শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সিন্ধি বিরিয়ানি

বিরিয়ানি নামটা শুনলেই খিদেটা দ্বিগুণ হয়ে যায়। বিরিয়ানির প্রতি টান নেই এমন মানুষ হাতে গোনা। তবে আগেকার দিনে বিশেষ কোনও অনুষ্ঠানেই এর চল ছিল। এখন শহরের অলিতে-গলিতে, আনাচে-কানাচে বিরিয়ানির দোকান রয়েছে। আর তাও আবার সাধ্যের মধ্যেই সাধপূরণ। যারা বিরিয়ানি ভক্ত তারা নানান স্বাদের বিরিয়ানি চেখে দেখেছেন। বলা যায় বিরিয়ানির স্বাদেই এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় রচনা তৃপ্তির চাহিদা পূরণের রেস্তোরাঁও বদল করেন অনেকেই। তাই আজ আপনাদের জন্য রইল একেবারে অন্য এক স্বাদের বিরিয়ানির রেসিপি।

উপকরণ

মাটন দেড় কিলোগ্রাম, বাসমতী চাল ৫ কাপ, সাদা তেল দেড় কাপ, পেঁয়াজ ৩টি, রসুন বাটা ২ চা চামচ, আদা বাটা ২ চা চামচ, লাল মরিচের গুঁড়া ৪ চা চামচ, লবঙ্গ ১০টি, এলাচ ১০টি, গোলমরিচ ১০টি, জিরে ২ টেবিলচামচ, দারুচিনি ৫টি, বড় এলাচ ৪টি, তেজপাতা ৫টি, দই ২৫০ গ্রাম, কাঁচা মরিচ ৬টি, ধনেপাতা ২ টেবিলচামচ, পুদিনা পাতা ২ টেবিল চামচ, লবন স্বাদ মতো।

প্রণালী: টক দই, আদা-রসুন বাটা, গোলমরিচ গুঁড়া, গরমমশলা, কাঁচা মরিচ বাটা ও লবন দিয়ে মাটনটা প্রথমে ম্যারিনেট করে রাখতে হবে। এর পরে চালটা আধঘণ্টা ভিজিয়ে রাখতে হবে। তার পর লবন, গরম মশলা, শাহি জিরে ও গোটা গোলমরিচ দিয়ে ভাতটা অর্ধেক রান্না করে নিন। এ বার ম্যারিনেটেড মাটনের উপরে ধনে গুঁড়া, অল্প জিরে গুঁড়া, গোটা কাঁচা মরিচ (মাঝখান থেকে চিরে), গোটা গরমমশলা দিয়ে মেখে নিতে হবে। এর মধ্যে পরিমাণ মতো জল দিয়ে দিন। এ বার মাটনের মধ্যে অর্ধসিদ্ধ চালটা দিয়ে দিন। উপর থেকে ঘি, সাদা তেল, ধনে পাতা কুচি, পুদিনা পাতা কুচি, বেরেস্তা দিয়ে ঢাকনা চাপা দিতে হবে। এ বার ঢাকনাটার মুখ আটার মণ্ড দিয়ে আটকে সিল করে দম দিতে হবে। অন্ততপক্ষে ৪০ মিনিট দম দিন। নামিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন রায়তার সঙ্গে।

সিন্ধি বিরিয়ানি

প্রকাশের সময় : ১১:২০:৫৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৩

বিরিয়ানি নামটা শুনলেই খিদেটা দ্বিগুণ হয়ে যায়। বিরিয়ানির প্রতি টান নেই এমন মানুষ হাতে গোনা। তবে আগেকার দিনে বিশেষ কোনও অনুষ্ঠানেই এর চল ছিল। এখন শহরের অলিতে-গলিতে, আনাচে-কানাচে বিরিয়ানির দোকান রয়েছে। আর তাও আবার সাধ্যের মধ্যেই সাধপূরণ। যারা বিরিয়ানি ভক্ত তারা নানান স্বাদের বিরিয়ানি চেখে দেখেছেন। বলা যায় বিরিয়ানির স্বাদেই এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় রচনা তৃপ্তির চাহিদা পূরণের রেস্তোরাঁও বদল করেন অনেকেই। তাই আজ আপনাদের জন্য রইল একেবারে অন্য এক স্বাদের বিরিয়ানির রেসিপি।

উপকরণ

মাটন দেড় কিলোগ্রাম, বাসমতী চাল ৫ কাপ, সাদা তেল দেড় কাপ, পেঁয়াজ ৩টি, রসুন বাটা ২ চা চামচ, আদা বাটা ২ চা চামচ, লাল মরিচের গুঁড়া ৪ চা চামচ, লবঙ্গ ১০টি, এলাচ ১০টি, গোলমরিচ ১০টি, জিরে ২ টেবিলচামচ, দারুচিনি ৫টি, বড় এলাচ ৪টি, তেজপাতা ৫টি, দই ২৫০ গ্রাম, কাঁচা মরিচ ৬টি, ধনেপাতা ২ টেবিলচামচ, পুদিনা পাতা ২ টেবিল চামচ, লবন স্বাদ মতো।

প্রণালী: টক দই, আদা-রসুন বাটা, গোলমরিচ গুঁড়া, গরমমশলা, কাঁচা মরিচ বাটা ও লবন দিয়ে মাটনটা প্রথমে ম্যারিনেট করে রাখতে হবে। এর পরে চালটা আধঘণ্টা ভিজিয়ে রাখতে হবে। তার পর লবন, গরম মশলা, শাহি জিরে ও গোটা গোলমরিচ দিয়ে ভাতটা অর্ধেক রান্না করে নিন। এ বার ম্যারিনেটেড মাটনের উপরে ধনে গুঁড়া, অল্প জিরে গুঁড়া, গোটা কাঁচা মরিচ (মাঝখান থেকে চিরে), গোটা গরমমশলা দিয়ে মেখে নিতে হবে। এর মধ্যে পরিমাণ মতো জল দিয়ে দিন। এ বার মাটনের মধ্যে অর্ধসিদ্ধ চালটা দিয়ে দিন। উপর থেকে ঘি, সাদা তেল, ধনে পাতা কুচি, পুদিনা পাতা কুচি, বেরেস্তা দিয়ে ঢাকনা চাপা দিতে হবে। এ বার ঢাকনাটার মুখ আটার মণ্ড দিয়ে আটকে সিল করে দম দিতে হবে। অন্ততপক্ষে ৪০ মিনিট দম দিন। নামিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন রায়তার সঙ্গে।