রবিবার, ২৮ মে ২০২৩, ১৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

মুন্সীগঞ্জের মেঘনা নদীর পার যেন মিনি কক্সবাজার, পর্যটকদের উপচেপরা ভীড়

ঈদের ছুটিতে মানুষের ঘুরে বেড়ানোর নেশা। তাইতো পরিবার, আত্মীয়-স্বজন নিয়ে বেড়াতে দেখা গেছে মুন্সীগঞ্জের চরকিশোরগঞ্জের মিনি কক্সবাজার খ্যাত গজারিয়ার মেঘনা নদীর তীরে গজারিয়া ঘাট এলাকায়। এ যেনো এক বিনোদন ও পর্যটন কেন্দ্রের অপার সম্ভাবনা।

ইতিহাস ঐতিহ্য সমৃদ্ধ জেলারগুলোর মধ্যে মুন্সীগঞ্জ খুবই বিখ্যাত। কিন্তু সে তুলনায় এ জেলায় নেই কোনো পর্যটক বা বিনোদন স্থান। তাই ছুটির দিন কিংবা ঈদ উৎসবে নারী-পুরুষসহ ছোট ছোট শিশুরা সকলে ছুটে আসেন মিনি কক্সবাজার খ্যাত এই নদীবেষ্টিত মুন্সীগঞ্জের চরকিশোরগঞ্জের গজারিয়ার মেঘনা ঘাট এলাকায়। সমুদ্র নেই তার পরেও ভ্রমন পিপাসু জেলাবাসী এই স্থানটিকে নাম দিয়েছেন মিনি কক্সবাজার।

ঈদের পরদিন রোববার (২৩ এপ্রিল) সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত জেলার দূর-দূরান্ত থেকে ভ্রমণ পিপাসুরা ছুটে আসেন এখানে।

ঈদ ছাড়াও এখানে ছেলে-মেয়ে, ভাই-বোন, স্বামী-স্ত্রী সকলে অবসর সময় কাটাতে আসেন এই নদীর পাড়ে। তবে বাঙ্গালীদের বিভিন্ন উৎসবে এবং প্রত্যেক সাপ্তাহিক ছুটির দিনে বিকেলবেলা দেখা যায় হাজারো মানুষের মিলন মেলা। মানুষের আনাগোনায় নদীর পাড়ে গড়ে উঠেছে অনেকগুলো মনোরম সুন্দর রেস্টুরেন্ট। বাচ্চাদের জন্য রয়েছে হৈ-চৈ নামের একটি শিশু পার্ক। অনেককেই রেস্টুরেন্টের বসেই যেন নদীর সৌন্দর্য উপভোগ করতে দেখা গেছে।

এখানে ঘুরতে আসা শহরের বাগমামুদালী পাড়ার খালেদা আক্তার নীলা জানান, জেলায় বাচ্চাদের নিয়ে বিনোদনের জন্য কোন স্থান নেই তাই মেঘনা পারের এই এলাকাটিতে ঘুরতে এসেছি খুব ভালো লাগছে।

শহরের খালইষ্ট এলাকার তুষার জানান, বন্ধুদের নিয়ে এখানে ঘুরে ও পরে মেঘনা নদীতে সাতার কেটে গোসল করলাম অনেক মজা লেগেছে।

টঙ্গীবাড়ি উপজেলা থেকে আসা কুলসুম আক্তার জানান, লোকমুখে শুনে এখানে এসেছি ঈদে ঘুরাঘুরি করতে আমার পরিবেশটা অনেক ভালো লেগেছে। সেই সকালে এসেছি এখন বিকেল তারপরেও বাড়ি যেতে মন চাইছে না।#

মহাশক্তিশালী সুপার টাইফুন ‘বেটি’ধেয়ে আসছে প্রবল শক্তিতে

মুন্সীগঞ্জের মেঘনা নদীর পার যেন মিনি কক্সবাজার, পর্যটকদের উপচেপরা ভীড়

প্রকাশের সময় : ০৯:২৩:৩১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৩
ঈদের ছুটিতে মানুষের ঘুরে বেড়ানোর নেশা। তাইতো পরিবার, আত্মীয়-স্বজন নিয়ে বেড়াতে দেখা গেছে মুন্সীগঞ্জের চরকিশোরগঞ্জের মিনি কক্সবাজার খ্যাত গজারিয়ার মেঘনা নদীর তীরে গজারিয়া ঘাট এলাকায়। এ যেনো এক বিনোদন ও পর্যটন কেন্দ্রের অপার সম্ভাবনা।

ইতিহাস ঐতিহ্য সমৃদ্ধ জেলারগুলোর মধ্যে মুন্সীগঞ্জ খুবই বিখ্যাত। কিন্তু সে তুলনায় এ জেলায় নেই কোনো পর্যটক বা বিনোদন স্থান। তাই ছুটির দিন কিংবা ঈদ উৎসবে নারী-পুরুষসহ ছোট ছোট শিশুরা সকলে ছুটে আসেন মিনি কক্সবাজার খ্যাত এই নদীবেষ্টিত মুন্সীগঞ্জের চরকিশোরগঞ্জের গজারিয়ার মেঘনা ঘাট এলাকায়। সমুদ্র নেই তার পরেও ভ্রমন পিপাসু জেলাবাসী এই স্থানটিকে নাম দিয়েছেন মিনি কক্সবাজার।

ঈদের পরদিন রোববার (২৩ এপ্রিল) সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত জেলার দূর-দূরান্ত থেকে ভ্রমণ পিপাসুরা ছুটে আসেন এখানে।

ঈদ ছাড়াও এখানে ছেলে-মেয়ে, ভাই-বোন, স্বামী-স্ত্রী সকলে অবসর সময় কাটাতে আসেন এই নদীর পাড়ে। তবে বাঙ্গালীদের বিভিন্ন উৎসবে এবং প্রত্যেক সাপ্তাহিক ছুটির দিনে বিকেলবেলা দেখা যায় হাজারো মানুষের মিলন মেলা। মানুষের আনাগোনায় নদীর পাড়ে গড়ে উঠেছে অনেকগুলো মনোরম সুন্দর রেস্টুরেন্ট। বাচ্চাদের জন্য রয়েছে হৈ-চৈ নামের একটি শিশু পার্ক। অনেককেই রেস্টুরেন্টের বসেই যেন নদীর সৌন্দর্য উপভোগ করতে দেখা গেছে।

এখানে ঘুরতে আসা শহরের বাগমামুদালী পাড়ার খালেদা আক্তার নীলা জানান, জেলায় বাচ্চাদের নিয়ে বিনোদনের জন্য কোন স্থান নেই তাই মেঘনা পারের এই এলাকাটিতে ঘুরতে এসেছি খুব ভালো লাগছে।

শহরের খালইষ্ট এলাকার তুষার জানান, বন্ধুদের নিয়ে এখানে ঘুরে ও পরে মেঘনা নদীতে সাতার কেটে গোসল করলাম অনেক মজা লেগেছে।

টঙ্গীবাড়ি উপজেলা থেকে আসা কুলসুম আক্তার জানান, লোকমুখে শুনে এখানে এসেছি ঈদে ঘুরাঘুরি করতে আমার পরিবেশটা অনেক ভালো লেগেছে। সেই সকালে এসেছি এখন বিকেল তারপরেও বাড়ি যেতে মন চাইছে না।#