শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

দুর্গাপূজার মতো বড় ধর্মীয় উৎসব শুভেচ্ছাবোধে উদ্দীপ্ত করে: ফখরুল

ছবি-সংগৃহীত

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, এই সরকারের আমলে সাম্প্রদায়িক উস্কানী, বিভিন্ন ধর্মীয় উপাসনালয়সহ হিন্দু সম্প্রদায়ের দেবালয়ে আক্রমণ, প্রতিমা ভাঙচুর, লুটপাট ও চাঁদাবাজির জুলুম, সন্ত্রাসের নানা মাত্রা এবং আবশ্যকীয় জিনিসপত্রের অভিঘাত সত্ত্বেও দুর্গাপূজার মতো বড় ধর্মীয় উৎসব দেশের জনগোষ্ঠীকে সৌহার্দ্য ও শুভেচ্ছাবোধে উদ্দীপ্ত করে। যে কোনো বড় উৎসব জাতীয় জীবনে সংস্কৃতির দ্যোতক।

মঙ্গলবার (৪ অক্টোবর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বাণীতে মির্জা ফখরুল এ সব কথা বলেন।

তিনি বলেন,শারদীয় দুর্গাপূজা ও বিজয়া দশমী উপলক্ষে আমি হিন্দু ধর্মাবলম্বী সবাইকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। কামনা করি তাদের অব্যাহত সুখ, শান্তি ও কল্যাণ।

তিনি আরও বলেন, শারদীয় দুর্গাপূজা বাংলা ভাষাভাষী জনগোষ্ঠীর হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্র্মীয় উৎসব। সুদীর্ঘকাল ধরেই এই উপমহাদেশে দুর্গাপূজা আনন্দঘন পরিবেশে পালিত হয়ে আসছে। এই উৎসবে ধনী-নির্ধন নির্বিশেষে সব মানুষেরই আনন্দের বহিঃপ্রকাশ ঘটে, নানা সম্প্রদায়কে সংযুক্ত করে নানাভাবে। এই উৎসব বাংলাদেশের একটি শাশ্বত সার্বজনীন উৎসব। উৎসব জাতি-রাষ্ট্রে সর্বমানুষের মিলন ক্ষেত্র। উৎসবের অন্তর্লোক হচ্ছে-শান্তি ও সহবস্থান। উৎসবের পরিসর বৃত্তাবদ্ধ নয় বরং বিস্তৃত ও সার্বজনীন।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, হাজার হাজার বছর ধরে বাংলাদেশে সব সম্প্রদায়ের মানুষ মিলেমিশে একত্রে বসবাস করছে। ধর্মীয় উৎসব সাম্প্রদায়িক সীমানা অতিক্রম করে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সব মানুষকে এক বৃহত্তর শুভেচ্ছার প্রাঙ্গণে মিলিত করে। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি আমাদের জাতীয় ঐত্যিহের অংশ। আমরা সবাই বাংলাদেশি-এটিই আমাদের গর্ব, এটিই আমাদের একমাত্র পরিচয়। আমি শারদীয় দুর্গাপূজার সার্বিক সাফল্য কামনা করি।

রাজনীতিতে নাম লেখাতে যাচ্ছেন সানিয়া মির্জা

দুর্গাপূজার মতো বড় ধর্মীয় উৎসব শুভেচ্ছাবোধে উদ্দীপ্ত করে: ফখরুল

প্রকাশের সময় : ০২:৪০:৪৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ অক্টোবর ২০২২

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, এই সরকারের আমলে সাম্প্রদায়িক উস্কানী, বিভিন্ন ধর্মীয় উপাসনালয়সহ হিন্দু সম্প্রদায়ের দেবালয়ে আক্রমণ, প্রতিমা ভাঙচুর, লুটপাট ও চাঁদাবাজির জুলুম, সন্ত্রাসের নানা মাত্রা এবং আবশ্যকীয় জিনিসপত্রের অভিঘাত সত্ত্বেও দুর্গাপূজার মতো বড় ধর্মীয় উৎসব দেশের জনগোষ্ঠীকে সৌহার্দ্য ও শুভেচ্ছাবোধে উদ্দীপ্ত করে। যে কোনো বড় উৎসব জাতীয় জীবনে সংস্কৃতির দ্যোতক।

মঙ্গলবার (৪ অক্টোবর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বাণীতে মির্জা ফখরুল এ সব কথা বলেন।

তিনি বলেন,শারদীয় দুর্গাপূজা ও বিজয়া দশমী উপলক্ষে আমি হিন্দু ধর্মাবলম্বী সবাইকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। কামনা করি তাদের অব্যাহত সুখ, শান্তি ও কল্যাণ।

তিনি আরও বলেন, শারদীয় দুর্গাপূজা বাংলা ভাষাভাষী জনগোষ্ঠীর হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্র্মীয় উৎসব। সুদীর্ঘকাল ধরেই এই উপমহাদেশে দুর্গাপূজা আনন্দঘন পরিবেশে পালিত হয়ে আসছে। এই উৎসবে ধনী-নির্ধন নির্বিশেষে সব মানুষেরই আনন্দের বহিঃপ্রকাশ ঘটে, নানা সম্প্রদায়কে সংযুক্ত করে নানাভাবে। এই উৎসব বাংলাদেশের একটি শাশ্বত সার্বজনীন উৎসব। উৎসব জাতি-রাষ্ট্রে সর্বমানুষের মিলন ক্ষেত্র। উৎসবের অন্তর্লোক হচ্ছে-শান্তি ও সহবস্থান। উৎসবের পরিসর বৃত্তাবদ্ধ নয় বরং বিস্তৃত ও সার্বজনীন।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, হাজার হাজার বছর ধরে বাংলাদেশে সব সম্প্রদায়ের মানুষ মিলেমিশে একত্রে বসবাস করছে। ধর্মীয় উৎসব সাম্প্রদায়িক সীমানা অতিক্রম করে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সব মানুষকে এক বৃহত্তর শুভেচ্ছার প্রাঙ্গণে মিলিত করে। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি আমাদের জাতীয় ঐত্যিহের অংশ। আমরা সবাই বাংলাদেশি-এটিই আমাদের গর্ব, এটিই আমাদের একমাত্র পরিচয়। আমি শারদীয় দুর্গাপূজার সার্বিক সাফল্য কামনা করি।