শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

উত্তর কোরিয়ার নতুন ক্ষেপণাস্ত্র আমেরিকায় আঘাত হানতে সক্ষম

জাপানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলছে, উত্তর কোরিয়া শুক্রবার এমন একটি আন্ত:মহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র জাপান সাগরে নিক্ষেপ করেছে- যা যুক্তরাষ্ট্রের মুল ভূখণ্ডে আঘাত হানতে সক্ষম ।

যুক্তরাষ্ট্র এঘটনার তীব্র নিন্দা করেছে, আর দক্ষিণ কোরিয়া শক্ত পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছে। বৃহস্পতিবার উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক উপস্থিতি বাড়ানোর পরিকল্পনা নিয়ে সতর্ক করেছিলেন।

পিয়ংইয়ং আমেরিকাকে ‘ভয়াবহ’ সামরিক জবাব দেয়ার হুমকি দেয়ার পরদিনই এই ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হলো।

দক্ষিণ কোরিয়ার জয়েন্ট চিফস অব স্টাফ বলেছে, এটি একটি দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র শনাক্ত করতে পেরেছে বলে মনে করছে যেটি জাপান সাগর লক্ষ্য করে পিয়ংইয়ংয়ের সুনান এলাকা থেকে নিক্ষেপ করা হয়েছে।
জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা বলেছেন, সন্দেহভাজন আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র বা আইসিবিএমটি সেদেশের উত্তরাঞ্চলীয় হোক্কাইদো প্রিফেকচারের কাছে জাপানের বিশেষায়িত অর্থনৈতিক অঞ্চলে গিয়ে পড়েছে।

কিশিদা ব্যাংকক শীর্ষ সম্মেলনের অবকাশে আরো বলেন, ক্ষেপণাস্ত্রটির কারণে কোনো জাহাজ বা বিমানের ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। জাপানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়াসুকাজু হামাদা বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মূল ভূখণ্ডে আঘাত হানার মতো যথেষ্ট পাল্লা ক্ষেপণাস্ত্রটির রয়েছে।

এর আগে বৃহস্পতিবার উত্তর কোরিয়া পূর্ব সাগর অভিমুখে একটি স্বল্প-পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছিল।

উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী চায়ে সন হুই এ সম্পর্কে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছিলেন, আমেরিকা যদি তার অঞ্চলিক মিত্রদের অতিরিক্ত সামরিক সহযোগিতা বন্ধ না করে তাহলে ‘প্রচণ্ড’ সামরিক আঘাত হানবে পিয়ংইয়ং।

রাজনীতিতে নাম লেখাতে যাচ্ছেন সানিয়া মির্জা

উত্তর কোরিয়ার নতুন ক্ষেপণাস্ত্র আমেরিকায় আঘাত হানতে সক্ষম

প্রকাশের সময় : ০৯:৪৮:২৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ নভেম্বর ২০২২

জাপানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলছে, উত্তর কোরিয়া শুক্রবার এমন একটি আন্ত:মহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র জাপান সাগরে নিক্ষেপ করেছে- যা যুক্তরাষ্ট্রের মুল ভূখণ্ডে আঘাত হানতে সক্ষম ।

যুক্তরাষ্ট্র এঘটনার তীব্র নিন্দা করেছে, আর দক্ষিণ কোরিয়া শক্ত পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছে। বৃহস্পতিবার উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক উপস্থিতি বাড়ানোর পরিকল্পনা নিয়ে সতর্ক করেছিলেন।

পিয়ংইয়ং আমেরিকাকে ‘ভয়াবহ’ সামরিক জবাব দেয়ার হুমকি দেয়ার পরদিনই এই ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হলো।

দক্ষিণ কোরিয়ার জয়েন্ট চিফস অব স্টাফ বলেছে, এটি একটি দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র শনাক্ত করতে পেরেছে বলে মনে করছে যেটি জাপান সাগর লক্ষ্য করে পিয়ংইয়ংয়ের সুনান এলাকা থেকে নিক্ষেপ করা হয়েছে।
জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা বলেছেন, সন্দেহভাজন আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র বা আইসিবিএমটি সেদেশের উত্তরাঞ্চলীয় হোক্কাইদো প্রিফেকচারের কাছে জাপানের বিশেষায়িত অর্থনৈতিক অঞ্চলে গিয়ে পড়েছে।

কিশিদা ব্যাংকক শীর্ষ সম্মেলনের অবকাশে আরো বলেন, ক্ষেপণাস্ত্রটির কারণে কোনো জাহাজ বা বিমানের ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। জাপানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়াসুকাজু হামাদা বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মূল ভূখণ্ডে আঘাত হানার মতো যথেষ্ট পাল্লা ক্ষেপণাস্ত্রটির রয়েছে।

এর আগে বৃহস্পতিবার উত্তর কোরিয়া পূর্ব সাগর অভিমুখে একটি স্বল্প-পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছিল।

উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী চায়ে সন হুই এ সম্পর্কে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছিলেন, আমেরিকা যদি তার অঞ্চলিক মিত্রদের অতিরিক্ত সামরিক সহযোগিতা বন্ধ না করে তাহলে ‘প্রচণ্ড’ সামরিক আঘাত হানবে পিয়ংইয়ং।