শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা এস এ মালেকের মৃত্যুতে রাঙ্গুনিয়া স্বেচ্ছাসেবক লীগের শোক প্রকাশ

আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি, বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. এস এ মালেকের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন রাঙ্গুনিয়া উপজেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মো নাছির উদ্দিন রিয়াজ ও সাধারন সম্পাদক মো দিদারুল আলম দিদার।
মঙ্গলবার (৬ নভেম্বর) রাত ১১টায় তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন।
১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি বঙ্গবন্ধু পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
ডা. এস এ মালেক দীর্ঘদিন ধরেই বার্ধক্যজনিত সমস্যাসহ শরীরের নানা জটিলতায় ভুগছিলেন। তিনি চার সন্তানসহ অসংখ্য স্বজন ও শুভানুধ্যায়ী রেখে গেছেন।
৬ দফা আন্দোলন, ভাষা আন্দোলন ও বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে অংশগ্রহণসহ তৎকালীন সব রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন ডা. এস এ মালেক।
তিনি ১৯৭৩ সালে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে ফরিদপুর-১ থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা এস এ মালেকের মৃত্যুতে রাঙ্গুনিয়া স্বেচ্ছাসেবক লীগের শোক প্রকাশ

প্রকাশের সময় : ০৪:৩৫:০৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৭ ডিসেম্বর ২০২২
আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি, বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. এস এ মালেকের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন রাঙ্গুনিয়া উপজেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মো নাছির উদ্দিন রিয়াজ ও সাধারন সম্পাদক মো দিদারুল আলম দিদার।
মঙ্গলবার (৬ নভেম্বর) রাত ১১টায় তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন।
১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি বঙ্গবন্ধু পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
ডা. এস এ মালেক দীর্ঘদিন ধরেই বার্ধক্যজনিত সমস্যাসহ শরীরের নানা জটিলতায় ভুগছিলেন। তিনি চার সন্তানসহ অসংখ্য স্বজন ও শুভানুধ্যায়ী রেখে গেছেন।
৬ দফা আন্দোলন, ভাষা আন্দোলন ও বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে অংশগ্রহণসহ তৎকালীন সব রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন ডা. এস এ মালেক।
তিনি ১৯৭৩ সালে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে ফরিদপুর-১ থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।