রবিবার, ২৮ মে ২০২৩, ১৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

শাকিব-বুবলীর সম্পর্ক কোন পথে যাচ্ছে –

ঢাকাই চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় অভিনেতা শাকিব খান। প্রেম, বিয়ে, বিচ্ছেদ ও ঢালিউডে নিচের অবস্থান নিয়ে বিভিন্ন সময়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন। তাকে নিয়ে জল কম ঘোলা হয়নি। অপু বিশ্বাস থেকে শুরু করে পূজা চেরি- নানা ইস্যুতে সরগরম ছিল মিডিয়া পাড়া। সম্প্রতি নতুন করে আলোচনায় এসেছে তার দ্বিতীয় স্ত্রী চিত্রনায়িকা শবনম বুবলীর সঙ্গে সম্পর্কচ্ছেদের নতুন ইস্যু।

সংবাদপাঠিকা থেকে সিনেমার নায়িকা হওয়া বুবলী ২০১৬ সালে ‘বসগিরি’ দিয়ে ঢাকাই সিনেমায় পা রাখেন। এরপর আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায়, বসগিরি সিনেমা থেকেই শাকিব-বুবলীর প্রেম শুরু। অপু বিশ্বাসের পর ঢাকাই সিনেমায় নতুন করে জুটি বাধেন শাকিব-বুবলী। পরের বছর মুক্তি পায় ‘রংবাজ’ ও ‘অহংকার’ সিনেমা। ২০১৮ সালে মুক্তি পায় তিনটি সিনেমা। এরমধ্যে ‘চিটাগাংইয়া পোয়া নোয়াখাইল্লা মাইয়া’, ‘সুপার হিরো’ ও ‘ক্যাপ্টেন খান’। এছাড়া ২০১৯ সালে মুক্তি পায় ‘পাসওয়ার্ড’ ও ‘মনের মতো মানুষ পাইলাম না’।গুঞ্জন রয়েছে, বসগিরির পর দুই/ তিন বছর তাদের সম্পর্ক ঠিকঠাক থাকলেও মাঝখানে টানাপোড়েন চলে। এরপর ২০১৯ সালে দুটি সিনেমার গানের শুটিংয়ে তুরস্কে যান শাকিব ও বুবলী। সেখানেই তারা বেশি কাছাকাছি আসেন। প্রেম আরও গভীর হয়। সেখান থেকে ফেরার পরই অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন বুবলী।

এরপর ২০২০ সালে ‘বীর’ সিনেমোর মুক্তির আগেই লাপাত্তা হয়ে যান বুবলী। ছবির নায়ক বা প্রযোজক কেউই জানাতে পারেননি বুবলীর খোঁজ। খবর রটে, বুবলী অন্তঃসত্ত্বা, ঘটনা আড়াল করতে দেশের বাইরে গেছেন তিনি। অবশেষে গুজবই সত্য বলে প্রমাণিত হয়। দীর্ঘ সাড়ে ৯ মাস পর গত বছরের জানুয়ারিতে প্রকাশ্যে আসেন বুবলী। দেশে ফিরেই বিভিন্ন নায়কের সঙ্গে কাজ শুরু করেন।

অবশেষে শাকিব খান ও বুবলী গণমাধ্যমকে জানান, ২০২০ সালের ২১ মার্চ যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের লং আইল্যান্ড জ্যুইশ মেডিকেল হাসপাতালে পুত্রসন্তানের জন্ম দেন বুবলী। সন্তানের নাম শেহজাদ খান বীর। তবে শেহজাদ খান বীরের সঙ্গে ছবি দিয়ে আলাদা আলাদা ফেসবুক পোস্ট দিলেও কখনও তারা পরিষ্কার করেননি তাঁদের বৈবাহিক অবস্থা।

পরে গত বছরের ৩ অক্টোবর এক ফেসুবক পোস্টে বুবলী লিখেন, ‘এখন পর্যন্ত আমার জীবনের স্মরণীয় দুটি তারিখ ২০/০৭/২০১৮ এবং ২১/০৩/২০২০। প্রথমটি আমাদের বিয়ের তারিখ ও অন্যটি আমাদের সন্তানের জন্মতারিখ।’

এভাবেই চলছিল তাদের ‘ধরি মাছ না ছুঁই পানি’র ‘সংসার’। মাঝখানে ‘লিডার: আমি বাংলাদেশ’ সিনেমায় দুইজন একসঙ্গে অভিনয় করলেও তাদেরকে কাছাকাছি দেখা যায়নি। গত ঈদুল ফিতরে মুক্তি পায় সেই সিনেমা। কিন্তু হঠাৎ করেই নতুন করে আবারও আলোচনায় আসেন এই তারকা দম্পতি।

