শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

বাবা আমি মরে গেলে ভালো হতো– নীলা

বাবা আমি মরে গেলে ভালো হতো। জালা যন্ত্রনা হতোনা। ঘুমিয়ে থাকতাম নিশ্চিন্তে। জ্বালা যন্ত্রনা সইতে না পেরে থ্যালাসেমিয়া রোগে আক্রান্ত ৮ বছরের নীলা…যখন তার বাবাকে জড়িয়ে ধরে এ কথা গুলো বলছিলো তখন তার মা রত্না খাতুন আর চোখের পানি ধরে রাখতে পারেনি। কান্নায় ভেঙে পড়েছিলো তারা দুজনেই। তারা বড়ই অসহায়। কান্না ছাড়া আর কিছুই করার নেই তাদের। চোখের সামনে মেয়েটি মরতে বসেছে তবুও কিছু করার নেই। তারা যে এখন নিঃশ্ব।

নীলা যশোরের শার্শা উপজেলার রুদ্রপুর গ্রামের আসাদুজ্জামানের একমাত্র মেয়ে।

নীলার বাবা জানান… আড়াই মাস বয়স থেকে সে থ্যালাসেমিয়া রোগে আক্রান্ত হয়। সেই থেকে দীর্ঘ ৮ বছর ধরে তার শরীরে রক্ত দিয়ে আসছেন তিনি। এখন জটিল আকার ধারন করেছে। নীলার পেট ফুলে পড়েছে। চিকিৎসক বলছেন এখনই অপারেশন করানো লাগবে। এজন্য অনেক টাকার প্রয়োজন। এতো টাকা কোথায় পাবো?  মাথায় যেনো আকাশ ভেঙে পড়েছে।

তিনি আরো জানান… নীলার শারীরিক অবস্থা দিন দিন খারাপের দিকে যাচ্ছে। পেটে জ্বালা যন্ত্রণা বেড়ে গেছে। খাওয়া নেই, ঘুম নেই। খেলতে পারছেনা, স্কুলেও যেতে পারছেনা। তাই অস্থির অবুজ শিশুটি মা বাবাকে জড়িয়ে ধরে বলছে, মা” আমি মরে গেলেই ভালো হতো। ঘুমিয়ে থাকতাম নিশ্চিন্তে। যেখানে জ্বালা যন্ত্রণা কিছুই থাকতো না।

নীলাকে বাঁচাতে অসহায় বাবা… সরকার ও সমাজের বিত্তবানদের কাছে সাহায্যের আবেদন জানিয়েছেন।

 নীলাকে বাঁচাতে এগিয়ে আসুন –

নিলার বাবার বিকাশ নং- 01784-554291

২৮ ঘন্টা বাঘের ডেরায়, রাত কেটেছে উচুঁ কেওড়া গাছের ডালে

বাবা আমি মরে গেলে ভালো হতো– নীলা

প্রকাশের সময় : ০১:২৯:৪১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২২

বাবা আমি মরে গেলে ভালো হতো। জালা যন্ত্রনা হতোনা। ঘুমিয়ে থাকতাম নিশ্চিন্তে। জ্বালা যন্ত্রনা সইতে না পেরে থ্যালাসেমিয়া রোগে আক্রান্ত ৮ বছরের নীলা…যখন তার বাবাকে জড়িয়ে ধরে এ কথা গুলো বলছিলো তখন তার মা রত্না খাতুন আর চোখের পানি ধরে রাখতে পারেনি। কান্নায় ভেঙে পড়েছিলো তারা দুজনেই। তারা বড়ই অসহায়। কান্না ছাড়া আর কিছুই করার নেই তাদের। চোখের সামনে মেয়েটি মরতে বসেছে তবুও কিছু করার নেই। তারা যে এখন নিঃশ্ব।

নীলা যশোরের শার্শা উপজেলার রুদ্রপুর গ্রামের আসাদুজ্জামানের একমাত্র মেয়ে।

নীলার বাবা জানান… আড়াই মাস বয়স থেকে সে থ্যালাসেমিয়া রোগে আক্রান্ত হয়। সেই থেকে দীর্ঘ ৮ বছর ধরে তার শরীরে রক্ত দিয়ে আসছেন তিনি। এখন জটিল আকার ধারন করেছে। নীলার পেট ফুলে পড়েছে। চিকিৎসক বলছেন এখনই অপারেশন করানো লাগবে। এজন্য অনেক টাকার প্রয়োজন। এতো টাকা কোথায় পাবো?  মাথায় যেনো আকাশ ভেঙে পড়েছে।

তিনি আরো জানান… নীলার শারীরিক অবস্থা দিন দিন খারাপের দিকে যাচ্ছে। পেটে জ্বালা যন্ত্রণা বেড়ে গেছে। খাওয়া নেই, ঘুম নেই। খেলতে পারছেনা, স্কুলেও যেতে পারছেনা। তাই অস্থির অবুজ শিশুটি মা বাবাকে জড়িয়ে ধরে বলছে, মা” আমি মরে গেলেই ভালো হতো। ঘুমিয়ে থাকতাম নিশ্চিন্তে। যেখানে জ্বালা যন্ত্রণা কিছুই থাকতো না।

নীলাকে বাঁচাতে অসহায় বাবা… সরকার ও সমাজের বিত্তবানদের কাছে সাহায্যের আবেদন জানিয়েছেন।

 নীলাকে বাঁচাতে এগিয়ে আসুন –

নিলার বাবার বিকাশ নং- 01784-554291