁচজনকে আসামি করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। আদালতে বিভিন্ন কার্যদিবসে ১৭ জনের মধ্যে ১২ জন সাক্ষী প্রদান করেন।