মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪, ৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মোংলায় ৭ম শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

প্রতীকী ছবি

বাগেরহাটের মোংলায় ৭ম শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে মুসা খাঁন (২০) নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার(০৬ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে বাগেরহাট জেলার শরনখোলা উপজেলার রায়েন্দা’ ফেরিঘাট এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।এর আগে একইদিন বিকেলে ধর্ষণের শিকার ওই ছাত্রীর বাবা মুসার বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ করেন।
গ্রেপ্তার মুসা খাঁন পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া উপজেলার বড়মাছুয়া গ্রামের আব্দুল হাকিম খানের ছেলে এবং মোংলা উপজেলার সেজবুনিয়া-মাকোড়ঢোন এলাকায় মিঠু খানের শ্যালক।মুসা মোংলায় দুলাভাই বাড়িতে বেড়াতে এসেছিল।
মোংলা থানা সূত্রে জানাযায়, বৃহস্পতিবার (০৬ অক্টোবর) বেলা ১১টার দিকে নির্যাতনের শিকার ওই স্কুল ছাত্রী দাদা বাড়ী থেকে নিজ বাড়ী যাচ্ছিল।পথিমধ্যে মাকড়ডোন এলাকার সাইফুল মুহুরির বাড়ীর সামনে পৌঁছালে মুসা খাঁন ওই কিশোরিকে জোরপূর্বক একটি চিংড়ি ঘেরের বাসায় নিয়ে যায়।সেখানে ওই কিশোরীকে ধর্ষণ করেন মুসা। কিশোরীর ডাক চিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে আসলে মুসা পালিয়ে যায়। বাড়িতে যাওয়ার পরে শিশুটি অসুস্থ হয়ে পড়লে থানায় অবহিত করে বিকেল ৩টার দিকে মোংলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠায় পুলিশ।পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য শিশুটিকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এব্যাপারে মোংলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম বলেন,ওই মেয়ের বাবার অভিযোগের প্রেক্ষিতে আমরা মুসা খাঁনকে গ্রেপ্তার করেছি।সে পালিয়ে মঠবাড়িয়া যাওয়ার চেষ্টা করছিল।
শিশুটির ডাক্তারি পরীক্ষা,ডিএনএ টেস্টসহ অন্যান্য আইননানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।অভিযুক্তের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের পূর্বক আদালতে পাঠানো হবে।
বার্তা/এন
জনপ্রিয়

মোংলায় ৭ম শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

প্রকাশের সময় : ০৯:৫৮:৫০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ অক্টোবর ২০২২
বাগেরহাটের মোংলায় ৭ম শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে মুসা খাঁন (২০) নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার(০৬ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে বাগেরহাট জেলার শরনখোলা উপজেলার রায়েন্দা’ ফেরিঘাট এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।এর আগে একইদিন বিকেলে ধর্ষণের শিকার ওই ছাত্রীর বাবা মুসার বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ করেন।
গ্রেপ্তার মুসা খাঁন পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া উপজেলার বড়মাছুয়া গ্রামের আব্দুল হাকিম খানের ছেলে এবং মোংলা উপজেলার সেজবুনিয়া-মাকোড়ঢোন এলাকায় মিঠু খানের শ্যালক।মুসা মোংলায় দুলাভাই বাড়িতে বেড়াতে এসেছিল।
মোংলা থানা সূত্রে জানাযায়, বৃহস্পতিবার (০৬ অক্টোবর) বেলা ১১টার দিকে নির্যাতনের শিকার ওই স্কুল ছাত্রী দাদা বাড়ী থেকে নিজ বাড়ী যাচ্ছিল।পথিমধ্যে মাকড়ডোন এলাকার সাইফুল মুহুরির বাড়ীর সামনে পৌঁছালে মুসা খাঁন ওই কিশোরিকে জোরপূর্বক একটি চিংড়ি ঘেরের বাসায় নিয়ে যায়।সেখানে ওই কিশোরীকে ধর্ষণ করেন মুসা। কিশোরীর ডাক চিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে আসলে মুসা পালিয়ে যায়। বাড়িতে যাওয়ার পরে শিশুটি অসুস্থ হয়ে পড়লে থানায় অবহিত করে বিকেল ৩টার দিকে মোংলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠায় পুলিশ।পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য শিশুটিকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এব্যাপারে মোংলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম বলেন,ওই মেয়ের বাবার অভিযোগের প্রেক্ষিতে আমরা মুসা খাঁনকে গ্রেপ্তার করেছি।সে পালিয়ে মঠবাড়িয়া যাওয়ার চেষ্টা করছিল।
শিশুটির ডাক্তারি পরীক্ষা,ডিএনএ টেস্টসহ অন্যান্য আইননানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।অভিযুক্তের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের পূর্বক আদালতে পাঠানো হবে।
বার্তা/এন