মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫, ৩০ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সীমাবদ্ধতার মধ্যেও অনেক কিছু-ই করছি-ইবি উপাচার্য

ইসলামী বিশ্ব বিদ্যালয়ের (ইবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম বলেন, একটি উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে আমাদেরকে প্রতি বছর ইউজিসি’র সাথে বার্ষিক পারফরম্যান্স এগ্রিমেন্ট করতে হয়। শিক্ষা, গবেষণা, কোর্স কারিকুলাম, কো-কারিকুলাম অ্যাক্টিভিটিস ইত্যাদি ক্ষেত্রে বাৎসরিক আমরা কী কী কাজ করব তা আমরা বলে আসি। সেই কাজগুলোর প্রামাণিক সফট কপি এবং হার্ডকপি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে জমা দিতে হবে।

তিনি বলেন, সীমাবদ্ধতার মধ্যেও আমরা অনেক কিছুই করছি। নিজেকেই নিজের কাজটা কর্তৃপক্ষের নজরে আনতে হবে। তাহলে জবাবদিহিতা তৈরি হবে এবং জবাবদিহিতা প্র্যাকটিসে নিয়ে আসতে পারবো। এভাবে আমরা মানসম্পন্ন শিক্ষা বিতরণের লক্ষ্য নিশ্চিত করতে সক্ষম হব।

জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল কর্ম-পরিকল্পনা (২০২২-২৩) বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থায় সুশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত সভায় তিনি এসব কথা বলেন। সোমবার (২৮ নভেম্বর) বেলা ১১টায় প্রশাসন ভবনের ৩য় তলার সভাকক্ষে এটি অনুষ্ঠিত হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) টিমের আহ্বায়ক উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য রাখেন কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া। এসময় অনুষদীয় বিভাগীয় সভাপতিবৃন্দ, অফিস প্রধানগণ এবং এপিএ সংশ্লিষ্ট কমিটির ফোকাল পয়েন্ট কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এইচ. এম. আলী হাসান। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন এপিএ ফোকাল পয়েন্ট কর্মকর্তা উপ-রেজিস্ট্রার (প্রশাসন) চন্দন কুমার।

সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান বলেন, আমরা এপিএ কার্যক্রমকে আরো গতিশীল করতে চাই। এজন্য সবাইকে দায়িত্বশীল হতে হবে। এসময় তিনি কার্যক্রমগুলোর বিবরণ সঠিক সময়ে জমা দেয়ার আহ্বান জানান।

জনপ্রিয়

পেট্টাপোলে বিজিবি-বিএসএফ সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত

সীমাবদ্ধতার মধ্যেও অনেক কিছু-ই করছি-ইবি উপাচার্য

প্রকাশের সময় : ০৩:৫২:৫১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ নভেম্বর ২০২২

ইসলামী বিশ্ব বিদ্যালয়ের (ইবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম বলেন, একটি উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে আমাদেরকে প্রতি বছর ইউজিসি’র সাথে বার্ষিক পারফরম্যান্স এগ্রিমেন্ট করতে হয়। শিক্ষা, গবেষণা, কোর্স কারিকুলাম, কো-কারিকুলাম অ্যাক্টিভিটিস ইত্যাদি ক্ষেত্রে বাৎসরিক আমরা কী কী কাজ করব তা আমরা বলে আসি। সেই কাজগুলোর প্রামাণিক সফট কপি এবং হার্ডকপি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে জমা দিতে হবে।

তিনি বলেন, সীমাবদ্ধতার মধ্যেও আমরা অনেক কিছুই করছি। নিজেকেই নিজের কাজটা কর্তৃপক্ষের নজরে আনতে হবে। তাহলে জবাবদিহিতা তৈরি হবে এবং জবাবদিহিতা প্র্যাকটিসে নিয়ে আসতে পারবো। এভাবে আমরা মানসম্পন্ন শিক্ষা বিতরণের লক্ষ্য নিশ্চিত করতে সক্ষম হব।

জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল কর্ম-পরিকল্পনা (২০২২-২৩) বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থায় সুশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত সভায় তিনি এসব কথা বলেন। সোমবার (২৮ নভেম্বর) বেলা ১১টায় প্রশাসন ভবনের ৩য় তলার সভাকক্ষে এটি অনুষ্ঠিত হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) টিমের আহ্বায়ক উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য রাখেন কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া। এসময় অনুষদীয় বিভাগীয় সভাপতিবৃন্দ, অফিস প্রধানগণ এবং এপিএ সংশ্লিষ্ট কমিটির ফোকাল পয়েন্ট কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এইচ. এম. আলী হাসান। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন এপিএ ফোকাল পয়েন্ট কর্মকর্তা উপ-রেজিস্ট্রার (প্রশাসন) চন্দন কুমার।

সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান বলেন, আমরা এপিএ কার্যক্রমকে আরো গতিশীল করতে চাই। এজন্য সবাইকে দায়িত্বশীল হতে হবে। এসময় তিনি কার্যক্রমগুলোর বিবরণ সঠিক সময়ে জমা দেয়ার আহ্বান জানান।