গতকাল মঙ্গলবার দেশের প্রথম সারির একটি গণমাধ্যমকে শাকিব খান বলেন, ‘‘বুবলীর সঙ্গে আমি আর কোনো ছবিতে কাজ করব না, এটা চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত। বুবলীকে আমার সঙ্গে আর অনস্ক্রিন-অফস্ক্রিন কোথাও দেখা যাবে না। আপনারা যদি ‘লিডার: আমিই বাংলাদেশ’ ছবির ‘সুরমা সুরমা’ গানটি দেখে থাকেন, তাহলে খেয়াল করবেন, একটা রোমান্টিক গান; তবে দুই শিল্পীর একটা দূরত্ব ছিল। কাছাকাছি দেখা যায়নি তাঁদের। আমার পুরো অভিনয়জীবনে এমনটা কখনো ঘটেনি। কারণ, আমি আর কোনো দিন বুবলীর সঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করতে চাই না।’’

শাকিবের এমন মন্তব্যে চুপ করে থাকেননি বুবলী। আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে নিজের ফেসবুকে এ প্রসঙ্গে কড়া স্ট্যাটাস দিয়েছেন বুবলী। শাকিব খানকে ‘মিস্টার শাকিব খান’ সম্বোধন করে বুবলী শুরুতেই লিখেছেন, ‘আপনার বিশেষ কিছু সাক্ষাৎকার খুব অপরিচিত লাগে, কেমন যেন! বাস্তবে দেখা আপনার সঙ্গে মেলে না।’ বুবলী সরাসরি শাকিব খানকে বলেছেন, ‘শেহজাদের মুখের দিকে তাকিয়ে আপনাকে নিয়ে অনেক কিছুই বলতে চাই না, এড়িয়ে যাই; কিন্তু আমার ছেলের সম্মানের জন্য যদি মা হয়ে আমাকে কথা বলতে হয়, সময় হলে আমি অবশ্যই বলব।’

বুবলী শাকিবকে প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘কিছুদিন পরপর কী উদ্দেশ্যে আপনি আপনার স্ত্রী (এখনো আপনার সঙ্গে আমার ডিভোর্স হয়নি) এবং আপনার সন্তানের মাকে নিয়ে আপত্তিকর ইঙ্গিতপূর্ণ কথা বলে সংবাদ করে ক্ষীণ চিন্তা প্রকাশ করেন?’

বুবলীর ভাষায়, ‘এগুলো কিন্তু আর্কাইভে থেকে যাবে এবং শেহজাদ কিছুদিন পর বড় হয়ে এসব দেখবে।’ স্ট্যাটাসের শেষে বুবলী লিখেছেন, ‘সবকিছুর ঊর্ধ্বে একজন মানুষ হিসেবে কিছু কথা বলতে চাই আপনাকে, ভালো ভালো সিনেমা করুন, তবে মনে রাখবেন, সুপারস্টারডোম জীবনের একটা অংশ কিন্তু এটাই পুরো জীবন নয়।’

শাকিবের উদ্দেশে বুবলী আরও লিখেছেন, ‘অনেকটা সময় পার হয়ে গিয়েছে, নিজের জীবনটাকে গোছান, সেটা যেভাবেই আপনার ভালো লাগে। আমি কখনোই আপনাকে কোনো ব্যাপারে ফোর্স করিনি, সব সিদ্ধান্ত দিন শেষে আপনারই ছিল। এখনো আপনার কোনো কিছু মনে হলে সেই সিদ্ধান্তও একান্তই আপনার, সেটা যেই সিদ্ধান্তই হোক, আমি অবশ্যই শুভকামনা জানাব…।’

নানা আলোচনা আর সমালোচনায় যেভাবে ঘিরে ধরেছে শাকিব-বুবলীর সম্পর্ক, সেখান থেকে কি খুব সহজেই তারা বেরিয়ে আসতে পারবে? বুবলী যেহেতু দাবি করেছেন তার সঙ্গে শাকিব খানের এখনো ডিভোর্স হয়নি। তাহলে তো তারা এখনো স্বামী-স্ত্রী। তাদের এই তীর্যক মন্তব্যের পরও কি সম্পর্ক থাকবে? নাকি তাদের ‘সংসারে’ ভাঙনের সুর? কোন পথে যাচ্ছে তাদের সম্পর্ক তাই এখন দেখার বিষয়।

