বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

শরণখোলা-মোরেলগঞ্জ রুটে লোকাল বাস ধর্মঘট অব্যাহত

শরণখোলা-মোরেলগঞ্জ রুটে লোকাল বাসের ধর্মঘট অব্যাহত রেখেছেন সাধারণ মালিকরা। এতে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে যাত্রীদের। দুদিন ধরে বাস চলাচল বন্ধ থাকায় শ্রমিকরাও পড়েছেন আর্থিক সংকটে। বিষয়টি সমাধানের জন্য আগামী শনিবার বাস মালিক সমিতির নেতাদের সঙ্গে সাধারণ মালিকদের বৈঠকের কথা রয়েছে।
বাস মালিক মাহাবুব হোসেন শেলু, মামুন তালুকদার, মীর আজাদ রানা ও ইব্রাহীম তালুকদারের অভিযোগে জানা যায়, বর্তমান স্বঘোষিত বাস মালিক সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক সাধারণ বাস মালিক-শ্রমিকদের হুমকি দিচ্ছেন। তারা নানা রকম ভয়ভীতি দেখিয়ে বুধবার (৭ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২টার পর থেকে তিনটি বাস সড়কে নামাতে বাধ্য করেছেন। এতে অন্য সব মালিকরা আতঙ্কে রয়েছেন।তারা আরো জানান, শরণখোলা-মোরেলগঞ্জ রুটে ৩০ থেকে ৩৫টি বাস চলাচল করে। এর মধ্যে দু-চারটি বাদে অন্যসব বাস মালিক ও শ্রমিকরা ঐক্যবদ্ধ। মালিক সমিতির দুই নেতা সাধারণ মালিক-শ্রমিকদের রক্ত চুষে নিচ্ছেন। তাদের স্বেচ্ছাচারিতা ও জুলুম থেকে সমিতিকে মুক্ত করতে তাদের এই ধর্মঘট। আগামী শনিবার মোরেলগঞ্জে বৈঠকের কথা রয়েছে। এর আগ পর্যন্ত তাদের বাস চলাচল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ওই বৈঠকে সন্তোষজনক সমাধান না হলে ধর্মঘট অব্যাহত থাকবে।
এব্যাপারে শরণখোলা-মোরেলগঞ্জ-মোংলা বাস ও মিনিবাস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. হারুন-অর রশিদ বলেন, বাস চালাতে কোনো মালিককে জোর করা হয়নি। যারা মূল ব্যবসায়ী তারাই তাদের প্রয়োজনে বাস চালাচ্ছেন। বিষয়টি প্রায় সমাধানের পথে।

যশোরে বায়েজিদ হত্যা মামলার আরও ২ আসামি গ্রেপ্তার

শরণখোলা-মোরেলগঞ্জ রুটে লোকাল বাস ধর্মঘট অব্যাহত

প্রকাশের সময় : ০৫:৪৪:২৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২২
শরণখোলা-মোরেলগঞ্জ রুটে লোকাল বাসের ধর্মঘট অব্যাহত রেখেছেন সাধারণ মালিকরা। এতে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে যাত্রীদের। দুদিন ধরে বাস চলাচল বন্ধ থাকায় শ্রমিকরাও পড়েছেন আর্থিক সংকটে। বিষয়টি সমাধানের জন্য আগামী শনিবার বাস মালিক সমিতির নেতাদের সঙ্গে সাধারণ মালিকদের বৈঠকের কথা রয়েছে।
বাস মালিক মাহাবুব হোসেন শেলু, মামুন তালুকদার, মীর আজাদ রানা ও ইব্রাহীম তালুকদারের অভিযোগে জানা যায়, বর্তমান স্বঘোষিত বাস মালিক সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক সাধারণ বাস মালিক-শ্রমিকদের হুমকি দিচ্ছেন। তারা নানা রকম ভয়ভীতি দেখিয়ে বুধবার (৭ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২টার পর থেকে তিনটি বাস সড়কে নামাতে বাধ্য করেছেন। এতে অন্য সব মালিকরা আতঙ্কে রয়েছেন।তারা আরো জানান, শরণখোলা-মোরেলগঞ্জ রুটে ৩০ থেকে ৩৫টি বাস চলাচল করে। এর মধ্যে দু-চারটি বাদে অন্যসব বাস মালিক ও শ্রমিকরা ঐক্যবদ্ধ। মালিক সমিতির দুই নেতা সাধারণ মালিক-শ্রমিকদের রক্ত চুষে নিচ্ছেন। তাদের স্বেচ্ছাচারিতা ও জুলুম থেকে সমিতিকে মুক্ত করতে তাদের এই ধর্মঘট। আগামী শনিবার মোরেলগঞ্জে বৈঠকের কথা রয়েছে। এর আগ পর্যন্ত তাদের বাস চলাচল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ওই বৈঠকে সন্তোষজনক সমাধান না হলে ধর্মঘট অব্যাহত থাকবে।
এব্যাপারে শরণখোলা-মোরেলগঞ্জ-মোংলা বাস ও মিনিবাস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. হারুন-অর রশিদ বলেন, বাস চালাতে কোনো মালিককে জোর করা হয়নি। যারা মূল ব্যবসায়ী তারাই তাদের প্রয়োজনে বাস চালাচ্ছেন। বিষয়টি প্রায় সমাধানের পথে।