শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাণীশংকৈলে মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত

আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে কৃষক পর্যায়ে উন্নতমানের ধান, গম ও পাট বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ প্রকল্পের আওতায় মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার (৪ নভেম্বর) ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলার ৭ নং রাতোর ইউনিয়নের ধামের হাট নামক স্থানে কৃষক এই মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আব্দুল আজিজের সভাপতিত্বে মাঠ দিবসে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, সরেজমিন উইং কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর খামারবাড়ি ঢাকা ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ডক্টর মোহাম্মদ আবদুল্লাহ।বিশেষ অতিথি ছিলেন, উইং কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ঢাকা খামারবাড়ি বীজ ও অন্যান্য উপ পরিচালক জাকির হাসনাৎ,জেলা প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা শামিমা নাজনিন,অতিরিক্ত জেলা পরিচালক নইমুল হুদা,রাণীশংকৈল উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ সঞ্জয় দেবনাথ ।
এসময় বক্তারা, বর্তমান ভালো ফলন এবং অগ্রিম ধান চাষাবাদ করতে চাইলে ব্রি ধান ৯০,৯৩,ও বিনা ধান ১৭ লাগানোর পরামর্শ দেন কৃষকদেরকে। স্বাগত বক্তব্যে কৃষক খলিলুর রহমান,সিরাজুল ইসলাম, ও সুলতান বলেন আমরা ব্রি ধান ৯০ ও ৯৩ চাষাবাদ করেছিলাম অগ্রিম এবং বিঘায় ২৫ থেকে ৩০ মন ফলন পেয়েছি যা অন্যান্য ধানের চেয়ে খরচ কম ও বিঘায় ৮ থেকে ১০ মন বেশি।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন উপজেলা উপ- সহকারী কৃষি অফিসার সাদেকুল ইসলাম।
বার্তাকণ্ঠ/এন

রাণীশংকৈলে মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত

প্রকাশের সময় : ১০:২৪:২৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৪ নভেম্বর ২০২২
আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে কৃষক পর্যায়ে উন্নতমানের ধান, গম ও পাট বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ প্রকল্পের আওতায় মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার (৪ নভেম্বর) ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলার ৭ নং রাতোর ইউনিয়নের ধামের হাট নামক স্থানে কৃষক এই মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আব্দুল আজিজের সভাপতিত্বে মাঠ দিবসে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, সরেজমিন উইং কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর খামারবাড়ি ঢাকা ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ডক্টর মোহাম্মদ আবদুল্লাহ।বিশেষ অতিথি ছিলেন, উইং কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ঢাকা খামারবাড়ি বীজ ও অন্যান্য উপ পরিচালক জাকির হাসনাৎ,জেলা প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা শামিমা নাজনিন,অতিরিক্ত জেলা পরিচালক নইমুল হুদা,রাণীশংকৈল উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ সঞ্জয় দেবনাথ ।
এসময় বক্তারা, বর্তমান ভালো ফলন এবং অগ্রিম ধান চাষাবাদ করতে চাইলে ব্রি ধান ৯০,৯৩,ও বিনা ধান ১৭ লাগানোর পরামর্শ দেন কৃষকদেরকে। স্বাগত বক্তব্যে কৃষক খলিলুর রহমান,সিরাজুল ইসলাম, ও সুলতান বলেন আমরা ব্রি ধান ৯০ ও ৯৩ চাষাবাদ করেছিলাম অগ্রিম এবং বিঘায় ২৫ থেকে ৩০ মন ফলন পেয়েছি যা অন্যান্য ধানের চেয়ে খরচ কম ও বিঘায় ৮ থেকে ১০ মন বেশি।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন উপজেলা উপ- সহকারী কৃষি অফিসার সাদেকুল ইসলাম।
বার্তাকণ্ঠ/এন