
কুয়াশার চাদরে ঢেকেছে দেশের সর্ব জেলা উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের সকাল। দিনে গরম ও রাতে হালকা ঠান্ডা আবহাওয়া বিরাজ করছিল গত দুই সপ্তাহ ধরে। উত্তপ্ত রক্তিম সূর্যটাও ইদানিং নিস্তেজ। গাছ-পালা, ফুল-ফল, সবুজ ঘাস ও ফসলের মাঠও যেন শিশিরাসিক্ত। আবার কাক ডাকা ভোর ও সন্ধ্যা নামার পরপরই প্রকৃতিকে যেনো গ্রাস করছে কুয়াশার চাদর।কিন্তু রাত যতই গভীর হচ্ছে ততই কুয়াশার পরিমান বৃদ্ধি পাচ্ছে। শিশির বিন্দু জমে থাকছে ঘাসের ডগা অথবা ধানের পাতায়।
দেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়। হিমালয় পাদদেশে অবস্থিত হওয়ায় এই জেলায় শীতের আগমন আগাম ঘটে। সন্ধ্যা শুরু হলেই উত্তরের হিমেল হাওয়ায় জানান দিচ্ছে শীতের আগমনী বার্তা। অনুভূতি হয় শীত। আর মধ্য রাতের পর থেকেই সকাল পর্যন্ত কুয়াশার চাদরে ঢাকা থাকে গোটা জেলা। কুয়াশায় শিশিরে ভেজা থাকে লতাপাতা।
স্থানীয়রা জানায়, এবার বর্ষা শেষ না হতেই শীতের আভাস। সন্ধ্যা থেকে সকাল পর্যন্ত শীতের আমেজ অনুভব হচ্ছে। মধ্য রাতে কাঁথা গায়ে নিয়ে থাকতে হয়। তবে গত বারের তুলনায় এবার আগাম শীত পড়তে শুরু করেছে।
এ জেলায় শীত যেমন আগে আসে, তেমনি শীত পরে যায়। এদিকে তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস জানায়, আগাম শীতের অনুভূতির কারণে তাপমাত্রা কমতে শুরু করেছে। তবে নভেম্বরের শুরুতে শীতের মাত্রা আরও বাড়বে বলে জানায় আবহাওয়া পর্যবেক্ষন কর্মকর্তা।
কুয়াশায় আচ্ছন্ন ভোরের সুর্যদয়ের আবছা আবছা সোনালী আলোয় ভরা হিমালয় পাদদেশে অবস্থিত উত্তরের জেলা পঞ্চগড়। হিমালয়ের খুব কাছাকাছি হওয়ায় এ জেলায় শীতের আগমন আগাম ঘটে। হিমালয় থেকে বয়ে আসা হিমেল হাওয়ায় জানান দিচ্ছে শীতের আগমনী বার্তা। তাই শীতের অনুভূতি এখন গোটা জেলায়।
প্রতি বছরের ন্যায় এবারও আগাম শীত পড়েছে এ জেলায়। সন্ধ্যা হলেই শীতের ছোঁয়ায় সিক্ত এ জেলার মানুষ। আর মধ্যরাতের পর থেকে সকাল পর্যন্ত কুয়াশায় ঘেরা শহর থেকে গ্রামঞ্চলের রাস্তাঘাট। দেখা গেছে ভোরের শিশিরে ভেজা দোলে ক্ষেত আর সবুজ গাছপালা।
বার্তাকণ্ঠ/এন
সম্পাদক ও প্রকাশক: মহসিন মিলন
সম্পাদকীয় পরিষদ
সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি: নুরুজ্জামান লিটন, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: রোকনুজ্জামান রিপন, নির্বাহী সম্পাদক: আব্দুল লতিফ, যুগ্ন নির্বাহী সম্পাদক: আলহাজ্ব মতিয়ার রহমান, সহকারী সম্পাদক: সাজ্জাদুল ইসলাম সৌরভ, মামুন বাবু, বার্তা সম্পাদক: নজরুল ইসলাম
সম্পাদকীয় কার্যালয়
বার্তা ও বানিজ্যক কার্যালয়: গাজীপুর আবাসিক এলাকা, বেনাপোল, যশোর। ইমেইল: mohsin.milon@gmail.com, bartakontho@gmail.com ফোন: ৭৫২৮৯, ৭৫৬৯৫ মোবা: ০১৭১১৮২০৩৯৪
All Rights Reserved © Barta Kontho