মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪, ৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জনগণ স্বাধীনভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগ করবে: প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আওয়ামী লীগই প্রথম আইন করে নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) স্বাধীন করে দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে কমিশনকে স্বাধীন করে দিয়েছি। আর্থিক সচ্ছলতা এনে দিয়েছি।

সদ্য সমাপ্ত কাতার সফরের সারসংক্ষেপ নিয়ে সোমবার বিকালে গণভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এখন আর ভোট কারচুপির সুযোগ নেই। আমরা ছবিসহ ভোটার তালিকা করে দিয়েছি। এনআইডি যুক্ত করা হয়েছে। ভুয়া ভোটার দিয়ে নির্বাচন করার সুযোগ নেই। আমরা ইভিএমে ভোট করতে চেয়েছিলাম, অনেকে আপত্তি করেছেন। নির্বাচন কমিশন যতটা সম্ভব ইভিএম ব্যবহার করবে। ভোটাররা আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে ভোট দেবেন।

তিনি বলেন, একটানা ২০০৯ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে সরকার পরিচালনা করেছি। এর মধ্যে দেশে স্থিতিশীলতা রাখতে পেরেছি। এর মধ্যেও কিছু অগ্নিসন্ত্রাসের ঘটনা ঘটেছে। যেহেতু এত দীর্ঘ সময় ছিলাম, বাংলাদেশে ইতিহাসে প্রথম গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে পেরেছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জনগণ স্বাধীনভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগ করবে। যাকে খুশি ভোট দেবে। আমরাই দেশে ভাত ও ভোটের আন্দোলন করেছি। জনগণকে দেওয়া কথা আমরা রেখেছি। করোনা মহামারি না এলে আমরা আরও এগিয়ে যেতাম। ইউক্রেন যুদ্ধ না থাকলেও আমরা আরও এগিয়ে যেতাম। তবে আমি হতাশ নই। আমি আত্মবিশ্বাস নিয়ে চলি।

জনপ্রিয়

জনগণ স্বাধীনভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগ করবে: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশের সময় : ০৫:৩৬:৫৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ মার্চ ২০২৩

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আওয়ামী লীগই প্রথম আইন করে নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) স্বাধীন করে দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে কমিশনকে স্বাধীন করে দিয়েছি। আর্থিক সচ্ছলতা এনে দিয়েছি।

সদ্য সমাপ্ত কাতার সফরের সারসংক্ষেপ নিয়ে সোমবার বিকালে গণভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এখন আর ভোট কারচুপির সুযোগ নেই। আমরা ছবিসহ ভোটার তালিকা করে দিয়েছি। এনআইডি যুক্ত করা হয়েছে। ভুয়া ভোটার দিয়ে নির্বাচন করার সুযোগ নেই। আমরা ইভিএমে ভোট করতে চেয়েছিলাম, অনেকে আপত্তি করেছেন। নির্বাচন কমিশন যতটা সম্ভব ইভিএম ব্যবহার করবে। ভোটাররা আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে ভোট দেবেন।

তিনি বলেন, একটানা ২০০৯ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে সরকার পরিচালনা করেছি। এর মধ্যে দেশে স্থিতিশীলতা রাখতে পেরেছি। এর মধ্যেও কিছু অগ্নিসন্ত্রাসের ঘটনা ঘটেছে। যেহেতু এত দীর্ঘ সময় ছিলাম, বাংলাদেশে ইতিহাসে প্রথম গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে পেরেছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জনগণ স্বাধীনভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগ করবে। যাকে খুশি ভোট দেবে। আমরাই দেশে ভাত ও ভোটের আন্দোলন করেছি। জনগণকে দেওয়া কথা আমরা রেখেছি। করোনা মহামারি না এলে আমরা আরও এগিয়ে যেতাম। ইউক্রেন যুদ্ধ না থাকলেও আমরা আরও এগিয়ে যেতাম। তবে আমি হতাশ নই। আমি আত্মবিশ্বাস নিয়ে চলি।