মহাশক্তিশালী সুপার টাইফুন ‘বেটি’ধেয়ে আসছে প্রবল শক্তিতে

শাকিব-বুবলীর সম্পর্ক কোন পথে যাচ্ছে –

প্রকাশের সময় : ১১:২৯:৫৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ মে ২০২৩

ঢাকাই চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় অভিনেতা শাকিব খান। প্রেম, বিয়ে, বিচ্ছেদ ও ঢালিউডে নিচের অবস্থান নিয়ে বিভিন্ন সময়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন। তাকে নিয়ে জল কম ঘোলা হয়নি। অপু বিশ্বাস থেকে শুরু করে পূজা চেরি- নানা ইস্যুতে সরগরম ছিল মিডিয়া পাড়া। সম্প্রতি নতুন করে আলোচনায় এসেছে তার দ্বিতীয় স্ত্রী চিত্রনায়িকা শবনম বুবলীর সঙ্গে সম্পর্কচ্ছেদের নতুন ইস্যু।

সংবাদপাঠিকা থেকে সিনেমার নায়িকা হওয়া বুবলী ২০১৬ সালে ‘বসগিরি’ দিয়ে ঢাকাই সিনেমায় পা রাখেন। এরপর আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায়, বসগিরি সিনেমা থেকেই শাকিব-বুবলীর প্রেম শুরু। অপু বিশ্বাসের পর ঢাকাই সিনেমায় নতুন করে জুটি বাধেন শাকিব-বুবলী। পরের বছর মুক্তি পায় ‘রংবাজ’ ও ‘অহংকার’ সিনেমা। ২০১৮ সালে মুক্তি পায় তিনটি সিনেমা। এরমধ্যে ‘চিটাগাংইয়া পোয়া নোয়াখাইল্লা মাইয়া’, ‘সুপার হিরো’ ও ‘ক্যাপ্টেন খান’। এছাড়া ২০১৯ সালে মুক্তি পায় ‘পাসওয়ার্ড’ ও ‘মনের মতো মানুষ পাইলাম না’।গুঞ্জন রয়েছে, বসগিরির পর দুই/ তিন বছর তাদের সম্পর্ক ঠিকঠাক থাকলেও মাঝখানে টানাপোড়েন চলে। এরপর ২০১৯ সালে দুটি সিনেমার গানের শুটিংয়ে তুরস্কে যান শাকিব ও বুবলী। সেখানেই তারা বেশি কাছাকাছি আসেন। প্রেম আরও গভীর হয়। সেখান থেকে ফেরার পরই অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন বুবলী।

এরপর ২০২০ সালে ‘বীর’ সিনেমোর মুক্তির আগেই লাপাত্তা হয়ে যান বুবলী। ছবির নায়ক বা প্রযোজক কেউই জানাতে পারেননি বুবলীর খোঁজ। খবর রটে, বুবলী অন্তঃসত্ত্বা, ঘটনা আড়াল করতে দেশের বাইরে গেছেন তিনি। অবশেষে গুজবই সত্য বলে প্রমাণিত হয়। দীর্ঘ সাড়ে ৯ মাস পর গত বছরের জানুয়ারিতে প্রকাশ্যে আসেন বুবলী। দেশে ফিরেই বিভিন্ন নায়কের সঙ্গে কাজ শুরু করেন।

অবশেষে শাকিব খান ও বুবলী গণমাধ্যমকে জানান, ২০২০ সালের ২১ মার্চ যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের লং আইল্যান্ড জ্যুইশ মেডিকেল হাসপাতালে পুত্রসন্তানের জন্ম দেন বুবলী। সন্তানের নাম শেহজাদ খান বীর। তবে শেহজাদ খান বীরের সঙ্গে ছবি দিয়ে আলাদা আলাদা ফেসবুক পোস্ট দিলেও কখনও তারা পরিষ্কার করেননি তাঁদের বৈবাহিক অবস্থা।

পরে গত বছরের ৩ অক্টোবর এক ফেসুবক পোস্টে বুবলী লিখেন, ‘এখন পর্যন্ত আমার জীবনের স্মরণীয় দুটি তারিখ ২০/০৭/২০১৮ এবং ২১/০৩/২০২০। প্রথমটি আমাদের বিয়ের তারিখ ও অন্যটি আমাদের সন্তানের জন্মতারিখ।’

এভাবেই চলছিল তাদের ‘ধরি মাছ না ছুঁই পানি’র ‘সংসার’। মাঝখানে ‘লিডার: আমি বাংলাদেশ’ সিনেমায় দুইজন একসঙ্গে অভিনয় করলেও তাদেরকে কাছাকাছি দেখা যায়নি। গত ঈদুল ফিতরে মুক্তি পায় সেই সিনেমা। কিন্তু হঠাৎ করেই নতুন করে আবারও আলোচনায় আসেন এই তারকা দম্পতি।

