শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বয়স বাড়লেই এক ধরনের নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন সবাই, করণীয় কি ?

বয়স বাড়লেই এক ধরনের নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন সবাই। জীবন রহস্যময় এবং ধারণাতীত। জীবনের প্রতিটি মোড়ে লুকিয়ে আছে নানা রহস্য। একথা বলে দিতে হবে না, যেকোনো বয়সে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতে পারেন সবাই। কিন্তু বার্ধক্যে নিরাপত্তাহীনতা ভয়াবহ আকার ধারণ করতে পারে। এক্ষেত্রে আপনার করার কি আছে? চলুন জেনে নেই: 

পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়ান

পরিবারের সবার সঙ্গে ঠিকঠাক যোগাযোগের চেষ্টা করুন। এমন সময় সন্তানরা ব্যস্ত হয়ে পড়ে বলে বাবা-মাকে পর্যাপ্ত সময় দিতে পারে না। কিন্তু এসব বিষয় বিবেচনা করেই পরিবারের সবার সঙ্গে যোগাযোগ বাড়ান। তাদের বোঝার চেষ্টা করুন।

কাউন্সেলিং এর সাহায্য নিন

নিরাপত্তাহীনতা বেশি কাবু করে ফেললে একজন মনোরোগ বিশেষজ্ঞের সাহায্য নিতে পারেন। কাউন্সেলিং এর মাধ্যমে নিজের মানসিক স্বাস্থ্যের চিকিৎসা করাতে পারেন।

সংসারের চাপে আলস্য নয়

বার্ধক্যে উপনীত হওয়া মানেই আলস্য ভর করা। আপনার তো কিছু করার নেই। সব দায়িত্ব পালন করেছেন। এবার তাহলে নিজেকে অ্যাক্টিভ রাখুন। দিনে বিভিন্ন আরাম-আয়েশের কাজ করুন। বাগান করতে পারেন। বই পড়তে পারেন। ব্যায়াম করতে পারেন। সংসারের চাপে এতদিন যা পূরণ করতে পারেন নি তা এবার পূরণে মেতে উঠুন। ভাল লাগবে।

সঙ্গীকে সময় দিন

সংসারের চাপে জীবনসঙ্গীর সঙ্গে নিভৃতে তেমন সময় কাটানো সম্ভব হয় নি। এবার তাহলে সঙ্গীকে নিয়ে গল্পগুজবে মেতে উঠুন। তাতে কিছুটা ভালো লাগবে। নতুনভাবে জানার সুযোগ হবে। নিরাপত্তাহীনতা আপনায় কাবু করবে না।

ইসরায়েল ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র আক্রমণ’ও চালায়,তার জবাব হবে কঠোর-ইরানের প্রেসিডেন্ট

বয়স বাড়লেই এক ধরনের নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন সবাই, করণীয় কি ?

প্রকাশের সময় : ০৭:২১:৫৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২২

বয়স বাড়লেই এক ধরনের নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন সবাই। জীবন রহস্যময় এবং ধারণাতীত। জীবনের প্রতিটি মোড়ে লুকিয়ে আছে নানা রহস্য। একথা বলে দিতে হবে না, যেকোনো বয়সে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতে পারেন সবাই। কিন্তু বার্ধক্যে নিরাপত্তাহীনতা ভয়াবহ আকার ধারণ করতে পারে। এক্ষেত্রে আপনার করার কি আছে? চলুন জেনে নেই: 

পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়ান

পরিবারের সবার সঙ্গে ঠিকঠাক যোগাযোগের চেষ্টা করুন। এমন সময় সন্তানরা ব্যস্ত হয়ে পড়ে বলে বাবা-মাকে পর্যাপ্ত সময় দিতে পারে না। কিন্তু এসব বিষয় বিবেচনা করেই পরিবারের সবার সঙ্গে যোগাযোগ বাড়ান। তাদের বোঝার চেষ্টা করুন।

কাউন্সেলিং এর সাহায্য নিন

নিরাপত্তাহীনতা বেশি কাবু করে ফেললে একজন মনোরোগ বিশেষজ্ঞের সাহায্য নিতে পারেন। কাউন্সেলিং এর মাধ্যমে নিজের মানসিক স্বাস্থ্যের চিকিৎসা করাতে পারেন।

সংসারের চাপে আলস্য নয়

বার্ধক্যে উপনীত হওয়া মানেই আলস্য ভর করা। আপনার তো কিছু করার নেই। সব দায়িত্ব পালন করেছেন। এবার তাহলে নিজেকে অ্যাক্টিভ রাখুন। দিনে বিভিন্ন আরাম-আয়েশের কাজ করুন। বাগান করতে পারেন। বই পড়তে পারেন। ব্যায়াম করতে পারেন। সংসারের চাপে এতদিন যা পূরণ করতে পারেন নি তা এবার পূরণে মেতে উঠুন। ভাল লাগবে।

সঙ্গীকে সময় দিন

সংসারের চাপে জীবনসঙ্গীর সঙ্গে নিভৃতে তেমন সময় কাটানো সম্ভব হয় নি। এবার তাহলে সঙ্গীকে নিয়ে গল্পগুজবে মেতে উঠুন। তাতে কিছুটা ভালো লাগবে। নতুনভাবে জানার সুযোগ হবে। নিরাপত্তাহীনতা আপনায় কাবু করবে না।