শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

উল্লাপাড়া প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির ঘর নেই, আছে শুধু মেঝে

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির নিজস্ব জায়গায় এখন আর ঘর নেই৷ প্রায় বিশ কোটি টাকার জমি সম্পত্তিতে এক সময় সংগঠনটির নিজস্ব ঘর ছিলো৷ প্রায় ৫৫ বছর বয়সী সংগঠনের জায়গায় এখন পাকা মেঝে ভিটে ছাড়া আর কিছুই নেই৷
উল্লাপাড়া উপজেলা সদরের জয়দেব সড়কের প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির নিজস্ব জায়গার পরিমাণ ২৩ শতক বলে জানা গেছে৷ এ জায়গার এখনকার বাজার দাম প্রায় বিশ কোটি হবে বলে বিভিন্ন সুত্রে হিসেব মেলে৷ বিগত ১৯৬৭ সালে এ সমিতি গঠন হয়েছে৷ উপজেলার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ এ সমিতির সদস্য বলে জানা গেছে৷ এখন সমিতির সদস্য সংখ্যা প্রায় সাড়ে ১৫ শ জন বলে জানা গেছে৷
এক সময় সমিতির নিজস্ব জায়গায় বিশাল এলাকা জুড়ে টিনের বেড়া ও ছাউনিতে একাধিক ঘর ছিলো৷ সমিতির সাংগঠনিক যাবতীয় কার্যক্রম এখানেই হতো৷ প্রায় বছর ছয়েক আগে সমিতির পুরানো ঘরগুলো মেরামত না করায় ভেঙ্গে গেছে ৷ এখন পাকা মেঝে ভিটে ছাড়া ঘরের কিছুই নেই৷ এদিকে সমিতির মূল জায়গার বেশ অংশ দিনে দিনে ভেঙ্গে পেছনের খালের সাথে যোগ হয়েছে৷
সমিতির সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল ইসলাম ফিলিপস বলেন সমিতির নিজস্ব জায়গা ঘিরে তাদের উন্নয়ন পরিকল্পনা আছে৷ সমিতির সাংগঠনিক মিটিং আলোচনা সভা বিভিন্ন জায়গায় করা হয়ে থাকে ৷
সমিতির সভাপতি ফরিদ উদ্দীন বলেন সমিতির এ জায়গা ঘিরে উন্নয়ন পরিকল্পনায় এরই মধ্যে প্লান করা হয়েছে ৷ নিচতলায় মার্কেট করে ভাড়া নেওয়া এবং দোতলায় তাদের হলরুমসহ সমিতির কার্যালয় থাকবে৷

বার্তা/এন

উল্লাপাড়া প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির ঘর নেই, আছে শুধু মেঝে

প্রকাশের সময় : ১০:৪৪:৩২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২ অক্টোবর ২০২২

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির নিজস্ব জায়গায় এখন আর ঘর নেই৷ প্রায় বিশ কোটি টাকার জমি সম্পত্তিতে এক সময় সংগঠনটির নিজস্ব ঘর ছিলো৷ প্রায় ৫৫ বছর বয়সী সংগঠনের জায়গায় এখন পাকা মেঝে ভিটে ছাড়া আর কিছুই নেই৷
উল্লাপাড়া উপজেলা সদরের জয়দেব সড়কের প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির নিজস্ব জায়গার পরিমাণ ২৩ শতক বলে জানা গেছে৷ এ জায়গার এখনকার বাজার দাম প্রায় বিশ কোটি হবে বলে বিভিন্ন সুত্রে হিসেব মেলে৷ বিগত ১৯৬৭ সালে এ সমিতি গঠন হয়েছে৷ উপজেলার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ এ সমিতির সদস্য বলে জানা গেছে৷ এখন সমিতির সদস্য সংখ্যা প্রায় সাড়ে ১৫ শ জন বলে জানা গেছে৷
এক সময় সমিতির নিজস্ব জায়গায় বিশাল এলাকা জুড়ে টিনের বেড়া ও ছাউনিতে একাধিক ঘর ছিলো৷ সমিতির সাংগঠনিক যাবতীয় কার্যক্রম এখানেই হতো৷ প্রায় বছর ছয়েক আগে সমিতির পুরানো ঘরগুলো মেরামত না করায় ভেঙ্গে গেছে ৷ এখন পাকা মেঝে ভিটে ছাড়া ঘরের কিছুই নেই৷ এদিকে সমিতির মূল জায়গার বেশ অংশ দিনে দিনে ভেঙ্গে পেছনের খালের সাথে যোগ হয়েছে৷
সমিতির সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল ইসলাম ফিলিপস বলেন সমিতির নিজস্ব জায়গা ঘিরে তাদের উন্নয়ন পরিকল্পনা আছে৷ সমিতির সাংগঠনিক মিটিং আলোচনা সভা বিভিন্ন জায়গায় করা হয়ে থাকে ৷
সমিতির সভাপতি ফরিদ উদ্দীন বলেন সমিতির এ জায়গা ঘিরে উন্নয়ন পরিকল্পনায় এরই মধ্যে প্লান করা হয়েছে ৷ নিচতলায় মার্কেট করে ভাড়া নেওয়া এবং দোতলায় তাদের হলরুমসহ সমিতির কার্যালয় থাকবে৷

বার্তা/এন