গতকাল মঙ্গলবার দেশের প্রথম সারির একটি গণমাধ্যমকে শাকিব খান বলেন, ‘‘বুবলীর সঙ্গে আমি আর কোনো ছবিতে কাজ করব না, এটা চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত। বুবলীকে আমার সঙ্গে আর অনস্ক্রিন-অফস্ক্রিন কোথাও দেখা যাবে না। আপনারা যদি ‘লিডার: আমিই বাংলাদেশ’ ছবির ‘সুরমা সুরমা’ গানটি দেখে থাকেন, তাহলে খেয়াল করবেন, একটা রোমান্টিক গান; তবে দুই শিল্পীর একটা দূরত্ব ছিল। কাছাকাছি দেখা যায়নি তাঁদের। আমার পুরো অভিনয়জীবনে এমনটা কখনো ঘটেনি। কারণ, আমি আর কোনো দিন বুবলীর সঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করতে চাই না।’’

শাকিবের এমন মন্তব্যে চুপ করে থাকেননি বুবলী। আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে নিজের ফেসবুকে এ প্রসঙ্গে কড়া স্ট্যাটাস দিয়েছেন বুবলী। শাকিব খানকে ‘মিস্টার শাকিব খান’ সম্বোধন করে বুবলী শুরুতেই লিখেছেন, ‘আপনার বিশেষ কিছু সাক্ষাৎকার খুব অপরিচিত লাগে, কেমন যেন! বাস্তবে দেখা আপনার সঙ্গে মেলে না।’ বুবলী সরাসরি শাকিব খানকে বলেছেন, ‘শেহজাদের মুখের দিকে তাকিয়ে আপনাকে নিয়ে অনেক কিছুই বলতে চাই না, এড়িয়ে যাই; কিন্তু আমার ছেলের সম্মানের জন্য যদি মা হয়ে আমাকে কথা বলতে হয়, সময় হলে আমি অবশ্যই বলব।’

বুবলী শাকিবকে প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘কিছুদিন পরপর কী উদ্দেশ্যে আপনি আপনার স্ত্রী (এখনো আপনার সঙ্গে আমার ডিভোর্স হয়নি) এবং আপনার সন্তানের মাকে নিয়ে আপত্তিকর ইঙ্গিতপূর্ণ কথা বলে সংবাদ করে ক্ষীণ চিন্তা প্রকাশ করেন?’

বুবলীর ভাষায়, ‘এগুলো কিন্তু আর্কাইভে থেকে যাবে এবং শেহজাদ কিছুদিন পর বড় হয়ে এসব দেখবে।’ স্ট্যাটাসের শেষে বুবলী লিখেছেন, ‘সবকিছুর ঊর্ধ্বে একজন মানুষ হিসেবে কিছু কথা বলতে চাই আপনাকে, ভালো ভালো সিনেমা করুন, তবে মনে রাখবেন, সুপারস্টারডোম জীবনের একটা অংশ কিন্তু এটাই পুরো জীবন নয়।’

শাকিবের উদ্দেশে বুবলী আরও লিখেছেন, ‘অনেকটা সময় পার হয়ে গিয়েছে, নিজের জীবনটাকে গোছান, সেটা যেভাবেই আপনার ভালো লাগে। আমি কখনোই আপনাকে কোনো ব্যাপারে ফোর্স করিনি, সব সিদ্ধান্ত দিন শেষে আপনারই ছিল। এখনো আপনার কোনো কিছু মনে হলে সেই সিদ্ধান্তও একান্তই আপনার, সেটা যেই সিদ্ধান্তই হোক, আমি অবশ্যই শুভকামনা জানাব…।’

নানা আলোচনা আর সমালোচনায় যেভাবে ঘিরে ধরেছে শাকিব-বুবলীর সম্পর্ক, সেখান থেকে কি খুব সহজেই তারা বেরিয়ে আসতে পারবে? বুবলী যেহেতু দাবি করেছেন তার সঙ্গে শাকিব খানের এখনো ডিভোর্স হয়নি। তাহলে তো তারা এখনো স্বামী-স্ত্রী। তাদের এই তীর্যক মন্তব্যের পরও কি সম্পর্ক থাকবে? নাকি তাদের ‘সংসারে’ ভাঙনের সুর? কোন পথে যাচ্ছে তাদের সম্পর্ক তাই এখন দেখার বিষয়।