শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

শান্তির খোঁজ পেতে ৫৩ বিয়ে

ছবি-সংগৃহীত

প্রথমবার বিয়ে করেছিলেন ২০ বছর বয়সে। তারপর পেরিয়ে গেছে ৪৩টি বসন্ত। আর এই ৪৩ বছরে মোট ৫৩ বার বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন তিনি।

যারা তাকে চেনেন, তাদের অনেকেই তাকে ডাকেন ‘বহুবিবাহের রাজা’ বলে। আসল নাম আবু আবদুল্লাহ্‌। ৫৩টি বিয়ের পর সৌদি আরবের বাসিন্দা আবদুল্লাহ্‌র অবশ্য দাবি, অনেক হয়েছে, আর না। এবার বিয়ে করা থামাতে চান তিনি।

সংবাদমাধ্যমে আবদুল্লাহ্‌ জানিয়েছেন, ২০ বছর বয়সে যখন প্রথমবার বিয়ে করেন তখন তিনি ভেবেছিলেন, প্রথম স্ত্রীর সাথেই কাটিয়ে দেবেন গোটা জীবন। কিন্তু বছর তিনেক পর তার সাথে মতানৈক্য শুরু হওয়ায় দ্বিতীয় বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। তারপর প্রথম ও দ্বিতীয় স্ত্রীর মধ্যে ঝামেলা শুরু হওয়ায় আবার বিয়ে করেন তিনি।

এভাবেই শুরু। বিয়ে করতে করতে কখন যে অর্ধশত পেরিয়ে গেছেন, নিজেই বুঝতে পারেননি আবদুল্লাহ্‌।

৬৩ তে পৌঁছে কিছুটা দার্শনিক আবদুল্লাহ্‌। বলছেন, জীবনে কখনও নিজের চাহিদার জন্য বিয়ে করেননি তিনি। মানুষ জীবনে শান্তি ও স্থিতি চায়, সেই শান্তি খুঁজে পেতেই বার বার বিয়েকরার দরকার হয়েছে তার। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সৌদি আরবের নারীদের বিবাহ করলেও, বাইরের দেশে বেড়াতে গিয়েও একাধিক বিয়ে করেছেন আবদুল্লাহ্‌।

বাইরে গিয়েও কি শান্তি খুঁজে পাচ্ছিলেন না তিনি? সংবাদমাধ্যমের প্রশ্নের জবাবে আবদুল্লাহ্‌ বলেন, তিন-চার মাস বিদেশে গিয়ে যাতে ব্যভিচারে জড়িয়ে না পড়েন, তা নিশ্চিত করতেই বিয়ে করে নিতেন তিনি। এই নীতি মেনে এক রাতের জন্যেও বিয়ে করতে হয়েছিল তাকে, স্বীকারোক্তি আবদুল্লাহ্‌র।

রাজনীতিতে নাম লেখাতে যাচ্ছেন সানিয়া মির্জা

শান্তির খোঁজ পেতে ৫৩ বিয়ে

প্রকাশের সময় : ০৯:২২:২৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২২

প্রথমবার বিয়ে করেছিলেন ২০ বছর বয়সে। তারপর পেরিয়ে গেছে ৪৩টি বসন্ত। আর এই ৪৩ বছরে মোট ৫৩ বার বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন তিনি।

যারা তাকে চেনেন, তাদের অনেকেই তাকে ডাকেন ‘বহুবিবাহের রাজা’ বলে। আসল নাম আবু আবদুল্লাহ্‌। ৫৩টি বিয়ের পর সৌদি আরবের বাসিন্দা আবদুল্লাহ্‌র অবশ্য দাবি, অনেক হয়েছে, আর না। এবার বিয়ে করা থামাতে চান তিনি।

সংবাদমাধ্যমে আবদুল্লাহ্‌ জানিয়েছেন, ২০ বছর বয়সে যখন প্রথমবার বিয়ে করেন তখন তিনি ভেবেছিলেন, প্রথম স্ত্রীর সাথেই কাটিয়ে দেবেন গোটা জীবন। কিন্তু বছর তিনেক পর তার সাথে মতানৈক্য শুরু হওয়ায় দ্বিতীয় বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। তারপর প্রথম ও দ্বিতীয় স্ত্রীর মধ্যে ঝামেলা শুরু হওয়ায় আবার বিয়ে করেন তিনি।

এভাবেই শুরু। বিয়ে করতে করতে কখন যে অর্ধশত পেরিয়ে গেছেন, নিজেই বুঝতে পারেননি আবদুল্লাহ্‌।

৬৩ তে পৌঁছে কিছুটা দার্শনিক আবদুল্লাহ্‌। বলছেন, জীবনে কখনও নিজের চাহিদার জন্য বিয়ে করেননি তিনি। মানুষ জীবনে শান্তি ও স্থিতি চায়, সেই শান্তি খুঁজে পেতেই বার বার বিয়েকরার দরকার হয়েছে তার। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সৌদি আরবের নারীদের বিবাহ করলেও, বাইরের দেশে বেড়াতে গিয়েও একাধিক বিয়ে করেছেন আবদুল্লাহ্‌।

বাইরে গিয়েও কি শান্তি খুঁজে পাচ্ছিলেন না তিনি? সংবাদমাধ্যমের প্রশ্নের জবাবে আবদুল্লাহ্‌ বলেন, তিন-চার মাস বিদেশে গিয়ে যাতে ব্যভিচারে জড়িয়ে না পড়েন, তা নিশ্চিত করতেই বিয়ে করে নিতেন তিনি। এই নীতি মেনে এক রাতের জন্যেও বিয়ে করতে হয়েছিল তাকে, স্বীকারোক্তি আবদুল্লাহ্‌র।