রবিবার, ২৮ মে ২০২৩, ১৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

ঘূর্ণিঝড় মোখায় মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য লন্ডভন্ড: নিহত -৪১

ঘূর্ণিঝড় মোখায় মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে এ পর্যন্ত ৪১ জনের মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে এএফপি।

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়টি গত রোববার মিয়ানমারে আঘাত হানে। বাতাসের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ১৯৫ কিলোমিটারের বেশি। ঘূর্ণিঝড়ে মিয়ানমারের বন্দরনগরীর সিত্তে শহরের টিনের তৈরি ঘরগুলো উড়ে যেতে দেখা যায়।

বু মা গ্রামের প্রশাসক কার্লো এএফপিকে বলেন, ‘আমাদের এখানে ঘূর্ণিঝড়ে ১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃত্যুর সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। এখনো শতাধিক মানুষ নিখোঁজ রয়েছে।’

অন্য আরেকটি গ্রামের নেতা এএফপিকে বলেন, ‘আমাদের এখানে ২৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।’ তিনি জান্তা সরকারের ভয়ে নাম প্রকাশ করতে রাজি হননি বলে এএফপির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।  জান্তা সরকারের মুখপাত্রের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে বলে এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ের আগে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারে প্রায় ৪ লাখ মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়। সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, সাম্প্রতিক সময়ে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়গুলোর একটি মোখা। ঘূর্ণিঝড়ে ভূমিধসের আশঙ্কা করছেন তাঁরা। এতে ব্যাপক হতাহত হতে পারে বলেও আশঙ্কা করা হচ্ছে।

মহাশক্তিশালী সুপার টাইফুন ‘বেটি’ধেয়ে আসছে প্রবল শক্তিতে

ঘূর্ণিঝড় মোখায় মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য লন্ডভন্ড: নিহত -৪১

প্রকাশের সময় : ০২:৩৯:০২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ মে ২০২৩

ঘূর্ণিঝড় মোখায় মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে এ পর্যন্ত ৪১ জনের মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে এএফপি।

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়টি গত রোববার মিয়ানমারে আঘাত হানে। বাতাসের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ১৯৫ কিলোমিটারের বেশি। ঘূর্ণিঝড়ে মিয়ানমারের বন্দরনগরীর সিত্তে শহরের টিনের তৈরি ঘরগুলো উড়ে যেতে দেখা যায়।

বু মা গ্রামের প্রশাসক কার্লো এএফপিকে বলেন, ‘আমাদের এখানে ঘূর্ণিঝড়ে ১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃত্যুর সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। এখনো শতাধিক মানুষ নিখোঁজ রয়েছে।’

অন্য আরেকটি গ্রামের নেতা এএফপিকে বলেন, ‘আমাদের এখানে ২৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।’ তিনি জান্তা সরকারের ভয়ে নাম প্রকাশ করতে রাজি হননি বলে এএফপির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।  জান্তা সরকারের মুখপাত্রের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে বলে এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ের আগে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারে প্রায় ৪ লাখ মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়। সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, সাম্প্রতিক সময়ে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়গুলোর একটি মোখা। ঘূর্ণিঝড়ে ভূমিধসের আশঙ্কা করছেন তাঁরা। এতে ব্যাপক হতাহত হতে পারে বলেও আশঙ্কা করা হচ্ছে।